Posts

Showing posts from February, 2022

Best Sell on Amazon || Best deal on Amazon || Amazon.in

 Best Sell on Amazon || Best deal on Amazon || Amazon.in Sell sell sell : Hurry up!

Ssc Chsl Recruitment 2022 || উচ্চ মাধ্যমিক যোগ্যতায় স্টাফ সিলেকশনের পরীক্ষার মাধ্যমে কেন্দ্র সরকারের কর্মী নিয়োগ || SSC CHSL Exam 2022

Image
  উচ্চ মাধ্যমিক যোগ্যতায় স্টাফ সিলেকশনের পরীক্ষার মাধ্যমে কেন্দ্র সরকারের কর্মী নিয়োগ:- স্টাফ সিলেকশন এর কম্বাইন্ড হায়ার সেকেন্ডারি লেভেল এর পরীক্ষার মাধ্যমে কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন পদে কর্মী নিয়োগ হবে। যে সমস্ত পদে কর্মী নিয়োগ হবে সেগুলি হল--ডাটা এন্ট্রি অপারেটর, লোয়ার ডিভিশন ক্লার্ক, সর্টিং অ্যাসিস্ট্যান্ট, পোস্টাল অ্যাসিস্ট্যান্ট, জুনিয়ার সেক্রেটারিয়েট অ্যাসিস্ট্যান্ট  প্রভৃতি পদে। যে কোন শাখায় উচ্চমাধ্যমিক পাস এবং কম্পিউটারের ডাটা এন্ট্রি কাজে অভিজ্ঞ ঘণ্টায় অন্তত 8 হাজার কি ডিপ্রেশনে গতি থাকলে ডাটা এন্ট্রি অপারেটর   পদের জন্য আবেদন করতে পারবেন। উচ্চতর যোগ্যতার প্রার্থীরা ঐ সমস্ত পদে আবেদনের যোগ্য বয়স হতে হবে 18 থেকে 27 বছরের মধ্যে 01.01.2022 এর হিসাবে অর্থাৎ জন্ম তারিখ হতে হবে 02.01. 1995 থেকে01.01.2004 এরমধ্যে। তপশিলি জাতির প্রার্থীরাপাঁচ বছরের, ওবিসি সম্প্রদায় প্রার্থীরা তিন বছরের, এবং দৈহিক প্রতিবন্ধীরা 10 বছরের আর বিধবা,  বিবাহ বিচ্ছিন্না মহিলারা পুনর্বিবাহ না করে থাকলে 8 বছরের এবং কেন্দ্রীয় সরকারের প্রাক্তন সমর কর্মীরা যথারীতি বয়সের ছাড় পাবেন। মূল বেতন

Photography by Dr Atef kheir

Image
 

Photography by Sohini Shabnam

Image
 

রম্যরচনা || শুধু তোমার জন্যে || সত্যেন্দ্রনাথ পাইন

  শুধু তোমার জন্যে        দ্যাখো মরিস তোমার জন্যে আজ আমি না অফিস পালিয়ে এসেছি।বাব্বা, যা কাজ! যেন শেষ হতেই চায়না। সেই সকাল ৯/৩০টায় ঢুকে বসেছি কাজে: একটাও শেষ করতে পারিনি। জল খাবারেরও সময় করতে পারিনি। ভালো লাগেনা রোজ রোজ ঐ ফাইল চেক করা! আরে বাবা যদি ফাইল চেক করতেই হয় তবে কী দরকার ছিল এত লোক রাখার! তারা ভুল করবে আর আমি চেক করবো! কেন রে বাবা! তার ওপর তুমি একলা ঘরে এই ঝিরিঝিরি বৃষ্টির মধ্যে কী করে একলা আছো সেটা ভেবেই দৌড়ে চলে এসেছি। দাও দাও দাও দেখি তোমার ঐ চাঁদপাড়া মুখটা দাও, তোলো । এ্যাই এ্যাই একটা ঠোঁটের ছোঁয়া দাও দেখি। আমার না কী যে ভালো লাগে! কী করে বোঝাই তোমায়। তোমার ঠোঁট দুটো না কী নরম পাতলা! যাই হোক - মোট কথা তুমি আজ আর রান্নাঘরে যাবে না বলে দিলুম এ্যাঁ! সবসময় আমার মুখে মুখ রেখে শুয়ে থাকবে কেমন! আচ্ছা বাবা আচ্ছা - বললো মরিস।        কিন্তু সৌভিক ,তুমি আজ এমন কেন বলোতো। আমি তো তোমারই, শুধু তোমারই।সারাদিন সারারাত শুধু তোমার। তবে আজ হঠাৎ একী হলো তোমার! মরিস বলেই ফেললো শেষমেশ।      দ্যাখো, বাইরে কত মেঘ, কত বৃষ্টি পড়ছে, কত পাখির ওড়াওড়ি। ভিজে যাচ্ছে তাদের ডানা।

গল্প || পটলার কবিতা চর্চা || রঞ্জিত মল্লিক

  পটলার কবিতা চর্চা                 পটলা বেশ কিছুদিন ধরে কাজে বেরোচ্ছে না। আগে সকাল সকাল অটো নিয়ে বেরিয়ে পড়ত। এখন একদম ওর অটো রাস্তাতে দেখা যায় না। পটলার হলটা কি? সৃজাও বেশ কিছুদিন ধরে দেখছে পটা কাকুকে অটো নিয়ে চৌরাস্তার মোরে কম দাঁড়াতে দেখা যায়। একদিন রাস্তাতে দেখা হতেই সৃজা প্রশ্ন ছুঁড়ে দেয়,"কি ব্যাপার বলত তোমার, অটো নিয়ে আজকাল আর রাস্তা ঘাটে দেখি না তোমাকে?"         "না না তেমন কিছু নয়।কদিন একটু....."         "কদিন কি? শরীর খারাপ?         "না রে। আসলে একটু অন্য কাজে সময় কাটাচ্ছি। তাই আমাকে এই কদিন দেখতে পাসনি।"          "বিষয়টা ঠিক পরিষ্কার হল না।"          "পরে ঠিক বলব।"              সৃজা কনভেন্ট স্কুলের বারো ক্লাসের ছাত্রী। ভীষণ স্মার্ট আর বুদ্ধিমতী। পটলার অটোতে যাতায়াত করে। পটলার সাথে ভীষণ সখ্যতা। পটলার সব খবরাখবর রাখে। এমনকি পটলার নতুন বান্ধবী হলেও অজানা থাকে না।               দুদিন পরেই সৃজা রহস্যের সমাধান করল। পটাকাকুকে দেখল পার্কে অটো চালিয়ে এক বৌদিকে নিয়ে ঢুকছে। বৌদি দুদিন হল পটলার পাড়াতে ভাড়া এসেছে। দেখতে ভীষণ সুন্দরী।

