Posts

Showing posts from June, 2024

রাজ্যের নতুন ডাটা এন্ট্রি অপারেটর নিয়োগ 2824 || Data Entry Operator Recruitment 2024 || WB Data entry Operator Recruitment 2024 || Data entry Operator Recruitment || Data entry Jobs 2024

Image
  রাজ্যের নতুন ডাটা এন্ট্রি অপারেটর নিয়োগ 2824 || Data Entry Operator Recruitment 2024 || WB Data entry Operator Recruitment 2024 || Data entry Operator Recruitment  রাজ্যের চাকরি প্রার্থীদের জন্য সুখবর। এতদিন কেন্দ্রীয় ও রাজ্যে চাকরি নিয়োগ বন্ধ ছিল। কিন্তু এখন পশ্চিমবঙ্গের চাকরি প্রার্থীদের অপেক্ষার অবসান হতে চলেছে। রাজ্যে আবার বিপুল সংখ্যক পোস্ট অফিসে কর্মী নিয়োগ হতে চলেছে। মাধ্যমিক পাস যোগ্যতায় পোস্ট অফিসে গ্রুপ সি পদে কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি ইতিমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে। তাই বর্তমানে যেসমস্ত চাকরি প্রার্থী সরকারি চাকরির জন্য অপেক্ষা করছেন তাদের জন্য এটি একটি সুবর্ণ সুযোগ। কোন কোন পদে নিয়োগ করা হবে, মাসিক বেতন কত দেওয়া হবে, বয়সসীমা কত থাকতে হবে, শিক্ষাগত যোগ্যতা কি লাগবে এবং কিভাবে আবেদন করতে হবে তা নিচে থেকে পরপর জেনে নেব এছাড়া সরকারি ভাবে নতুন কি কি সুযোগ দেওয়া হবে‌ তা নীচে আলোচনা করা হল। নিয়োগকারী সংস্থা: পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের অধীনস্থ জেলা লেভেলে মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল এর অধীনে এই নিয়োগটি হবে। পদ – ডেটা এন্ট্রি অপারেটর (DEO) শিক্ষাগত যোগ্যতা: যে কোনো স্বীকৃত স্কুল

পোস্ট অফিসে মাধ্যমিক পাশে নতুন কর্মী নিয়োগ || Post Office Recruitment 2024 || Post Office Group C Recruitment 2024 ||। Gds Requirements 2024 || গ্রামীণ ডাক সেবক নিয়োগ ২০২৪

Image
  পোস্ট অফিসে মাধ্যমিক পাশে নতুন কর্মী নিয়োগ || Post Office Recruitment 2024 || Post Office Group C Recruitment 2024  রাজ্যের চাকরি প্রার্থীদের জন্য সুখবর। এতদিন কেন্দ্রীয় ও রাজ্যে চাকরি নিয়োগ বন্ধ ছিল। কিন্তু এখন পশ্চিমবঙ্গের চাকরি প্রার্থীদের অপেক্ষার অবসান হতে চলেছে। রাজ্যে আবার বিপুল সংখ্যক পোস্ট অফিসে কর্মী নিয়োগ হতে চলেছে। মাধ্যমিক পাস যোগ্যতায় পোস্ট অফিসে গ্রুপ সি পদে কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি ইতিমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে। তাই বর্তমানে যেসমস্ত চাকরি প্রার্থী সরকারি চাকরির জন্য অপেক্ষা করছেন তাদের জন্য এটি একটি সুবর্ণ সুযোগ। কোন কোন পদে নিয়োগ করা হবে, মাসিক বেতন কত দেওয়া হবে, বয়সসীমা কত থাকতে হবে, শিক্ষাগত যোগ্যতা কি লাগবে এবং কিভাবে আবেদন করতে হবে তা নিচে থেকে পরপর জেনে নেব এছাড়া সরকারি ভাবে নতুন কি কি সুযোগ দেওয়া হবে‌ তা নীচে আলোচনা করা হল। পদের নাম : নতুন স্টাফ এবং গাড়ি চালক তথা ড্রাইভার (অর্ডিনারি গ্রেড) সহ বিভিন্ন পদে কর্মী নেওয়া হবে।  বয়স সীমা : আগ্রহী আবেদন কারীর বয়স হবে সর্বোচ্চ ৫৬ বছরের মধ্যে । তবেই এখানে আবেদন করার সুযোগ পাবেন। বেতন : বিভিন্ন পদে বিভিন্ন রকম ব

