Posts

Showing posts from January, 2024

রাজ্যে ৯ হাজার নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ || WB Nurse Recruitment 2024 || WB Staff nurse recruitment 2024 || WB Job news 2024 || WB Nursing || Gnm nursing || Nurse Recruitment || Bsc nursing

Image
  রাজ্যে ৯ হাজার নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ || WB Nurse Recruitment 2024 || WB Staff nurse recruitment 2024 || WB Job news 2024 || WB Nursing || Gnm nursing || Nurse Recruitment || Bsc nursing  রাজ্যের চাকরি প্রার্থীদের জন্য সুখবর। এতদিন কেন্দ্রীয় ও রাজ্যে চাকরি নিয়োগ বন্ধ ছিল। কিন্তু এখন পশ্চিমবঙ্গের চাকরি প্রার্থীদের অপেক্ষার অবসান হতে চলেছে। রাজ্যে আবার বিপুল সংখ্যক নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ হতে চলেছে। রাজ্যে নতুন হাসপাতাল গুলিতে বিভিন্ন পদে কর্মী নিয়োগ করা হবে। তাই বর্তমানে যেসমস্ত চাকরি প্রার্থী সরকারি চাকরির জন্য অপেক্ষা করছেন তাদের জন্য এটি একটি সুবর্ণ সুযোগ।  কোন কোন পদে নিয়োগ করা হবে, মাসিক বেতন কত দেওয়া হবে, বয়সসীমা কত থাকতে হবে, শিক্ষাগত যোগ্যতা কি লাগবে এবং কিভাবে আবেদন করতে হবে তা নিচে থেকে পরপর জেনে নেব এছাড়া সরকারি ভাবে নতুন কি কি সুযোগ দেওয়া হবে‌ তা নীচে আলোচনা করা হল। মোট শূন্যপদ - রাজ্য সরকারের স্বাস্থ্য দফতরে নার্স, ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী-সহ একাধিক পদে প্রায় ৯ হাজার শূন্যপদে দরখাস্ত নেওয়া শুরু হয়েছে। মোট শূন্যপদের মধ্যে নার্স পদে ৬ হাজার,  কমিউনিটি স্বাস

গ্রাম পঞ্চায়েত কর্মী নিয়োগ - সেক্রেটারি পদে || Gram Panchayat Secretary recruitment 2024 || Wb job news || Panchayat Recruitment 2024

Image
গ্রাম পঞ্চায়েত কর্মী নিয়োগ - সেক্রেটারি পদে || Gram Panchayat Secretary recruitment 2024 || Wb job news || Panchayat Recruitment 2024   রাজ্যের চাকরি প্রার্থীদের জন্য সুখবর। এতদিন কেন্দ্রীয় ও রাজ্যে চাকরি নিয়োগ বন্ধ ছিল। কিন্তু এখন পশ্চিমবঙ্গের চাকরি প্রার্থীদের অপেক্ষার অবসান হতে চলেছে। রাজ্যে আবার বিপুল সংখ্যক পঞ্চায়েতে কর্মী নিয়োগ হতে চলেছে। রাজ্যের হাওড়া জেলা পরিষদের অফিসে বিভিন্ন পদে কর্মী নিয়োগ করা হবে। এটি সম্পূর্ণ চুক্তি ভিত্তিক নিয়োগ। নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে লিখিত পরীক্ষা এবং ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে। তাই বর্তমানে যেসমস্ত চাকরি প্রার্থী সরকারি চাকরির জন্য অপেক্ষা করছেন তাদের জন্য এটি একটি সুবর্ণ সুযোগ। কোন কোন পদে নিয়োগ করা হবে, মাসিক বেতন কত দেওয়া হবে, বয়সসীমা কত থাকতে হবে, শিক্ষাগত যোগ্যতা কি লাগবে এবং কিভাবে আবেদন করতে হবে তা নিচে থেকে পরপর জেনে নেব এছাড়া সরকারি ভাবে নতুন কি কি সুযোগ দেওয়া হবে‌ তা নীচে আলোচনা করা হল। নিয়োগের বিস্তারিত তথ্য : যে পদে নিয়োগ করা হবে - 1. সহায়ক / Sahayak : মোট শূন্যপদ- এই সহায়ক পদে শূন্যপদ রয়েছে মোট 47 টি।  যোগ্যতা- আবেদনকার