গল্প || বন্ধু || ডঃ রমলা মুখার্জী

  বন্ধু      রীতার মেয়ে তানিয়া বিয়ে করে বিদেশ চলে গেল, রীতার স্বামীও গত হয়েছেন বছর দুই হল। রীতার ছেলে তো বউ নিয়ে কলকাতায় আলাদা ফ্ল‍্যাটে থাকে। মেয়েটাই ছিল রীতার একমাত্র সঙ্গী। মেয়ের অভাবে রীতার বুকটা ব্যথায় টনটন করে। একাকীত্বের বোঝায় ক্লান্ত তানিয়ার চোখের জল বাধা মানে না।       তানিয়ার বিয়ের পাহাড়-প্রমাণ উপহার-সামগ্রী গোছানোর শেষে রীতা দেখে মাত্র পাঁচটা বই তানিয়া উপহার পেয়েছে, অথচ রীতা তার বিয়েতে পেয়েছিল বাষট্টিটা বই। রীতা বই পড়তে ভীষণ ভালোবাসতো বলে রীতার মা বইগুলো রীতাকে দিয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু সব বই তখন পড়া হয়ে ওঠে নি।     সংসারের সব কাজকর্ম, দুই ছেলেমেয়েকে ভালোভাবে মানুষ আর স্বামীর ফাইফরমাস খাটতে খাটতে বই পড়ার অভ‍্যেসটাতে রীতার ভাটা পড়তে পড়তে ক্রমশ শূণ্যে মিলিয়ে গিয়েছিল।       একাকিত্বের গ্লানি মুছতে রীতা আঁকড়ে ধরল আলমারিতে সযত্নে রাখা তার সেই বিয়েতে পাওয়া বইগুলোকে। বইগুলো পড়তে পড়তে রীতার বুকের ফাঁকাটা কখন যে ভরাট হয়ে যায় রীতা বুঝতেই পারে না। চুঁচুড়ায় রীতার বাড়ি থেকে জেলার গ্রন্হাগারটা খুব দূরে নয়। একদিন গিয়ে রীতা সদস‍্য হয়ে এল। প্রায়ই সে গ্রন্থাগার থেকে নানান বই নিয়ে এসে পড়তে থাকে

অনুগল্প || প্রপোজ || সিদ্ধার্থ সিংহ

  প্রপোজ বছর কুড়ির মেয়েটি তার বান্ধবীকে মোবাইলে বলতে বলতে যাচ্ছিল, এত বড় হয়ে গেলাম... আমাকে একটা ছেলেও এখন পর্যন্ত প্রপোজ করল না। ভেবে দ্যাখ... আমি কি এতটাই কুৎসিত? এই কথা শুনতে পেয়ে বছর চল্লিশের লোকটা ভাবল, এই তো সুযোগ। মেয়েটার কাছে গিয়ে বলল, আই লাভ ইউ। সঙ্গে সঙ্গে মেয়েটি বলল, এটা কি ধরনের অসভ্যতামি? লোকটি বলল, অসভ্যতামি মানে? তুমিই তো ফোনে কাকে যেন বলছিলে, এখনও পর্যন্ত তোমাকে নাকি কোনও ছেলে প্রপোজ করেনি। তাই আমি করলাম। মেয়েটি বলল, আমি ছেলে বলেছি। কাকু বলিনি।

Composition || BLIND DATE || Kunal Roy

  BLIND DATE                 Love, being one of the finest emotions in the world is manifested through some modern concepts of date, courtship, engagement and often a blind date. In fact we, all are pretty aware of the first three expressions, but the last one carries a special ripple of interest and curiosity as well! " Blind date", the term itself evokes a question:' How can a date be blind?' No, actually here there is nothing to do with the blindness, but yes the date matters to the young hearts which often skip a beat at the sight of the opposite gender! Actually a blind date is being arranged by someone between a boy and a girl, without any prior planning or arrangement as such. Simply the two hearts meet at an affordable zone, accompanied by light humour, soft teasing and a few snacks to tease the taste buds. Blind dates are very interesting by nature. One doesn't know the other, yet the madness rules the heart to meet that person and often with the hope of

Poem || When Death Comes || Pavel Rahman

  When Death Comes When there is no any hope for life, Death comes in that time. When greed to live is vanished, Death comes in that moment. Death is of two kinds: physical and mental.

কবিতা ||‌‌ সারাদিনে একটু কিছু খুঁটে খেতে পেলেই হল || আব্দুস সাত্তার বিশ্বাস

  সারাদিনে একটু কিছু খুঁটে খেতে পেলেই হল আমার শরীরে রয়েছে কবেকার পুরনো জামা হাজার সেলাই মারা আমাকে দেখলেই চিনে নেয় রাস্তার পাগলেরা আমি যে তাদেরই দলের একজন লোক কোনদিন দেখেছ কোন পাগলের গায়ে নতুন পোশাক, চকচকে কোন জিনিস আসলে পাগলদের কোন শখ থাকেনা সারাদিনে একটু কিছু খুঁটে খেতে পেলেই হল...