এরা কারা - বিশ্বনাথ দাস || Era Kara - Biswanath Das || পর্ব - ৯ || part - 9 || Era Kara part 9 || Novel - Era Kara || Era Kara by Biswanath Das || উপন্যাস - এরা কারা

Image
  হঠাৎ পশ্চিম পাড়ার পানু ঠাকুর দৌড়ে গৌরবাবুর বারান্দায় এসে শ্বাস নিতে শুরু করলেন। বললেন, পালিয়ে চলো মাষ্টার পালিয়ে চলো। মাষ্টার মশায় থতমত খেয়ে বলে উঠলেন- একি বলছো পানু? কি এমন ঘটনা ঘটেছে যে পালিয়ে যেতে বলছো? কোন কথা বলার সময় নেই। ছোট ভাই, বৌমাকে কিছু বলার পূর্বে বাড়ী হতে পঞ্চাশ হাত দুরে পরপর তিনটি বোমার বিকট আওয়াজ। গৌরবাবু ছাত্র/ছাত্রীদের পাশের ঘরে পৌঁছে দিয়ে নিজের বাড়ীর উঠানে পর পর চার/পাঁচটি বোমার আওয়াজ। গৌরবাবু, কিশোরী লাল বলে ডাক দিতেই পানু ঠাকুর গৌরবাবুর মুখখানি দাবা দিয়ে বললেন- পালিয়ে চলো মাষ্টার আর উপায় নেই। মাষ্টার মশায় কে টেনে হিঁচড়ে রাতের অন্ধকারে বনজংগল ভেদ করে দূর্গম রাস্তা অতিক্রম করে কোন এক ষ্টেশনে বিশ্রাম নিয়ে রাত্রেই ট্রেনে চড়ে প্রায় ৫৫০/৫৬০ কিলোমিটার দুরে একটা ছোট্ট গ্রামে উপস্থিত হলো। গৌর বাবুর মনে সেই চিন্তা ছোট ভাই, বৌমা কেমন আছে, ওরা কি বেঁচে আছে! বার বার মনকে জিজ্ঞেস করেও কোন উত্তর পাচ্ছে না। কে দেবে উত্তর। কেন এমন হলো, সরাসরি কাকেই বা জিজ্ঞেস করবেন। পানুঠাকুর ওর অস্থিরতা দেখে বললেন- এই যুদ্ধ থামবেন না মাষ্টার। এই যুদ্ধ বেড়েই চলবে। হিন্দু মুসলিমের লড়াই। কিছু হিন্দ

