জেনে শুনে বিষ করেছি পান - পাপিয়া চট্টোপাধ্যায় || Jene sune Bish korechi pan - Papiya Chottapadhy || গল্প || ছোট গল্প || Story || Short Story || Prose || বড় গল্প

 জেনে শুনে বিষ করেছি পান

     পাপিয়া চট্টোপাধ্যায়



দেবারাতি সঙ্গে প্রথম আলাপ, হোয়াটসঅ্যাপে। ফেসবুক মেসেঞ্জার এর মাধ্যমে। প্রথম প্রথম তার কথাবার্তা চালচলন ভালোই লাগতো। অমন আলাপ তো লাখো গন্ডা মেয়েদের সঙ্গে হয়ে থাকে যাস্ট ক্যাজুয়ালি আলাপচারিতা। ইমোশনে সুড়সুড়ি দেওয়া ম্যাসেজ কার না ভালো লাগে? আসিফের ও লাগতো, ফার্স্ট ইয়ার কেমিস্ট্রি অনার্স নিয়ে সদ্য এডমিশন নিয়েছে মেদিনীপুরে বিদ্যাসাগর কলেজে। হাজার হাজার ফ্রেন্ড দের সঙ্গে সম্পর্ক রাখতে রাখতে হাঁপিয়ে উঠেছে আসিফ। টোয়েন্টি ফাস্ট জেনারেশন দের রিলেশনশিপ বোঝাতে হয় না। মায়ের বোন মাসি সে সম্পর্ক ভুলে পিসি বললেও একটা ছেলে একটা মেয়ে রিলেশন অনলি লাভ রিলেশনে সিপ সেটা তারা জন্মসূত্রে ই প্রাপ্ত করে নিয়ে আসে। ভাবতে অবাক লাগে যে এখন প্রেম করার জন্য কোন বয়স লাগে না ।অর্থাৎ কোন বয়সের মাপকাঠি নেই । ক্লাস ফাইভ সিক্স এর পড়ুয়ারা দিব্যি প্রেম করে বেড়াচ্ছে। আজকাল কার বাচ্চাগুলো সব হাইব্রিড বাচ্চা ফলমূল শাকসবজির মত। বাচ্চা নয় সবকটা এক একটা চৌবাচ্চা যেন, আসীফের লাইফে প্রেম গলি ধরে অনেক মেয়ে এলো গেলো কিন্তু এই দেবারতি মালটি শক্ত আঁটে গলা টিপে ধরেছে তার। যাকে বলে ছেলে ধরা মেয়েছেলে ।বেশ পোক্তা জালে ফাঁসিয়েছে। অনেক ঘাটের জল খেয়েছো,এখন প্রমিক বাবু জব্দ এক্কেবারে বাঘ বন্দি।ট্যাঁ পুঁ করার জায়গা নেই। উস্কে দিয়ে ফস্কে দেবে ওটি হবে না। বাবু ইনিয়ে বিনিয়ে,এঁদিয়ে পেঁদিয়ে ভালোবাসার গল্প বলে সেঁধিয়ে দিয়েছে ভেতরে। প্রেমের সাতকাহন শুনিয়ে শুনিয়ে মাথা টি চিবিয়েছে কষে। নাকি কান্না কেঁদেকেটে নাটক ড্রামা করে টরে এক্কেরে ঘাড়ে চেপে বসেছে। হূঁ হুঁ বাব্বা ঘুঘু দেখেছো ফাঁন্দ দেখো নি ।সে মেয়ে প্রতি মিনিটে গোটা চারেক সিগারেট ফুঁকে রাত্রে বিয়ার না খেলে চোখে ঘুম আসে না তার। সিগারেটের ভিতর গাঞ্জা সেবন ও বাদ যায় না। মানে যাকে বলে জুয়েল কন্যে প্রেমে ব্যাঘাত ঘটলে ই, বা বিরহে ঘনঘন হাতের ভেইন কেটে বিপদ কান্ড ঘটিয়ে বাসে সে মেয়ে‌। প্রেম করেছ বিয়ে করব না বললে গলা টিপে খুন করবো। তখন তো খুব