কবিতা || এ যুগের একলব্য || চিরঞ্জিত ভাণ্ডারী

  এ যুগের একলব্য ত্রিনয়ন নাইবা থাকলো কপালের মধ্যখানে তাতে কিবা যায় আসে শুভক্ষণ কখনো দাঁড়াবে না হেসে জানি বলেই অলক্ষ্মীর ছায়া তলে রাখি উজ্জ্বল উপস্থিতি। শুনো কৃষ্ণ কান খুলে শোনো ধনাচার্যের ষড়যন্ত্রে কাটব না কিছুতেই কাটব না বৃদ্ধাঞ্জুলি আমি এ যুগের একলব্য সম্মুখে সমরে দেখিয়ে দেব আমি অর্জুনের চেয়েও শ্রেষ্ঠ ধনুর্ধর।

কবিতা || জীবনের রূপ || দিলীপ কুমার মধু

  জীবনের রূপ এ জীবন নাট্যশালা আমরা তার কুশীলব । ঘাত-প্রতিঘাতে ভেঙে যায় মঞ্চ সাক্ষী মহাকাল । আঘাতের ওপর আঘাত সয়েছে যে বুর্জোয়া জাতি আজ তারা ইতিহাসের অধ্যায় : সারাজীবনই আসে আঘাত আসে বেদনা... নিষ্ঠুর হয়ে । যে নক্ষত্ৰটি কয়েক যোজন দূরে রয়েছে সেও নক্ষত্ৰ---- মনে হয় ভেসে আসা বিন্দু মনে হয় হারিয়ে যাওয়া বিন্দু । কিছু যায় হারিয়ে....         কিছু পাওয়ার জন্য ।

কবিতা || মন গোঁসাই || বন্দনা বিশ্বাস

  মন গোঁসাই মন গোঁসাই তরে বসে রই পথ চেয়ে কাল গণি আর এগোই শুধু দাঁড় টেনে অকুল দরিয়ায় নাই যে তীরের খোঁজ মিছে আশায় সাজি রোজ রোজ জড়িয়ে পথ ছড়িয়ে রয়েছে মধুর মায়া  নত হয়ে তাই তো রই ধুলার পথতলে এ হৃদয় ভরাও জুড়াও ওগো দখিন হাওয়া আগুন পলাশ হৃদয় পোড়ায় ফাগুন মাসে । প্রকৃতির জুড়ে রয়েছে নরম জোছনা আজীবনের স্বপ্ন ছুড়ে দিলাম তোমার বিছানা জাগবো সবুজ মোড়া হৃদয় অঙ্গনাতে আসবে নতুন জোছনা চন্দন সুবাসেতে মন গোঁসাই আবার ফিরবে কিগো সবুজ ঘেরা আমার ভাঙা আবাস জুড়ে ।

কবিতা || সুরের জলসা ঘর || রানু রায়

  সুরের জলসা ঘর সকাল থেকেই অবসাদ মন সুরের আকাশে ইন্দ্র পতন লতা থেকে সন্ধ্যা সুরের জগত বন্ধা। সুরের জগতের যাদুকর নিজেই তিনি রত্ন আকর অমৃত ধামে বসেছে আসর ত্রয়ী দের নিয়ে জলসা ঘর।

কবিতা || ঝড়ের কাছে রেখেছিলাম হৃদয়টারে || শ্যামল চক্রবর্ত্তী

  ঝড়ের কাছে রেখেছিলাম হৃদয়টারে           ঝড়ের কাছে রেখেছিলাম হৃদয়টারে!                     কি পাপ করেছি মোরে। বেগবতী বাতাস তারে,                      দিল চুরমার করে। রঞ্জিনী হলাম কোথায়,                      বাজে কানে কিঙ্কিণী শব্দ যে। রেখেছিলাম পিঞ্জরে,                     তার হৃদয় টারে। হয়তো পারিনি সুরভী দিতে ,                    উপনীত হতে । এখনও রাতের আকাশ ভাবে ,                    কখন ভোর হবে। তবু তো স্বপ্ন দেখে,                  এখনো বারে বারে। ঊষার পাখি ডেকে বলে যাবে।                    নিঝুম রাতের গভীর তন্দ্রা। কেন স্বপ্ন ও ভাঙবে এবার।

কবিতা || বৃদ্ধ ইজিচেয়ার || উদয়ন চক্রবর্তী

  বৃদ্ধ ইজিচেয়ার দেওয়ালের পলেস্তরা খসে পড়ছে সেখানে আঁকা হচ্ছে টিকটিকির রমনের ছায়া চিত্র এক বাধ্য ধারাবাহিকতায় আমার চিলে কোঠা থেকে উড়ে যাচ্ছে পথহারা চিলের কান্না ধূসর রঙ মেখে আমি কী খুঁজছি না জেনেই ছিপ ফেলছি  বারবার যদি ধরা দেয় সুখ বৃদ্ধ ইজিচেয়ার বসে আছে শূন্যতায় চোখ রেখে নতুন কেউ এহে বসার অপেক্ষায় দহন মেনে নিয়ে 

কবিতা || পরস্পর || জয়িতা চট্টোপাধ্যায়

  পরস্পর দূরের মানুষটার কোনও সুখবর পাই নি বহুকাল হল খবর নিয়ে আসেনি ডাক পিওন,  শুকনো মুখে টেবিল ঘিরে বসে আছে ঘরের মানুষ দূরের মানুষটা হয়তো হাঘরের মতন রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছে, একটা চিঠি পাওয়ার আশায় বহুকাল আমার উঠোনের বকুলের ডালে রোমাঞ্চ নেই, অনেক দিন দাওয়াত শুয়ে থাকা বেড়াল ঘর ছাড়া, কেটে যাচ্ছে দিনের পর দিন বছরের পর বছর কেটে যাচ্ছে বৃষ্টিতে ভিজে, রোদে পুড়ে তেতে উঠেছে গরমে শরীর, আবার কুঁকড়ে যাচ্ছে ঠান্ডায়, এই ভাবে বদলে যাচ্ছে সময় হয়তো ভালো আছে দূরের মানুষ যেমন এখানে ভালো আছি আমি ভালো আছে আমার ঘরের মানুষ।

কবিতা || ভালোবাসার একটি গোলাপ || অশেষ গাঙ্গুলী

  ভালোবাসার একটি গোলাপ                    তোমার আমার ভালোবাসার একটি গোলাপ দাম যদিও হোক না মাত্র কুড়ি। ক্ষতি নেই আমার তাতে। তোমার আমার ভালোবাসার একটি গোলাপ কুড়ি লক্ষ লাল গোলাপের থেকেও হয় যেন চিররঙীন চির উজ্জল। গোলাপের একটি পাপড়ি হয় যেন আমাদের এই ভালোবাসার চিরসঙ্গী। গোলাপের এক - একটি পাতাতে লেখা থাকুক তোমার আমার ভালোবাসার সূত্রগুলি। ভালোবাসার ওই সূত্রতে থাকবে না কোন বিয়োগ থাকবে না কোন ভাগ। থাকবে শুধু ভালোবাসার নিবিড় যোগাযোগ । গোলাপের প্রতিটি শিরায় শিরায় থাকবে শুধু ভালোবাসা অনেক চিহ্ন। প্রতিটি চিহ্ন দেবে তোমার আমার ভালোবাসার প্রমাণ তোমার আমার ভালোবাসার একটি গোলাপ কোন দিন হবে না গো পুরোন। প‍্রতিদিন প্রতিনিয়ত হবে গো তোমার আমার ভালোবাসার মতো হবে চির নতুন। 