May Sonkha 2024 || মে সংখ্যা ২০২৪

Image
 প্রাচীন কালের সাক্ষ্য বহন করে চলা মাতৃভাষার শ্রমিকের নির্মিত সৃষ্টিকার্যের কাছে আজও অনেক নব শ্রমিক অর্বাচীন। যে ভাষা মানুষকে চোখে চোখ রেখে কথা বলতে শেখায়, প্রকৃত সত্যকে তুলে ধরতে শেখায় সেই ভাষা দিয়ে শব্দচয়ন করা উচিৎ - এটা সমাজের স্বার্থে খুব মূল্যবান সিদ্ধান্ত। আসলে সত্যের প্রকাশ সমাজের কালো অন্ধকারকে সব সময় দূর করে। এই সিদ্ধান্ত গুলো মেনে চলে সাহিত্য ও সত্যের আঁধারে চলবে। এটা আসল ধর্ম। এটা বাস্তবতা। সৃষ্টিকর্তা যে জ্ঞান আপনাকে প্রদান করেছে তা আপনাকে সত্যের পথে ছড়িয়ে ফেলতে হবে। তা না হলে আপনার জ্ঞানের মহিমা নষ্ট হবে। সাহিত্যকে ভালোবাসা দিয়ে লালন পালন করুন। সাহিত্য আপনাকে দ্বিগুণ ভালোবাসা ফিরিয়ে দেবে। এই পথটি সুগম করব আমরা অর্থাৎ আপনাদের সকলের প্রিয় পত্রিকা ওয়ার্ল্ড সাহিত্য আড্ডা ব্লগ ম্যাগাজিন। আমাদের সাথে থাকুন, সাহিত্যের সাথে থাকুন। ভালোবাসুন আমাদের ওয়েবসাইট ম্যাগাজিনকে। ভালো থাকবেন সবসময়।                                        ধন্যবাদান্তে                                   সম্পাদকীয় বিভাগ  ______________________________________________ কবিতা :  অমল কুমার ব্যানার্জী, অ

ব্যাচেলার্স পার্টি - দেবাংশু সরকার || Bachelor party - Devanshu sarkar || ছোট গল্প ||Shorts story || Story || Bengali story || Bengali Short story

              ব্যাচেলার্স পার্টি                       দেবাংশু সরকার                             এক       - "আমার নাম রিমি। আমি ফার্স্ট সেমিস্টারের ছাত্রী। তুমিও কি নিউ কামার?"       - "হ্যাঁ। আমার নাম সুদীপা। আমারও আজ কলেজে প্রথম দিন। কলেজে এসে আমার কোনো পুরানো বন্ধুকে দেখতে পাচ্ছি না। যারা আমার সঙ্গে স্কুলে পড়তো, মনে হয় তাদের কেউ এই কলেজে ভর্তি হয় নি।"       - "আমারও একই সমস্যা। চেনা শোনা কাউকে দেখতে পাচ্ছি না। তোমার সঙ্গে আলাপ হয়ে ভালোই হলো। আর একা মনে হবে না। আমার বাংলা অনার্স। তোমার সাবজেক্ট কি?"        - "আমারও বাংলা অনার্স।"       - "বাঃ খুব ভালো। আমরা তাহলে একসঙ্গে ক্লাসে গিয়ে পাশাপাশি বসবো। তোমার মোবাইল নাম্বারটা দাওতো।"       - "তোমার নাম্বারটা বলো, কল করছি।"       - "ওফ, এই 'তুমি' 'তুমি' আর নিতে পারছি না! বিয়ের পর তোর হাজব্যান্ভকে যত খুশি 'ওগো', 'হ্যাঁগো', 'তুমিগো' বলিস। আমাকে ছাড়। দয়া করে তুমি ছেড়ে তুইতে নেমে আয়।" হেসে ওঠে দুজনেই।         রিমি, সুদীপা দুজন

আন্তরিক - তপন তরফদার || Antarik - Tapan Tarapdar || ছোট গল্প ||Shorts story || Story || Bengali story || Bengali Short story