ফুর্তি গায়ে গা লাগিয়ে পার্কে বসে চুটিয়ে প্রেম করেছ ডেটিং করেছ হোটেলে বেড শেয়ার করেছ। নিকো পার্কে বসে উষ্ণ আলিঙ্গনে ঠান্ডা বাতাস দিচ্ছো। ফুরফুরে মেজাজে টোটো তে বসে গঙ্গার ঠাণ্ডা বাতাস খাচ্ছো। আর বউকে কি খাওয়াবো বললে তো চলবে না। সে কথা বলার সাহস ও নেই প্রেমিকের। প্রেমিকা হবু বরকে গলা টিপে খুন করে নিজে আত্মঘাতী হবে বলে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে হুমকি ও বলা যেতে পারে।কর্তীর ইচ্ছে ই কর্ম। আসিফের হবু স্ত্রী চায় না যে তাদের লাভ স্টোরি তে কোন তৃতীয় ব্যক্তি বা থার্ড পার্সেন কারো আবির্ভাব ঘটুক বাবা মা আত্মীয় অনাত্মীয় তাদের দুজনের সম্পর্কের মাঝখানে নট অ্যালাউড ।কেবল ইউ এন্ড আই ।তুমি এবং আমি ।কোন দরকার নেই পাড়া পোড়সী পিসি মাসী ,সব দুমুখো আত্মীয়দের গান্ডে পিন্ডে তিনদিন ধরে চারবেলা পেটপুজো করিয়ে।সব নাকি মানি ওয়েস্টেজ। শাশুড়ি মা জেনেশুনে মদো মাতাল গাঞ্জাড়ি বৌমা কে বরণডালা ঘুরিয়ে বরণ করে নিশ্চয় ঘরে তুলবেন না।মুসলমানের ছেলে হিন্দু র মেয়ে কে বিয়ে করবে। ছেলে র বাড়ি থেকে কোন আপত্তি নেই। ওরা সংখ্যালঘু সম্প্রদায় । মানে সংখ্যা য় কম । বিয়ে করে হিন্দু র মেয়ে টানতে পারলে সংখ্যা য় বাড়বে ‌ ।ওদের ধর্মে নাকি বলা আছে যত পারো হিন্দু মেয়ে বিয়ে করো। এন্টনি পড়েছে মহাপাপ এতদিন প্রেম পর্ব চুটিয়ে চলছিল ভালোই। এবার সেই অতি কঠিন কাজ অতি কঠিন ক্ষণ বিয়ে করতে হবে করতেই হবে নইলে প্রেমিকার সাফ কথা হাতের শিরা কেটে আত্মহত্যা করবে । নিজের গলায় ওড়নার ফাঁস লাগিয়ে ঝুলে পড়বে সিলিং ফ্যানের গলায়। নয়তো রেললাইনে বুক পেতে দেওয়া কেউ রদ করতে পারবে না। এর আগে ও বারকয়েক ঘুমের বড়ি গুঁজেছে মুখে। এমনকি হাতের শিরা কেটে ফটো তুলে রক্তাক্ত ছবি পোস্ট করেছে ফেসবুক প্রোফাইলে সেন্ড করেছে আসিফকে ও । প্রেমিকাকে বিশ্বাস নেই কোন যাকে বলে ভালোবাসায় উন্মাদ ।প্রেম পাগলী ।মোবাইলের ভিডিও ক্যামেরা হাতের শিরা কেটে লাইভ ভিডিও বহুবার করেছে। সেদিন ব্লেড দিয়ে খচাক্ করে হাতের শিরা কেটে ফেলল দেবারতি ।