ডিসেম্বর সংখ্যা ২০২৩ || December Sonkha 2023 || সম্পাদকীয় বিভাগ

Image
  কর্মব্যস্ততার মফস্বল পেরিয়ে বছর গুনতে গুনতে নতুন বছরের সান্নিধ্য লাভ, এটা শুধু সুখ-দুঃখের চক্র নয় এটা একটা নতুন উন্মাদনার আবেগ। প্রেম চঞ্চল জীবনে বিদেশ ভ্রমণের আকাঙ্ক্ষা যেমন উদ্বেলিত করে কবি হৃদয় ঠিক তেমনি শীতের আমেজে ভোজন রসিক বাঙালির জীবন রসময় হয়ে ওঠে নতুন খেজুর গুড়ের রসে আর সাহিত্য রসে ডুবে থেকে । সবথেকে বেশি বাঙালী হৃদয়ে পাড়ি দেয় ভ্রমণের পিপাসা, খুঁজে ফিরে বেড়ানো বাঙালি হৃদয় রসের সাগরে শুধু সময়ের অপেক্ষা খোঁজে। যাদের বাস্তবতা কর্মব্যস্ততার মধ্যে স্থিমিত তাদের শান্তি দেয় ভ্রমণ সাহিত্য আর কিছু ফটোগ্রাফি। শুরু হোক সাহিত্যে ভ্রমণের ইতিহাস লিখন পাতার আদলে। পরের সংখ্যাটিতে এই সম্পর্কে নজর দেওয়া হোক-- প্রতিটি লেখকের উদ্দেশ্যে আমার বিনীত অনুরোধ।                                        ধন্যবাদান্তে                 ওয়ার্ল্ড সাহিত্য আড্ডা সম্পাদকীয় বিভাগ ____________________________________________ বিঃদ্রঃ - যে সমস্ত লেখকদের লেখা একশত পাঠক সংখ্যা ছাপিয়ে যাবে সে সমস্ত লেখকদের সাধ্যমত সাম্মানিক দে ওয়া হবে।

ভানুভক্ত আচার্য - শংকর ব্রহ্ম || Vanu vokto Acharya - Sankar Brhama || Article || প্রবন্ধ || নিবন্ধ

ভানুভক্ত আচার্য (নেপালি আদিকবি ও অনুবাদক )                   শংকর ব্রহ্ম                                   ১৮১৪ সালের ১৩ই জুলাই (২৯ শে আষাঢ়ে) নেপালের তনহুঁ জেলার রামঘা গ্রামের এক ব্রাহ্মণ পরিবারে ভানুভক্ত আচার্যের জন্মহয়। বাবা ধনঞ্জয় আচার্য এবং মা ধর্মাবতী আচার্য। ধনঞ্জয় আচার্য ছিলেন সরকারি কর্মচারী এবং ভানুভক্ত আচার্য ছিলেন পরিবারের বড় সন্তান। ভানুভক্তের পড়াশোনা ঠাকুর্দার কাছে বাড়িতেই। ভানুভক্ত তার কাছে সংস্কৃত শেখেন বাড়িতে এবং পরে বারাণসীতে।                        তিনি ছিলেন একজন নেপালি কবি, অনুবাদক ও লেখক। তিনি প্রথম রামায়ণ মহাকাব্য সংস্কৃত হতে নেপালি ভাষায় অনুবাদ করেন। তার কবিতার সংকলন পরে খ্যাতিমান কবি মতিরাম ভট্ট প্রকাশ করেন।                    ভানুভক্তকে “আদিকবি” উপাধিতে ভূষিত করা হয়েছে নেপালি কবিতা ও সাহিত্যে অবদানের জন্য, বিশেষ করে সংস্কৃত ভাষা হতে সহজ ও সরলভাবে রামায়ণের অনুবাদ সাধারণ মানুষের কাছে জনপ্রিয় হওয়ার জন্য। তার জন্মদিনে প্রতি বছর ১৩ই জুলাই বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে তাকে শ্রদ্ধা জানানো হয়।                      সেই সময়ে নেপালি ভাষা সহ দক্ষিণ এশীয় ভাষা