কবিতা || এগিয়ে যেতে হবে || রঞ্জিত মল্লিক

  এগিয়ে যেতে হবে         এলোমেলো পথ , আঁকাবাঁকা জ্যামিতি          কখনো চড়াই বা কখনো উতড়াই -             তবু এগিয়ে যেতে হবে           মুঠোয় নিয়ে প্রাণ , বিপদের ঝুঁকি  সামনে আরো সামনের দিকে ক্রমাগত।        আকাশে কালো মেঘের ঘনঘটা          ঝড় আসছে ; উত্তাল নদী , সমুদ্র          মাঝে মাঝে অশনি সংকেত          পদে পদে মৃত্যুভয় , বাড়ছে শঙ্কা           জানি এ পথ বড় কঠিন , দুর্গম!              তবু আমাদের এগিয়ে চলতে হবে              জোরে , আরো জোরে সামনের দিকে।               বন্ধুর এ পথে পিছনে তাকানো যাবে না -              পিছন ফেরা মানেই পরাজয় নিশ্চয়।               রুগ্ন শরীরে , পেটে বুরুণ্ডির ক্ষুধা -               হৃদয়ের ভিসুভিয়াস জ্বলছে দপ দপ করে।             বিপ্লবের আঁচ পড়ছে ছড়িয়ে চোখে মুখে             মুঠোয় ভরে প্রাণ ছুটতে হবে দুর্নিবার গতিতে            তবেই আসবে জয়, ফুটবে শুকনো মুখে হাসি।             আসবে রক্তিম ভোর , উড়বে বিজয় কেতন।

কবিতা || রক্ত দিয়ে বাঁধা রাখী || সামসুজ জামান

  রক্ত দিয়ে বাঁধা রাখী    বাংলা ভাষার গর্বের দিন একুশে ফেব্রুয়ারী। আর যা কিছু ভুলিনা কেন তাকে কি ভুলতে পারি? মাতৃভাষার স্বীকৃতিতে সেদিন মানুষজন ঢাকা শহরটাকে গড়ে তুলল রণাঙ্গন। অত্যাচারী পাকিস্তানী শাষক-পুলিশ মিলে তরতাজা পাঁচ ছেলের রক্তে গঙ্গা বইয়ে দিলে। বরকত,জব্বার,রফিক,সালাম,সফিউর তাদের নাম। শহীদ হয়েই বোঝাল তারা বাংলার কী সম্মান। ভাষাযুদ্ধে সামিল হল পদ্মার এ পার,ও পার, আজিমপুরের গণকবরে সাক্ষ আছে তার। মাতৃভাষার নামে মানুষের এতখানি দরদ! তাইতো মনে প্রাণ উৎসর্গের আসে শুভবোধ। কেউ মরেনি, কেউ মরেনি, সবাই শহীদ হল। তাদের নামে মাতৃভাষার জয়ধ্বনি তোল। ইউনেস্কো শ্রদ্ধায় তাই করল মাথা নত। স্বীকৃতি দিল আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের ব্রত। মাতৃভাষার মর্যাদা কেউ দিতে ভুলোনা । রক্তের বিনিময়ের রাখী কখনও খুলোনা। 

কবিতা || সেই আগের মতো || চাতক পাখি

  সেই আগের মতো.. ওরে ওই সই  চল না যায় আবার  সেই সবুজ ঘেরা মাঠের পাড়ে জংলা নদীর ধারে। সেথায় গিয়ে আবার খেলি  খেলাম পাতি খেলা, সেই ছোট ছোট পাথর বাটি নিয়ে  আর পায়ে ঘাসের নূপুর পড়ে। আর আমি সেই আগের মতই বলবো না হয় তোকে আবার  কাজ থেকে ফেরার ভান করে, -"কি রে খাবার হলো।" ওমনি তুই বলবি আমায়  "দাড়াও, একটু আগেই ভাত চড়িয়েছি  হাত পা তো ধও দেবো , ছাড়ো না হয় এখন জামা গুলো।" আর আমিও তাই ব্যস্ত মতো ভান করে ওই  সারা গায়ে জল ছিটিয়ে বসবো আসন পেতে। আর তুই কচুর পাতায়  জল গড়িয়ে ঘেটু পাতার থালা করে দিবি আমায় খেতে। আর আমিও খাবো তাই  দিব্যি মনের সুখে  খাওয়ার মত ভান টি করে মুখে। আর তুই পিছুন হতে কলা পাতার বাতাস দিয়ে বলবি আমায় -" আর দেবো" আমি বলব -" না না, এই টুকু তো পেট বলো আর কতো ঢুকে।"

কবিতা || ভালোবাসায় বসন্তের ছোঁয়া || মঞ্জুলা বর

  ভালোবাসায় বসন্তের ছোঁয়া     বসন্তের ওই ছোঁয়া লেগে হৃদয় ওঠে দোলে সবুজ বনে রাঙা দেখে দখিন দুয়ার খোলে,  আম্র কুঞ্জে কুঞ্জে সদা মুকুল ভরে থাকে মনের সুখে কোকিল সদা কুহুকুহু ডাকে। ফুলের গন্ধে সকল অলি গুনগুনিয়ে আসে  শিমুল পলাশ উঁকি দিয়ে রাঙা ঠোঁটে হাসে, শোভা দেখে বায়ু শুধু ঘেঁষে ঘেঁষে বয়ে   ধীরে বয়ে বহু দূরে ফুলের সুবাস লয়ে। কেমন করে সবুজ বনে লাগছে যেন আগুন  জীর্ণ পাতা শত ঝরে এলো বুঝি ফাগুন, সবুজ শাখে শাখে যেন ফুটল প্রেমের কলি  ফুলের বাহার কত দেখে মাতাল হলো অলি।   প্রজাপতি ডানা মেলে দেখে ফুলের মেলা  কুসুম বাগে শোভা দেখে কাটায় সারা বেলা, সবুজ বনে শিমুল পলাশ রাঙে রঙে রঙে প্রকৃতি বেশ খুশির সুরে সাজে নানা ঢঙে।  হৃদয় ঘরে প্রেমের কলি ফোটে নতুন সুরে  শত বাধা পায়ে দলে খুশির পরশ পুরে,   বসন্তে ওই ছোঁয়ায় প্রকৃতি বেশ ছবি আঁকে      মধুর শোভা সবে দেখে হাসিখুশি থাকে।