হুলুস্থুল পড়ে গেল লেডিস হোস্টেল তড়িঘড়ি অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা হল । হসপিটালে নিয়ে যাওয়া হল দেবারতি কে। পুলিশ কেস। ভিডিও টিডিও দেখে টেখে বারকয়েক পুলিশ ও থ্রেটনীং দিয়েছে আসিফকে। সে অবশ্য বিয়ে করবে না সে কথা বলেনি কোনদিন বলার মত সাহস নেই শুধু সময় চেয়েছে করুণাময়ী প্রেমিকার কাছে বারবার বুঝিয়ে বলেছে দেখো আমি বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান । তাদের কতো আশা আমার উপর বল তো? অন্তত গ্রেজুয়েশন টা কমপ্লিট করতে দাও। দয়া করে রোজ রোজ কেলোর কীর্তি করোনা ।লোকে বলে প্রেম করলে শরীর মন ভালো থাকে, মেজাজ ফুরফুরে থাকে ,আহ্লাদে আনন্দে গদগদ থাকে মন। এখন দেখছি প্রেম করে আসিফের পেছনে বাঁশ হয়েছে। প্রেমিকের গলায় প্রেমের ফাঁস পরিয়ে, প্রেমিকা গলায় ওড়নার ফাঁস পরছে দিনে পাঁচবার করে। ইমিডিয়েট রেজিস্ট্রি করতে হবে ইডিয়েট প্রেমিককে কোন কিউজ শুনতে রাজি নয় আধা উন্মাদ প্রেমিকা। আজকালের মেয়েগুলো ঐরকমই নিজের সাড়ে সর্বনাশ টা নিজেই টেনে নিয়ে আসে ।সমাজে নারী সুরক্ষার জন্য কত কিছুই তো হল কিন্তু নারী অরক্ষা উত্তরোত্তর বাড়ছে বই কমছে বলে তো সমীক্ষা বলছে না ।বর্তমান ইয়ং লেডি উশৃংখলতা কে স্বাধীনতা বলে মনে করে ।স্বেচ্ছাচারিতা কে স্বাবলম্বী বলে ধরে নেয়। ইচ্ছে মত ঘুরে বেড়াবো যা খুশি তাই করব বড়দের তোয়াক্কা করবো না বাপ মা কে ব্যাকডেটেড ছাড়া বলবে না ।এটা ই আজকের নারী চরিত্র।জীবনে বড় হতে গেলে সসম্মানে বাঁচতে চাইলে জীবনদর্শীদের সৎ পরামর্শ যে কতটা দরকার সেটা আজকের প্রজন্ম মানতে নারাজ নিজেরা বিরাট আধুনিক সবজান্তা ভাব ।বাপের পয়সায় ফুটানি মেরে হাতে বিশাল সেলফোন তাতে দু-চার টি হোয়াটস অ্যাপ ফেসবুক টুইটার এসব নিয়ে নিজেদের বিশ্বসেরা জ্ঞানীগুণী বলে মনে করে শরীরে হাফ ইঞ্চি করে কাপড় জড়িয়ে আধাউলঙ্গ শরীর খেলিয়ে খেলিয়ে পুরুষের সেক্স এ সুরসুড়ি দিয়ে ঘুরে বেড়াবে। সেযুগের রমনী কুল এমনটা হলে নরেন, নেতাজি দের জন্ম হোত না।এ যুগের মেয়েদের চরম দুর্দশার জন্য দায়ী কেবলমাত্র আলট্রা মডার্ন অল্প শিক্ষিত উৎশৃংখল মেয়েদের একাংশ এদের রাশ টেনে ধরতে না পারলে ভবিষ্যতে আরও কঠিন তম দিন অপেক্ষা করে আছে। বলবেন এটা ফেমিনিজমের যুগ আরে মশাই রাখুন তো , এক পেট মদ গিলে, ঠোঁটে সিগারেট গুঁজে বাড়িতে না জানিয়ে হোটেল রেস্তোরায় গন্ডা গন্ডা পুরুষের সঙ্গে রাত কাটালেই ফেমিনিজম হয়না ।একের দোষে অন্যের মরণ । বলবেন ড্রেস নিয়ে সমালোচনা কেন ?যে যা খুশি পরতে পারে ।