A Sojourn - Bhaskar Sinha || English Story || Short story || Story

      A Sojourn                 Bhaskar Sinha As she disembarked from the Shatabdi in Dehradun, she impulsively decided that during her time in Mussoorie, she would not seek out Ruskin. Perhaps she might connect with James, but definitely not Ruskin. She was frustrated with Bonny for his overprotective behavior and unwelcome advice. He had suggested she bring all her published investigative stories to show to the esteemed writer, Mr. Ruskin Bond, in case they met in Landour. She told Bonny, somewhat dismissively, that meeting Ruskin was out of the question since she had accepted a full-time position at Mr. James Meyers' distillery in Mussoorie. When Bonny heard 'Mussoorie' (the distillery) and 'Landour' (the guesthouse), his first thought was of Ruskin Bond. Sana understood her boyfriend's concern. Bonny was simple, loving, and caring. He adored her, and she knew she could easily sway him. However, she found his lack of ambition and overprotectiveness grating. A

সেই পথ - সুদীপ্তা চট্টোপাধ্যায়় || Sei poth - Sudipta Chattopadhyay || Short story || ছোট গল্প || গল্প || অনুগল্প || Story || Bengali Story

        সেই পথ               সুদীপ্তা চট্টোপাধ্যায়় কীরে কাজে মন নেই তোর। তাড়াতাড়ি কর। সুমি ইট দিয়ে কড়াটা ঘসতে থাকে। এই বাড়ির মেয়েটা বেরিয়ে যায়। কাঁধে ব‍্যাগ। সুমিরও ইচ্ছে করে তার মত স্কুল যেতে। বাবা নেই। ঘরে ছোট ছোট ভাই বোন। মা অসুস্থ। সংসারে রোজগারে বলতে বারো বছরের সুমি। সেই প্রাইমারি স্কুল। বন্ধুদের সাথে মিড ডে মিলের খিচুড়ি খাওয়া। তারপর একদিন স্কুল থেকে এসে শুনল, বাপটাকে একটা ট্রাক এসে পিষে ফেলেছে। তারপর থেকেই অন্যের বাড়ির ঝি সে।  সুমি স্বপ্ন দেখে সেই স্কলের পথটার। মালিকের ছেলে মেয়েরা জোরে জোরে পড়া মুখস্থ করলে,মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকে সে। সেইদিন সুমি শুনছিল, গ্রামের হাই স্কলে এক নতুন হেড দিদি মুনি এসেছে। গ্রামের যেসব বাচ্চারা স্কুলে যায় না, তাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলে আসে স্কুল যাবার কথা। দিদিমুনিকে খুব দেখতে ইচ্ছে করে সুমির।  পথ চলতে চলতে ক্লান্ত হয়ে বট গাছের ছায়ায় পাথর নিয়ে খেলতে থাকে সুমি। মায়ের কাছে গল্প শুনেছিল, পরশ পাথরের। সে ভাবতে থাকে গল্পের মত তার জীবন যদি এই পাথর বদলে দিতে পারত। ভাবতে ভাবতে বট গাছের ঠাণ্ডা হাওয়াই ঘুম নেমে আসে চোখে। তন্দ্রাচ্ছন্ন চোখে সে দেখে তার মাথায়

ভালোবাসা ভালোবাসা - পার্থ প্রতিম দাস || Valobasa Valobasa - Partha protim Das || Short story || ছোট গল্প || গল্প || অনুগল্প || Story || Bengali Story