আন্তরিক   তপন তরফদার আন্তরিকতার কোন সঙ্গা হয়না। আন্তরিকতা কখন কার সঙ্গে গড়ে ওঠে তার কোন ব্যাকরণ এখনো অজানা। তবে এটা সবাই জানে দুপক্ষের মধ্য এক অদৃশ্য সেতু আতন্তরের মধ্যে দৃঢ় বন্ধনই আন্তরিকতার মূল শিকড়। এই শিকড়কে দেখা যায়না অথচ উপলব্ধি করা যায়। যেমন শেষ শ্রাবণের বৃষ্টি থামলে সোনালি রোদ এক অনাবিল আনন্দে সবার মনকে রাঙিয়ে এক আন্তরিকতার প্রলেপ অন্তরে গেঁথে দেয়। বৃষ্টির রিমঝিম শব্দ যেমন মনে অনুরণন তোলে - বৃষ্টির শব্দ থেমে গেলেও একটা নিঃশব্দের স্বর্গীয় পরিবেশ আন্তরিকভাবে মনে গেঁথে যায়। বার বাঁধভাঙ্গা আনন্দ হয় আন্তরিকতার সাথে সেই সময় যদি বাড়িতে নতুন অতিথি আসার আওয়াজ আঁতুরঘর থেকে ভেসে আসে।               রতন লাফিয়ে কাদাখোঁচা উঠানে নেমে পড়ে আঁতুরঘরের বন্ধ দরজার দিকে মুখ করে দাইমা রাধার উদ্দেশ্যে বলে কী হয়েছে? রাধা এক সোহাগ মেশানো আন্তরিক রসালো গলায় বলে - রতন রসগোল্লা আনা, আমার জন্য গরদের শাড়ী নিয়ে আয় - তোর ছেলে হয়েছে।         মুহূর্তে রতনের বুকের ছাতি দীর্ঘ হয়ে যায়। মুখে লটারি পাওয়ার হাসি। বসন্তপুরের পঞ্চায়েত অফিস, নলিনীবালা বিদ্যালয়ে যাওয়ার তেমাথা রাস্তার প্রথম বাড়িটা রতনদের। রতনের ভিটে দুটো র

ভীমরতি - অমিত কুমার রায় || Bhimrati - Amit Kumar ray || অনুগল্প || Shorts story || Story || Bengali story || Bengali Short story

  ভীমরতি   অমিত কুমার রায় সত্যেনকে প্রায়ই অনেকে এসে মুখর জিজ্ঞেসু স্বরে বলে -- সত্যেন তোমার লেখা রেডিওতে শুনলাম। বেশ ভালই লেখ, তো নজরানা পাও? সত্যেন সংক্ষেপে না বলে আবার খবরের কাগজ পড়তে থাকে। সেই ব্যক্তি বলেই চলে -- তবে লিখে লাভ কী? সত্যেন হাসতে হাসতে বলে -- সেই কথাই এবার আমার অণুগল্পে লিখবো, বাঁদর করে কলার আদর, মুক্তা চেনে ঝিনুক বৌ! ওপাড়ার মণি কা একদিন সত্যেনকে বলল -- সত্যেন, তোমার লেখা উদ্বোধন এ পেয়ে পড়লাম, বেশ ভাল লেখা ! তো কিছু নোট টোট পেলে?...... সত্যেন শান্ত ভাবেই বলল-- না। ভীমরতি ধরেছে লিখেটিখে ফেলি ওই আর কি! পাশদিয়ে নয়না কলেজ যাচ্ছিল সে থমকে দাঁড়ালো, মণি কা চলে যেতে সত্যেনের সামনে দাঁড়িয়ে জিজ্ঞেস করল-- সতুদা, এক রতি. দেড় রতি, দুরতি..... পাঁচ রতি দশ রতি শুনেছি ভীমরতি কতো রতিতে হয় গো ! সত্যেন এবার একটা অণুগল্প লেখার চেষ্টা করছিল সে বিরক্ত হয়েই বলল -- লেখার ক্ষতি যে করে তার মধ্যে হয়।  নয়না চোখ বড়ো করে বললো, রাগছো কেন সতুদা রতি মানে তো মিলন, তাহলে ভীমরতি মানে ভীমের ওজন যতো ভরি তাই না সতুদা! সত্যেন বললে-- থামবি? নয়না বললে, থামবো কেন সতুদা, তুমিই তো আমার অগতির গতি, দশরতি হাজার রতি র

রতনের প্রেমের স্বর্গাভা - রানা জামান || Rataner premer sargova - Rana Zaman || ছোট গল্প ||Shorts story || Story || Bengali story || Bengali Short story