পুরুষেরা গামছা পরে বা জাঙ্গিয়া পরে ঘুরে বেড়াবে তার বেলা দোষ হয় না যত দোষ মেয়েদের বেলায় কেন?আরে বাবা পুরুষের তো আর ইজ্জত খোয়ানোর ভয় নেই তথাকথিত পুরুষ হচ্ছে পেতলের কলসী। আর রেপ হওয়ার ও আশঙ্কা নেই ।দেশেটার নাম ভারত বর্ষ এখানে মেয়েদের লজ্জা ই মেয়েদের আব্রু। এদেশের সংস্কার মেনে ই চলতে হয়‌ যস্মিন দেশে যদা চারং। কোথাও কি শুনেছেন পুরুষ ধর্ষন হয়েছে? ধর্ষিতা হয় নারী ।তাই নারী দের একটু সংযত তো থাকছেই হয়। বেআব্রু রমনী বড়ই দৃষ্টি কটু। মাপ করবেন আমি একজন নারী সর্বোপরি আরেক নারীর মা ও তাই নারী কুলের মঙ্গলকামনার্থে কথাগুলো বললাম। অপসংস্কৃতি গ্রাস করেছে সমাজকে। মেকি সংস্কৃতির আস্ফালনে উন্মত্ত নারীকুল। নিউ জেনারেশন বলছে একেই বলে বিশ্বায়নের যুগে। প্রেমে অশান্তি বেকারত্ব ফাস্ট্রেশন ডিপ্রেশন সবমিলিয়ে ইয়াং জেনারেশন নাস্তানাবুদ ।এসবের থেকে বাঁচার পথ একটাই নেশা । নেশায় ড়ুবে থাকা।একমাত্র পথ।ভেতরে ভেতরে ইয়ং জেনারেশন খোঁকলা হয়ে পড়েছে।এরা সকাল দেখেনি কোনদিন।রাতভর মোবাইল নিয়ে মস্তি তারপর সারাদিন পড়ে পড়ে ঘুম। গাঁজা র ঘোরে উলটে্ থাকে।চন্দ্র সুর্য এদের দর্শন পায় না। প্রকৃত অর্থে এনারাই বঙ্কিমবাবুর , বাবু চরিত্র । সিগারেট গাঞ্জা মদ মেয়ে মানুষ একটার পর একটা প্যান্ট জামা চেঞ্জের মতো প্রেমিকা চেঞ্জ।প্রেম বিবাহের না আছে গ্যারেন্টি না ওয়ারেন্টি।চঞ্চল মস্তিষ্ক উন্মাদ যুবসমাজ আগামী যুগের ত্রাতা ।এরা নিজেরা নিজের ই ভার বইতে পারে না । সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারে না। পা টলমল করছে সবসময়।তাই দেশের ভার বৃদ্ধবাবা-মায়ের ভার সংসারের ভার এরা নিতে পারবে, এমন আশা এদের উপর না করাই যুক্তিযুক্ত। রক্তাক্ত প্রেমে নাস্তানাবুদ আসিফ কলেজ ছেড়ে পালিয়ে এসেছে বাড়ি এখানেই সব শান্তি। সর্বসুখ বাবা মায়ের কোলে জ্বলন্ত হৃদপিণ্ডটা মার কোলে ফেলে দিয়েছে ।মনে শান্তি নেই আ্যবনরম্যাল বিহেভ। কখন কি বলছে না বলছে ,কি করছে না করছে ,কোন হুস নেই তার।বাড়িতে সব সময় যেন গভীর চিন্তায় ডুবে আছে ।প্রেমিকার সঙ্গে রাতভর তর্কাতর্কি বিনিদ্র রজনী যাপনে চোখের কোনে কালি পড়েছে।কখন ঠান্ডা লড়াই তো কখন খুনোখুনি। ফোনে ফোনে মারামারি চিৎকার চেঁচামেচি গলাবাজি। এদিকে বাবা-মায়ের অস্থির প্রাণ ছেলের জন্য অধীর হয়ে থাকে।*সবে ধ্বনী নীল মনি।