কবিতা || কিস ডে স্পেশাল || নীতা কবি মুখার্জী

  কিস ডে স্পেশাল যেদিন ভালোবেসে একটা ছোট্ট চুম্বন এঁকে দিলে আমার অধরে সেদিন থেকেই ভালোবাসার অনুভূতি জাগ্রত হলো, শরীরে, মননে, চিন্তনে। কি অপূর্ব অবশ করা পরশ ছিল সেই পবিত্র চুম্বনে! বুকের মাঝে চেপে ধরে সেদিন তুমি বলেছিলে---তুমি আমার--আমার--শুধু আমার... আমি মন্ত্রমুগ্ধের মত নিজেকে সঁপে দিলাম তোমার বলিষ্ঠ বাহুযুগলের মধ্যে। নিজেকে মুক্ত করতে পারিনি, হয়তো বা চেষ্টাও করিনি--ইচ্ছে হয়নি সেই মধুর মিলনের স্পর্শ থেকে বেরিয়ে আসতে। তারপর তুমি বললে, আজ আমি আসি....আমি আবার আসবো, ভালোবাসবো, ঘর বাঁধবো,  ছোট্ট একটা আঙ্গিনা থাকবে, এক কোণে থাকবে হাস্নুহানার ফুল ভর্তি ছোট্ট গাছ, আর এক কোণে মাধবীলতা। আমরা দুজনে জ্যোৎস্না রাতে সেই আঙ্গিনায় বসে চাঁদ দেখবো, ভালোবাসবো, তুমি গান শোনাবে আর আমি সেই মিষ্টি মধুর গানে বিভোর হয়ে তোমাকে এরকম অনেক অনেক চুম্বনে ভরিয়ে দেবো তোমার সমস্ত শরীর! দেখবে আমাদের সেই ভালোবাসা হবে সবার থেকে আলাদা, লোকে দেখে হিংসে করবে, শিরি-ফরহাদ, লায়লা-মজনুকেও হার মানাবো আমরা, তুমি দেখো, দেখো......... হায়! আজ!  হায়! --সেদিনের চুম্বনের স্নিগ্ধ পরশ আর সেই ঐতিহাসিক প্রতিশ্রুতির কথা সম্বল করে ব

কবিতা || শোক আর || আশীষ কুন্ডু

  শোক আর শোকের পরমায়ু কতদিন?  হাসির সময়কাল কত?  উত্তর খুঁজছিলাম অলস দুপুরে!  একটা জ্বলন্ত সিগারেটের সময়কাল  সকালের উঁকি মারা দরজায় কড়ানাড়া রোদ! ---- এর চেয়ে সামান্য বেশী শোক কি সাময়িক নয়? সময় তাকে হরণ করে নেয়!  হাসি যেন শরতের আকাশে তুলোমেঘ!  শোক নিয়ে বসে থাকে না জীবন  এগিয়ে চলার নাম জীবন  শোক আসে রেড সিগন্যাল হয়ে সাময়িক থেমে যাওয়া আবার সবুজ হাসি জনস্রোতে টেনে নিয়ে যায়।

কবিতা || আগাছার স্তুতি || রথীন পার্থ মণ্ডল

  আগাছার স্তুতি যে পৃথিবীর কালগর্ভে হারিয়ে যায় না নকশালবাড়ি  যে সমাজের আঙুল চুষেও নিমেষে উৎখাত হয় জমিদারী  সেখানেই জন্মেছিল আমাদের মতো বুনো ঘাস প্রতিপালনের দায়িত্ব না নিলেও যে নিজের গরজে বাড়তে থাকে, ক্রমশঃ বাড়তেই থাকে  সাধ্যমতো বিস্তার করে নিজের সাম্রাজ্য  তবুও লোকে তাকে আগাছাই বলে।  পায়ে মাড়াতে মাড়াতে তারই ওপর দিয়ে তৈরি হয় পথ সে পথে সবুজ শহীদ হয়, তবু টিকে থাকে আগাছা খটখটে শুকনো হয়ে তখন অপেক্ষারত, আর  সেই অন্তিমকালে আমি বারুদ মাখবো আঙুলে। আগাছা বেঁচে থাকে সূর্যের পথ চেয়ে।

কবিতা || শব্দরা ঘুমোবে এবার || রবীন বসু

  শব্দরা ঘুমোবে এবার দিনান্তের ম্লান আলো গায়ে নিল নভেম্বর মাস প্রকৃতিতে এসে গেল হেমন্ত ঋতু টুপটাপ ঝরে পড়ে শিশিরের জল দীর্ঘশ্বাস উঠে আসে 'রূপসী বাংলা' থেকে। ওই দেখো কবি শুয়ে আছেন মৃত ঘাসে নির্জনতা চাইছেন তিনি, স্থিতিশীলতা চাইছেন আশ্রয়ের খোঁজে নরম মাটিতে বুক পাতা উদাসীন মনকেমন তাঁকে আরও গভীরে নিয়ে যায়। অবসন্ন সন্ধ্যা নামে জরাগ্রস্ত আমাদের পৃথিবীতে হেমন্তের মিহিস্পর্শে শব্দরা ঘুমোবে এবার                                                     কবির সাথে।