  রতনের প্রেমের স্বর্গাভা রানা জামান     রতন কাঁদছে। মাঝে মাঝে বিলাপের মতো শোনা যাচ্ছে; তবে বিলাপে কী বলছে বুঝা যাচ্ছে না। পাশে ধবধবে শাদা শশ্রুমণ্ডিত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নির্বিকার বসে থেকে গিটারের তার টাইট দিচ্ছেন। হেচকি টানার সাথে সাথে রবীন্দ্রনাথকে আড়চোখে বারবার দেখছে রতন। রতনের কান্না আর কবিগুরুর নির্বিকারভাব আমার মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া হচ্ছিলো। রতনের প্রতি সহানুভূতি শতভাগ; বয়োবৃদ্ধ কবির প্রতি রাগতে গিয়েও পারছি না। এতো প্রিয় কবি; নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন নিজ হাতে গীতাঞ্জলী ইংরেজিতে অনুবাদের জন্য। আর রতনটাও যেনো কী! সেই কিশোর অবস্থায় কোন এক পোস্টাপিসে চাকরি কালে যুবক রবীন্দ্রনাথের প্রেমে পড়েছিলো। যুবক রবীন্দ্রনাথ রতনের প্রেমে পড়েনি। যুবক রবীবাবু অনুগ্রহ করে রতনকে কিছু অ আ শেখাতে চেষ্টা করেছেন মাত্র। এতেই মেয়েরা প্রেমে পড়ে যায়! সেকারণে ঠকেও খুব তাড়াতাড়ি। 'বড় প্রেম শুধু কাছেও টানে না, দূরেও ঠেলিয়া দেয়।' এসব ভেবে রতনের প্রতি রাগ হলো আমার। রতনের কাঁধে হাত রেখে বললাম, সেই কিশোর কালে এই লোকটাকে দেখেছিলে। এখন উনি বৃদ্ধ, থুরথুরে বুড়া। উনার প্রতি তোমার প্রেম আজও অটুট আছে! এই বৃদ্ধ এখন তো

কারণ ব্যক্তিগত - প্রদীপ সেনগুপ্ত || Karon Baktigoto - Pradip Sengupta || ছোট গল্প || Shorts story || Story || Bengali story || Bengali Short story

কারণ ব্যক্তিগত প্রদীপ সেনগুপ্ত এষার কদিন ধরেই মনে হচ্ছিল শ্রেয়া বোধহয় ভালো নেই। বেশ কয়েকবার উৎকণ্ঠিত হয়ে জিজ্ঞাসাও করেছে মেয়েকে, কিন্তু শ্রেয়া সরাসরি জানিয়েছে মাকে - উৎকণ্ঠার কিছু নেই। এষা একদিন দৃঢ় ভাবে প্রশ্ন করল মেয়েকে, আমার কিন্তু ভয় করছে শ্রেয়া তোকে দেখে, কি হয়েছে বলত? শ্রেয়া খুব স্বাভাবিক গলায় উত্তর দিল, - আমি বোধ হয় কনসিভ করেছি মা। কথাটা এতটাই নির্লিপ্তভাবে শ্রেয়া তার মাকে জানাল যে ব্যাপারটা যেন এমন কিছু অস্বাভাবিক নয়, তবে একটু অসময়ে ঘটে গেছে। এষা কিছুক্ষণ নির্বাক হয়ে তাকিয়ে থাকল শ্রেয়ার দিকে, কি যেন একটা বলতেও গেল - কিন্তু গলা দিয়ে শুধু একটা ঘড়ঘড় আওয়াজের মত হল। শ্রেয়া পরিবারে একরকম একাকিনী। বাবা প্রিয়তোষ চিরকালই স্বল্পভাষী, তার উপর, সংসারে এষার নিয়ন্ত্রন বেশী থাকায় ওর দায়িত্বও কমে আসছিল ক্রমে ক্রমে। শ্রেয়ার কাকা মনতোষ বেশ দৃঢ় স্বভাবের মানুষ। সংসারে তার অভিমত বা শাসন যথেষ্ট গুরুত্ব পায়। এষার মনের মধ্যে তখন ঝড়, ও সিদ্ধান্ত নিল ব্যাপারটা আর গোপন রাখা উচিত নয় - পরিবারের মানসম্মান যেমন জড়িত, তেমন শ্রেয়ারও একটা কিছু করা দরকার। মনতোষ অফিস থেকে ফিরলে এষা ওর মুখোমুখি হল। মনতোষ বিপত্নীক,