এক মাত্র সন্তান আর স্বামী স্ত্রী ছোট্ট সুখের সংসার সুজাতার।কার যে কুনজর পড়েছে ঈশ্বর ই জানেন। ছেলে কে নিয়ে দুশ্চিন্তার শেষ নেই। খাওয়া দাওয়াতে আগ্রহ নেই। চোখে ঘুম নেই ছেলের সারা টা রাত ধরে ফোনে বক্ বক্ । চোখের কোণে কালি পড়ে গেল বাছার আমার।মনে মনে চরম অশান্তি তে ভুগছে। তবু বাপ মা কে কিচ্ছু টি বলবে না মুখ ফুটে।সুদেব বাবু, আশীফের বাবা তিনি অত্যন্ত চিন্তান্বিত ছেলেকে নিয়ে গিন্নি কে খেঁচাতে থাকেন সবসময়,জানাতে আপত্তি টা কোথায়? প্রেমে টেমে পড়েছে মনে হয় তোমার ছেলে। হাতেই পারে।এ বয়সে প্রেম হবে না তো কি পালক বেরুবে।বাপ কে মোটা মুটি সমঝেই চলে সে। অতটা ফ্রাঙ্ক নয়।সুদেব বাবু ও টেঞ্জড্ ছেলের বিষয়ে। চিন্তা গ্রস্থ সুরে বললেন স্ত্রী কে ছেলের কাছে জানতে চাও কি প্রবলেম তার?সুধোও তাকে আমরা তো এখনো বেঁচে আছি।মরি নি তো। আমরা তো বাবা মা নাকি সমস্যা থাকলে জানতে অসুবিধে কোথায়?যা করছে করুক।বাধা নেই। ছেলে বড় হয়েছে করতেই পারে। তাতে অত টেনশনের কি হোল? বিয়ে করতে চাইলে বলুক সাধ্যমত খরচা পাতি করে সামান্য ধুমধামের সঙ্গে বিয়েটা দিয়ে দেব।দুকোটি টাকারও বিয়ে হয় আবার দু লক্ষ টাকার ও বিয়ে হয়।দু টাকার ও বিয়ে হয়।যার যেমন সাধ্য। বাবা সামান্য স্কুল মাষ্টার জীবন সম্বল বলতে যা রেখেছেন ছেলের সুখের জন্য তাও ঢালতে রাজি আছেন। ‌আমাদের সে ছাড়া আর কে বা আছে?যা কিছু সঞ্চয় সব তো তার ই জন্য।মানলুম আমি ছেলের কাছে অতটা ট্রান্সপারেন্স নই। তোমাকে তো সবকথা খুলে বলতে পারে সে।


আমার এই লেখা টি মৌলিক এবং অপ্রকাশিত। 

পরিচিতি,নাম পাপিয়া চট্টোপাধ্যায়। পিতার নাম,রবিলোচন মুখোপাধ্যায়।মাতার নাম, মেনকা মুখোপাধ্যায়। জন্মস্থান বাঁকুড়া জেলার পাবড়া গ্রামে। পুরুলিয়া জেলার চয়েন পুর গ্রামের গৃহবধূ।লেখার প্রতি প্রেমে লেখালেখি তে মনোনিবেশ। 

Comments

Popular posts from this blog

শারদীয়া সংখ্যা ১৪৩০ || সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র || World Sahitya Adda Sarod sonkha 1430

TATA Steel Job Recruitment 2024 || টাটা স্টিল কোম্পানিতে নতুন করে 6000 শূন্যপদে কর্মী নিয়োগ || TATA company job

মাধ্যমিক পাশেই ভালো মাইনের চাকরি,জলের ট্যাঙ্কি দেখাশোনার স্থায়ী কাজ || Jal Jeevan Mission Registration 2024