  ভালোবাসা ভালোবাসা             পার্থ প্রতিম দাস    নীহারিকা আর হাসি প্রতিবেশী দুই মেয়ে। তাদের যেই দেখে সেই বলে, "এরা একই মায়ের পেটের যমজ বোন। "       স্কুল পাশ করে দুজনে কলেজে ভর্তি হয়েছে। নতুন পরিবেশ। তবে দুজনে এক মেশ বাড়িতে থাকে তাই বিশেষ সুবিধে হলো।        সেদিন সরস্বতী পুজো। তাদের কলেজ জীবনে এই প্রথম বড় উৎসব বলতে হয়। কিন্তু কলেজ বাথরুমে নীহারিকার সোনার দুল ভেঙে গেল। কথাটা জানাজানি হতে হাসির মা একদিন হাসিকে ফোন করে জিগ্যেস করে, "হ্যাঁ রে, নীহারিকার কানের দুল কেমন করে ভাঙলো? "     হাসি বলল, "জানি না। নীহারিকা এখন সব কথা মুখ ফুটে তো বলে না। তবে দেখেছি কলেজের পুজোর দিন একটা ছেলের সাথে বাথরুমে ঢুকেছিল। তারপর এই ঘটনা। "      এদিকে হাসির মায়ের পেটে কথাটা হজম হল না। পুকুর ঘাটে বাসন মাজতে বসে হাসির মা সব কথা নীহারিকার মাকে বলে দেয়। তাই নিয়ে দুই পরিবারে ভীষণ ঝগড়া। কেউ কারুর মুখ দেখে না। নীহারিকার বাবা চারিদিকে রটিয়ে দিল, "ওরা নিন্দুক, অন্যের নিন্দা করা ওদের অভ্যাস। "       থার্ড ইয়ার হতে না হতেই হাসির বিয়ে হয়ে গেল।আর নীহারিকা কলেজ পাশ করে বিশ্ববিদ্যা

চন্দন গড় - দেবাংশু সরকার || Chandan Gar - Debanshu sarkar || Short story || ছোট গল্প || গল্প || অনুগল্প || Story || Bengali Story

                    চন্দন গড়                               দেবাংশু সরকার            পুরানো গাড়ীটা বিক্রী করে, নতুন গাড়ীটা কেনার পর তাপসের ইচ্ছা একটা লং ড্রাইভে যাওয়ার। তবে এবার বকখালি বা দীঘা নয়। সে ভাবছে এবার দুরে কোথাও যাবে। নিজের গাড়ী তাপস নিজেই চালায়। ড্রাইভিংয়ের হাতটা তাপসের বেশ ভালো। এক্সপ্রেস ওয়েতে তাপস সাবলীল ভাবেই গাড়ি চালাতে পারে। ঘন্টার পর ঘন্টা সে গাড়ী চালায় ক্লান্তিহীন, বিরক্তিহীন ভাবে।       যেমন ভাবনা তেমন কাজ। কয়েক দিনের মধ্যেই সে সস্ত্রীক বেরিয়ে পড়ে। সঙ্গে কয়েকজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং তাদের স্ত্রীরাও রয়েছে। তাপসের নতুন গাড়ীটা বেশ বড়, সাত আটজন অনায়াসে বসতে পারে।        এবার তাদের লক্ষ্য গোয়ালিয়র এবং সেইসঙ্গে ওরছা এবং খাজুরাহো। গোয়ালিয়র দুর্গ এবং আশেপাশের দর্শনীয় স্থানগুলো দেখা, তারপর আরো উত্তর দিকে যাওয়া। পথের মাঝে হয়তো দেখা যাবে নাম না জানা অখ্যাত কোনো দুর্গ বা রাজপ্রাসাদ।       তাপসের সঙ্গে রয়েছে তার স্ত্রী ইরা। বাল্যবন্ধু রমেন, তার স্ত্রী শম্পা, আর এক বন্ধু বাপী, তার স্ত্রী সোমা। আরো একজন আছে তাদের সঙ্গে। অরূপ, তাপসের কলিগ।       রমেন, বাপী, অর

রমেশের কৃপণতা - সামিমা ইয়াসমিন || Ramesher Kripanata - Samima yeasmin || Short story || ছোট গল্প || গল্প || অনুগল্প || Story || Bengali Story