ভুল - জিনিয়া কর || অনুগল্প || Onugolpo || Bhul - Jiniya Kar || Shorts story || Story || Bengali story || Bengali Short story

  ভুল জিনিয়া কর  মেখলা! আমি সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়েছি। যথেষ্ট হয়েছে। আমার ও তো আত্মসন্মান বোধ আছে তো নাকি ! আমি আর এই বিয়েটা টানতে পারবো না। আগামী মাসেই আমি ডিভোর্সের আবেদন করছি। চায়ের কাপ হাতে প্রিয় বান্ধবীর কাছে অভিযোগ করে নদী। মেখলা উত্তর না দিয়ে চায়ের কাপ হাতে একদৃষ্টে চেয়ে থাকে নদীর দিকে। নদী চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে আবারো বলে , বেশ কয়েক মাস ধরেই দেখছি, মাস না ফুরোতেই অভির হাত টান, এমাসে তো ব্যাঙ্ক ব্যালেন্সেও হাত পড়েছে। একটা এফ.ডি ম্যাচিওর না হতেই ভেঙ্গে ফেলেছে আমাকে জানায় নি পর্যন্ত। সবচেয়ে বড় কথা, টাকাগুলো কি করলো? ওর জীবনে অন্য কেউ যে এসেছে সেটা ওর লুকোচুরির বহর দেখেই আমার সন্দেহ হচ্ছিল । সেদিন অনেক রাতে ঘুম ভেঙ্গে যেতে দেখি ও বারান্দায় । হাতে মোবাইল। আমি গিয়ে দাঁড়াতে থতমত খেয়ে তাড়াতাড়ি এসে শুয়ে পড়লো।কিছু প্রশ্ন করলে সোজা মুখে উত্তর ও দেয় না আজকাল ।বাড়ি ফেরার অনিয়মিততা তো ছিলই, আজকাল নটা , কোনো কোনো দিন দশটাও বাজে।সেদিন একটা জরুরী কাজের কথা বলবো বলে দুপুরে কল করেছি ওর মোবাইলে, সুইচ অফ।ওর অফিসের এইচ ও ডি পারমিতাকে ফোন করে জানতে পারলাম ও নাকি সেদিন অফিসে

The Dream - Samir Kumar Dutta || English poem || poem || Poetry

  The Dream           Samir Kumar Dutta                Walking along the way I came across a dream Which sees me And I see him (personified), It is coming again In my rebirth Perhaps to dream a dream. There was such a dream A tightly knitted dream For which my time passed away Leaving all of my tasks undone. So many individuals become So many different professionals  But I remained unlike any of them Being satisfied by touching my dreams, Oh, Dream ! a thousand of salutes to you . I was on this earth,as you were with me Otherwise where had I, like a pauper had the means of my livelihood Without you,the Dream ? Oh, Dream! a thousand of my salutes to you.

On the sky - Anjali Denandee || English poem || poem || Poetry

  On the sky Anjali Denandee On the sky, There is a bit of moon. Two bats fly... From my balcony I enjoy the beauty at night. In my right hand, Here is a silver spoon. In my left hand, Here is a bowl. In it, pop corns with honey. I am in joy of taste. On the sky, The stars light, Wow, so beautiful! In my soul, I feel that my look is the creation-nest. The sky, It is too cool. At night, The moon, stars pull me, pull and pull. My imagination reaches to the sky. There it creates the imaginary poetry. Which is just like the nectar-tree. From which, nectar-fruits, Come down on the earth, On imaginary routes. And here take birth, Countless immortal lives, From those fruits, When these touch th e Earth. For ever they are alives.