কবিতা || কী যেন দেখি || সত্যেন্দ্রনাথ পাইন

  কী যেন দেখি           ভেবে দেখি,      অতীতের কত কথা স্মৃতির আয়না থেকে       যা কিনা মুখর আজ অনাদি সত্যের ওপর        নিঃশব্দ বালুকণার মাঝে রেখেছে আমায়           নতুন নক্ষত্রের আলেয়া থেকে               বেছে নিতে নিজ আচ্ছাদন।  আরও দেখি ,          বন্ধুর পথ    কত বিষময় আজ কুতুহলে    কালের অন্তিম নিঃসহায়        নীরবে নিভৃতে ধোঁয়ার কুন্ডলীসম          এঁকে চলে এক অমূল্য রতন।  যে ছবিতে আন্দোলনের অন্যতম প্রধান  করছে আমায় বিদ্রুপ          অহর্নিশ,      উপেক্ষার বানী হতে      সম্মান কে দিয়েছে মুছে      কালের যাত্রাপথে।   হে পৃথিবী, হে অনাদি অনন্ত            অন্ধকারের পাতাল থেকে              কেন তুলে এনেছো আমায় তবে               এ চলাচলের মাঝখানে!   নাম কেউ করেনা আর      দেয়না মর্যাদা এতটুকু       নিরালায় নির্মল সুশীল বাতায়নে             বিরোধী আবহাওয়ায়।     সেই আঁধারের প্রান্তদেশে      কেন এগিয়ে নিয়ে যাও তবে       নিরর্থক বহ্ণিছায়ায়          অপূর্ণতার সংশয়ে!   হে পাখি, হে মেঘে ঢাকা আকাশ     দাও না শিখিয়ে তোমাদের লাগি        গান্ডীবের পূর্ণ ব্যবহার এবার       সত্য বলে যা চিহ্নিত

কবিতা || আস্তিনের সাপ || রানা জামান

  আস্তিনের সাপ     হাতের আঙুলে ঘি না দেখে ভ্রু কুচকালেন মহারাজা; কাদায় বাহারি একপাটি জুতো ফেলে এসেছেন মনে নেই; চোখ তুলে চারিদিকে দেখতে পেলেন শূন্যতা মুখ ব্যাদান করছে একটা লম্বা নিঃশ্বাস গিলে করে আস্তে আস্তে চোখ বুজলেন; রক্তে বিষের ভাইরাস ঢুকেছে মুকুট মাথায় দেবার দিন; আস্তে আস্তে পুরো দেহে গ্যাংগ্রিন; দুই একটা হিমোগ্লোবিন কণিকা আত্মাহুতি দিতে পেরেছে মাত্র এ সময় তলোয়ার এলো বাগিয়ে; কাঁটার সিংহাসনে হারিয়ে গেলো অস্তিত্ব; শেষে চরম ছোবল দিলো আস্তিনের সাপ।

কবিতা || ইচ্ছে যেমন || দীপান্বিতা পান্ডে দীক্ষিৎ

  ইচ্ছে যেমন বয়সের ভার যত বাড়ে বাড়ে তত জটিলতা,  একটার ও ছাড় নেই নেই কোনো দায়বদ্ধতা। সম্পর্ক এখন বড় বাধা সব কিছুর মাঝে ' যেমন ইচ্ছে তেমন চালাও যেটা যার সাজে ৷  বলারও নেই করারও নেই শুধু দিন যাপন, যাচ্ছে চলে সুখে থাকার জীবন। চিন্তাও নেই ভাবনাও নেই নেই কোনো ধরাধরি, যেমন ইচ্ছে চালাও তেমন যখন যেটা যার প্রয়োজন৷ জন্ম নেওয়ার নেই সার্থকতা দিন যাপনের দাড়িপাল্লায়, সব কিছু যেন বড় প্রাঞ্জল এই সমরাঙ্গনে সংঘাত স্বার্থের লড়ায় এ৷

কবিতা || ঈক্ষণ || সুব্রত মিত্র

    ঈক্ষণ                        আমি মানুষেরই মাঝে দেখেছি ভগবান       আমি মানুষেরই মাঝে দেখেছি শয়তান আমি মানুষেরই মাঝে দেখেছি মিলনের কলতান             আমি মানুষেরই মাঝে দেখেছি---       মন ভাঙ্গা বিচ্ছেদ আর প্রাণ ভাঙ্গা অভিমান।                  মানুষেরই মাঝে দেখেছি---                আমি মিলন বিরহের মায়াজাল                   মানুষেরই মাঝে দেখেছি---           কত অগোছালো অ-শোভনীয় জঞ্জাল।      আমি দেখেছি দুর্বৃত্ত;মানুষেরই মাঝে নৃত্য            দেখেছি কত জেদ; কত ভেদাভেদ;           দেখেছি কত সহস্র বিচ্ছেদ---      তবুও মানুষের সাথে নিজের সম্পর্কের---             হতে দিইনি এতোটুকু ছেদ। 

কবিতা || প্রতি বিধান || অরবিন্দ সরকার

  প্রতি বিধান                     ভালবাসি যারে তারে, রাগ উপহার রাগ থাকবে না সেকি? কি উপসংহার, বিধি বিধান আইনে অভিমান সার গঞ্জে গ্রামে চারিদিকে বিধানের ভার। সাহিত্য রসে সমৃদ্ধ পঃ লোকসংস্কৃতি বঙ্গের বাইরে খ্যাতি তার জনপ্রীতি, সংস্কৃতির ধারক ও বাহকে মতি একচ্ছত্র অংশীদার কবি অধিপতি। উপবিষ্ট আসনের মহা দিকপাল তার অঙ্গুলি হেলনে বহেনা বেচাল, শেষ অব্দি অনুষ্ঠান লয়ে ছন্দ তাল সবার তিলক জোটে সম্বর্ধনা ভাল। আলাদিনের আশ্চর্য প্রদীপের যাদু তাঁর ছোঁয়ায় জীবন্ত ধন্য তুমি সাধু!