  রমেশের কৃপণতা   সামিমা ইয়াসমিন      এক গ্রামে রমেশ নামে এক কৃপণ ব্যক্তি ছিল। যে তার খাওয়া-দাওয়া থেকে শুরু করে আশাক- পোশাক পর্যন্ত সবকিছুতেই কৃপণতা দেখাত। সে এতটাই কিপটে ছিল যে একটি জামা সম্পূর্ণ চিটচিটে ময়লা না হওয়া অবধি পরিষ্কার করত না। সে মনে করত খুব ঘন ঘন জামা পরিষ্কার করলে সাবান বেশি নষ্ট হবে। আবার প্রায় একমাস পর যখন সে জামা পরিষ্কার করত তখন খুব ভালো করে পরিষ্কার হতো না কারণ সে তার স্ত্রীকে কম সাবান ব্যবহার করতে বলতো। তারপর যখন ভালো করে পরিষ্কার হতো না তখন আবার সে তার স্ত্রীকেই বকত। আর তার বেচারা স্ত্রীর প্রায় বিনা সাবানে কাপড় পরিষ্কার করে করে হাত ব্যথা। একদিন পাশের গ্রামে মেলা বসেছে। আর এটা যখন রমেশ শুনে তার মাথায় বাজ পরার মত অবস্থা। তার দুটি সন্তান আছে , একটি ছেলে ও একটি মেয়ে। সে আগে থেকেই ভেবে নিয়েছে বাড়ি গিয়ে কোনোমতেই স্ত্রী ও সন্তানদের বলবে না যে পাশের গ্রামে মেলা বসেছে। বাড়ি গিয়ে দেখে তার স্ত্রী ও সন্তানরা সেজেগুজে বসে আছে। তার স্ত্রী রমেশকে বলে- ‘ পাশের বাড়ির কমলা এসেছিল। সে বলল পাশের গ্রামে মেলা বসেছে তাই তাড়াতাড়ি মেলা চলো আর দেরি করা যাবে না। ’ রমেশ তো

এ ভাবে - সুশান্ত সেন || Ea vabe - Sushanta sen || Kobita || Bengali Poems || Bengali poetry || Poems

  এ ভাবে সুশান্ত সেন এ ভাবে নয় ও ভাবে এই রকম নির্দেশ প্রতিপদে। এই রাস্তায় নয় ওই রাস্তায় ওই যে রাস্তায় বেলফুলের গাছ সেই রাস্তা ধরে সোজা চলে আসুন। মানতে মানতে নির্দেশ গুলো মানতে মানতে কখন যে স্ব - ইচ্ছার কথা বেমালুম ভুলে গেলাম সে আর মনে করতে পারি না। এখন আবার নানা রকমের মত হয়েছে। কবিতা লেখাতেও। যাচাই করার মানদণ্ডের কাছে দু দন্ড যে দাড়াব তার উপায় নেই, পেছন থেকে ঠেলা মারছে মৌমাছির দল , ওরা বেরিয়েছে মধু আহরণে। এগিয়ে চলুন এগিয়ে চলুন সময় যে ফুরিয়ে যাবে।

তুমি - শ্যামল রক্ষিত || Tumi - Shyamal Rakhshit || Kobita || Bengali Poems || Bengali poetry || Poems

  তুমি   শ্যামল রক্ষিত  হে দূরের পাখি  তোমাকে নির্মাণ দেব  এমন শাশ্বত সন্ধ্যা কোথায়  আমি পলক ফিরে চেয়ে দেখি   ক্ষণজীবন নিয়ে তুমি একা একা বসে আছ                                   মগজের মগডালে ৷

সেতারের তার - আনন্দ গোপাল গরাই || Setarer tar - Ananda gopal garai || Kobita || Bengali Poems || Bengali poetry || Poems

  সেতারের তার         আনন্দ গোপাল গরাই মনটা তোমার সেতারের তারের মতো হাত পড়তেই কেঁপে উঠে বেরিয়ে আসে সুর--- সে সুর কখনো হাসির কখনো কান্নার -----অভিমানের কখনো বা বেদনার শুধু। থাকব না যেদিন আমি তুলে যেতে সুর সেতারের তারে তোমার কেউ যদি সাধে সুর সেই তার নিয়ে পড়বে কি মনে সেই গান সেই সুর সেই ভালোবাসা! সেদিন গাইবে কি গো মিলনের গান? নাকি রুদ্ধ হয়ে যাবে কণ্ঠ ঝরে পড়বে বেদনার বাণী বৃষ্টির ধারার মতো সেতারের তার হ'তে অজান্তে তোমার!