কবিতা || আওয়াজ || মহীতোষ গায়েন

  আওয়াজ   একটা আওয়াজ শুনতে পাচ্ছি ভয়ংকর বাজে আওয়াজ... জীবনে কখনো শুনিনি,জানি না মরে গিয়েও শুনবো কিনা।   আওয়াজটা আগে হতো না, ইদানিং হচ্ছে,হচ্ছে আর ভাবাচ্ছে... এটা জানি,যত গর্জায় তত বর্ষায় না, বেশি মেঘ ডাকলে বৃষ্টি হয় না। আসলে মেঘ গুমরে থাকলে আচমকা বর্ষা আসতে পারে, বহুদিন থেকে একটা চাপা গুমোট সমূহ পরিস্থিতিকে বিপর্যস্ত করছে। যেটা হওয়ার কথা নয় সেটাই হচ্ছে এমনটা হওয়ার কথাই ছিল না, মেঘ দুর্বল হলে আওয়াজ দুর্বল হবে- আসলে সবই ভবিতব‍্যের খেলা। খেলা শুরু হলে শেষ হবেই কেউ হারবে,কেউ জিতবে... অবশ্য খেলায় হার জিৎ বড় কথা না বড় কথা হলো আওয়াজ বন্ধ হবেই। এসো চোখ কান খোলা রাখি, আওয়াজ প্রতিহত করে লড়ি; এসো,লড়ি আওয়াজের বিরুদ্ধে... আওয়াজ বন্ধ হলে শান্তি,মৈত্রী ফিরবে।

কবিতা || অবনত জীবন || তৈমুর খান

  অবনত জীবন                     অশান্তির ক্ষুব্ধ ছায়ায়  আমাদের বিশ্রাম মরে যেতে থাকে  জেগে জেগে ঘুম শুধু  ঘুমে ঘুমে তেতো বিষ জমে  দেশ উঠে গেছে  মানুষও মানুষ নেই  শহর জুড়ে যান্ত্রিক অরণ্য  উৎপাত খেচরের ডাক  আততায়ী সিংহের গর্জন  কার সন্তান আমি ?  ভুলে যাচ্ছি —নিরুত্তর  ভুলে যাচ্ছি —এই অবনত জীবন আমার।

২৭ তম সংখ্যার সম্পাদকীয়

Image
                        Photography by Amit pal সম্পাদকীয়: পরিচয় টা নিজের কাছে, নিজ ব্যবহার দ্বারা প্রাপ্ত করতে হয়। কিছু অশিক্ষিত মানুষ এর কাছে আপনি পরিচয় পেলেন কিনা সেই নিয়ে মাথাব্যথা করে লাভ নেই। আপনি যদি সৎ হন তাহলে আপনি প্রকৃত যুক্তিবাদীদের কাছে উচ্চ মার্গের পরিচিতি লাভ করবেন। তাই অতসত না ভেবে নিজের জ্ঞান কে বিস্তৃত করে সমাজকে আলোকিত করুন। ভাবতে থাকুন সমাজের কথা। লিখতে থাকুন। আগুন ঝরে পড়ুক অক্ষরে অক্ষরে। আমরা আপনার পাশে আছি আপনাদের সকলের প্রিয় পত্রিকা world Sahitya Adda blog magazine নিয়ে।      ‌‌                               ধন্যবাদান্তে                 World sahitya adda সম্পাদকীয় বিভাগ _________________________________________________ বিজ্ঞাপন- _______________________________________________ _________________________________________________

২৭ তম সংখ্যার সূচিপত্র (৪০জন)

Image
                           অঙ্কন শিল্পী- মৌসুমী চন্দ্র সম্পূর্ণ সূচিপত্র: বাংলা কবিতা ও ছড়া--- তৈমুর খান, মহীতোষ গায়েন, অরবিন্দ সরকার, সুব্রত মিত্র, দীপান্বিতা পান্ডে দীক্ষিৎ, রানা জামান, সত্যেন্দ্রনাথ পাইন, রবীন বসু, রথীন পার্থ মণ্ডল, আশীষ কুন্ডু, নীতা কবি মুখার্জী, মঞ্জুলা বর, চাতক পাখি, সত্যেন্দ্রনাথ পাইন, সামসুজ জামান, রঞ্জিত মল্লিক, অশেষ গাঙ্গুলী, জয়িতা চট্টোপাধ্যায়, উদয়ন চক্রবর্তী, শ্যামল চক্রবর্ত্তী, রানু রায়, বন্দনা বিশ্বাস, দিলীপ কুমার মধু, চিরঞ্জিত ভাণ্ডারী, আব্দুস সাত্তার বিশ্বাস।     বাংলা গল্প--- সিদ্ধার্থ সিংহ, ড: রমলা মুখার্জী, রঞ্জিত মল্লিক।   বাংলা গদ্য তথা রম্য রচনা--- সত্যেন্দ্রনাথ পাইন, সামসুজ জামান।   Composition--- Kunal Roy   Poem--- Pavel Rahman.   Photography--- Amit pal, Nilanjan de, Sohini Shabnam, Dr Atef kheir, Moushumi chandra. _______________________________________ বিজ্ঞাপন-

পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংকে নিয়োগ || Punjab National Bank Recruitment 2022 || www.pnbindia.in

Image
  পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংকে পার্টটাইম সুইপার নিয়োগ:--- ---------------------------------------------- পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংকের কলকাতার উত্তর সার্কেলে পার্টটাইম সুইপার পদে 28 জন কর্মী নিয়োগ করা হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতার ক্ষেত্রে কড়াকড়ি নেই। মাধ্যমিক পরীক্ষায় অকৃতকার্য ছেলেমেয়েরাও আবেদন করতে পারবেন। এমনকি নিরক্ষর প্রার্থীরাও আবেদনের যোগ্য। বয়স হতে হবে ১৮ থেকে ২৪ বছরের মধ্যে ০১.০১.২০২২ এর হিসেবে। তপশিলি জাতির প্রার্থীরা পাঁচ বছরের আর ওবিসিরা তিন বছরের বয়সের ছাড় পাবেন। মূল বেতন 14500 টাকা -- 28145 টাকা । এছাড়াও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা পাবেন। হাওড়া ও কলকাতার স্থায়ী বাসিন্দা   হতেহবে প্রার্থীদের। মোট শূন্যপদ 28 টির মধ্যে জেনারেল প্রার্থীদের জন্য বারোটি, তপশিলি জাতির প্রার্থীদের জন্য 6টি,তপশিলি উপজাতি প্রার্থীদের জন্য একটি, ওবিসি প্রার্থীদের জন্য 6টি,ইডব্লুএস প্রার্থীদের জন্য তিনটি পদ। প্রাথমিকভাবে দরখাস্ত বাছাইয়ে মনোনীত হলে প্রার্থীদের জানানো হবে। প্রার্থী বাছাইয়ের জন্য কোন ইন্টারভিউ হবে না, লিখিত পরীক্ষা হবে না। প্রার্থীদের শিক্ষাগত যোগ্যতার নিরিখে ও বয়স দেখে প্রার্থী

ছানার ভালনা রেসিপি || Chanar dalna Recipe by by Saptatirtha Mondal || cooking || রান্নার রেসিপি || Bengali cooking Recipes

Image
  **ছানার ভালনা রেসিপি: উপকরণ : দেড় কেজি দুধ, ছানা কাটা পাওডার কিংবা লেবু সামান্য একটু নুন, চিনি এবং হাফ চা চামচ বেকিং পাউডার, সিদ্ধ করে রাখা কয়েকটি আলু, আদা- জিরে বাটা এলাচ, দারচিনি,লবঙ্গ এবং কোঁচানো টমেটো আর কাঁচা লঙ্কা, খাঁটি ঘি।   প্রস্তুতি : প্রথমে দেড় কেজি দুধ ভালো করে ফুটিয়ে নেবো, ফোটানো দুধের মধ্যে কিছু পরিমাণ ছানা কাটা পাওডার কিংবা পাতি লেবু দিয়ে ছানা কেটে নেবো।  ছানা কাটা হয়ে গেলে সেই ছানার জল ভালো করে ঝড়িয়ে শুকনো করে নেবো।   তারপর তার মধ্যে 1 চামচ চিনি এবং হাফ চামচ নুন এবং 1 চা চামচ বেকিং পাউডার দিয়ে সেটিকে আলতো হাতে ভালো করে মেখে নেব। (অবশ্যই চিনি দেওয়াটা নিজের টেস্ট অনুযায়ী  ডিপেন্ড করে।) ছানা মাখা হয়ে গেলে একটি চওড়া  থালায় মাখা ছানাটি নিয়ে একটি বড় সাইজের বল তৈরি করে নেব এবং সেটিকে হাতের সাহায্যে ভালো করে চ্যাপ্টা করে একটি ছুরি দিয়ে প্রত্যেক টা  চৌকো আকারে পিস পিস করে কেটে নেব।   রন্ধনপ্রণালী : একটা কড়াইয়ে বেশ কিছু পরিমাণ তেল গরম হতে দেবো। তেল গরম হয়ে এলে তার মধ্যে পিস করা ছানা গুলি হালকা আঁচে ভেজে তুলে নেবো। ভাজার সময় অবশ্যই আপনারা কিছু পরিম

পশ্চিমবঙ্গে সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার দপ্তর কর্মী নিয়োগ || পূর্ব বর্ধমান জেলায় বেঞ্চ ক্লার্ক এ নিয়োগ || WB government jobs news

Image
  পশ্চিমবঙ্গে সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার দপ্তর কর্মী নিয়োগ: পশ্চিমবঙ্গে 'বেঞ্চ ক্লার্ক' পদে নারী ও শিশু উন্নয়ন এবং সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার দপ্তরের অধীনে কর্মী নিয়োগ হবে। এই পদে আবেদনের জন্য প্রার্থীদের উচ্চমাধ্যমিক পাশ হতে হবে এবং কম্পিউটার চালনায় ক্ষেত্রে  যথেষ্ট জ্ঞান থাকতে হবে। প্রার্থীদের বয়স হতে হবে ২১থেকে ৪০বছরের মধ্যে ০১.০১.২০২২ তারিখ অনুসারে। চুক্তির ভিত্তিতে নিয়োগ হবে। শূন্যপদ একটি। তবে চুক্তির ভিত্তিতে নিয়োগ হলেও কাজের সময়সীমা বাড়ানো হতে পারে। নিয়োগের স্থল পূর্ব বর্ধমান জেলা। চাকরিপ্রার্থীদের ৮০ নাম্বারের একটি লিখিত পরীক্ষা নেওয়া হবে। কম্পিউটার টেস্ট 10 নম্বরের নেয়া হবে এবং ইন্টারভিউ 10 নম্বরের মোট 100 নম্বরের একটি চাকরি পরীক্ষা নেওয়া হবে। অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে নিয়োগ সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য দেওয়া আছে। আবেদনকারীরা অনলাইনে ইমেইলের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবে। অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে যেটা দেওয়া আছে তার ডাউনলোড করতে হবে তারপর নোটিশের 4 নাম্বার পেইজে দেওয়া আবেদন করার ফরম টি এ ফোর সাইজের পেজে প্রিন্ট করতে হবে এবং তা সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। এরপর পূরণ করা আবেদন পত্র এবং

স্টেট আরবান ডেভেলপমেন্ট এজেন্সিতে কর্মী নিয়োগ || State Urban Development Agency Recruitment 2022

Image
  স্টেট আরবান ডেভেলপমেন্ট এজেন্সিতে কর্মী নিয়োগ-- রাজ্যে ট্রপিক্যাল মেডিসিনে কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ পেয়েছে। নিয়োগ করা হবে ক্যালকাটা স্কুল অফ ট্রপিক্যাল মেডিসিনে। রিসার্চ' অ্যাসিস্ট্যান্ট, ইনসেক্ট কালেক্টর এই সমস্ত পদে নিয়োগ করা হবে। রির্সাচ অ্যাসিস্ট্যান্ট পদের নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রার্থীকে যে কোন ইউনিভার্সিটি থেকে প্রাণিবিদ্যা বা এই সম্পর্কিত কোন বিষয় নিয়ে এম .এস .সি তে ফার্স্ট ক্লাস  পেতে  হবে । তার সাথে এক বছরের গবেষণা করার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। মাসিক বেতন 30000 টাকা শূন্যপদ একটি। ইনসেট কালেক্টর পদের ক্ষেত্রে প্রার্থীকে যে কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাণিবিদ্যা বিষয়ে বি.এস.সি পাশ হতে হবে। শূন্যপদ একটি। মাসিক বেতন 15000 টাকা। চুক্তির ভিত্তিতে নিয়োগ করা হবে। আবেদন করতে হবে অফলাইনে, ফর্ম ফিলাপ করে তা ডাকযোগে নির্দিষ্ট ঠিকানায় পাঠাতে হবে। আবেদনপত্র পাঠানোর ঠিকানা টি হল -- ডাইরেক্টর, স্কুল অফ ট্রপিক্যাল মেডিসিন, কলকাতা, 108, সি আর এভিনিউ, কলকাতা  700073 আবেদনপত্র পাঠানোর শেষ তারিখ 15 ই ফেব্রুয়ারি 2022 প্রার্থীদের প্রথমে অফিশিয়াল নোটিশের তিন নম