Posts

১৭ তম সংখ্যার সূচিপত্র (৩০ জন)

  সম্পূর্ণ সূচিপত্র: বাংলা কবিতা ও ছড়া--- তৈমুর খান, মহীতোষ গায়েন, আশীষ কুন্ডু, নীতা কবি মুখার্জী, রানা জামান, সৌমেন্দ্র দত্ত ভৌমিক, অভিজীৎ ঘোষ, সুমিত্রা পাল, মিলি দাস, মিঠুন রায়, সুমিত্রা পাল, জয়িতা চট্টোপাধ্যায়, সুব্রত মিত্র, আবদুস সালাম, কমল মন্ডল, সৈয়দ শীষমহাম্মদ, নবকুমার, অরবিন্দ সরকার, অভিজিৎ দত্ত, সেখ নজরুল, তহিদুল ইসলাম। বাংলা গল্প--- সিদ্ধার্থ সিংহ, অমিত পাল, উম্মেসা খাতুন। প্রবন্ধ---- সত্যেন্দ্রনাথ পাইন বাংলা গদ্য তথা রম্য রচনা--- মৌসুমী চন্দ্র।   ইংরেজি কবিতা-- Sunanda Mandal Pavel Rahman Photography--- Moushumi chandra,  Sohini Shabnam

Photography by sohini shabnam

Image
 

Photography by Moushumi chandra

Image
 

Poet Pavel Rahman's one poem

  Good Who Is We won’t hate anyone If we are good, If we hate anyone that It means that we are not good. Black and white are best friends, One doesn’t hate other; Oh, black, oh my friend, Please don’t hate white who is.

লেখক তীর্থঙ্কর সুমিত -এর একটি গদ্য

  নদী কথায় ভেসে যায় ........                 (১৭) যে পথটা বেঁকে গেছে,সে পথটাই সবথেকে সোজা ছিল।হাত পা ছড়িয়ে যে গাছটা দাঁড়িয়ে আছে,তার কখনো মাতৃত্বের অভাব হবেনা।এক দুইয়ের হিসাবে কত বাঁকা পথ কাছে এসে আবার সোজা হয়ে উঠেছে।এভাবেই বেঁকে যাওয়া নদী সাগরে মেশে।আর মাতৃত্বের দাবি নিয়ে কাছে এসে গল্প শোনায়।যে গল্পে একেকটা নদী একটা মা হয়ে ওঠে।শাসনে শাসনে ভরিয়ে দেয় মুহূর্ত।আর আমি তাকিয়ে থাকি বহমান স্রোতের দিকে। সেই স্রোত তাই আমায় ভালোবাসার গল্প শোনায় । নদী কথায় ভেসে যায় ...........              (১৮) কিছু কথা অবশিষ্ট থেকে যায় বরাবর।কোনো কথার ই শেষ হয়না।প্রতিটা কথা থেকে নতুন কথার জন্ম হয়। তাই প্রতিটা মুহূর্তই নতুনের সংলাপ।অবশিষ্ট মুহূর্তে বেঁচে থাকার রসদ যোগায় বাকি থাকা কিছু কথা।যে কথা একেকটা গোলাপের জন্ম দেয়।যে গোলাপ থেকে সৃষ্টি হয় ভালো থাকার লড়াই,ভালো থাকার গল্প,আর ভালো থাকার এক একটা মুহূর্ত।এভাবেই নদী কথার গল্প শুনি প্রতিদিন।

লেখক অরবিন্দ সরকার -এর একটি গদ্য

  লবাবপুত্তুর                           নবগ্রামের দ্বিজপদ মিস্ত্রি একজন মৃৎশিল্পী। নিঃসন্তান , পরিবারের জমিজমা বিঘা পনেরো হবে। শেষকালে দেখাশোনা কে করবে তাই ভেবে অস্থির স্বামী স্ত্রী মিলে। দ্বিজপদরা তিনভাই। অন্যভাইদের জমিজমা সব শেষ হয়ে গেছে কুড়েমিতে।এখন তারা কাঠের কাজ করে লোকের বাড়ি বাড়ি। দ্বিজপদ একভাইয়ের দুই ছেলের একজনকে পোষ্য নিলেন। অন্যছেলেটিও নিলে ওরা ধন্য হতো। কিন্তু দ্বিজপদ ঐ বড় ছেলে ধনঞ্জয়কেই বাড়িতে আনলেন। ধনঞ্জয় বেয়ারা ছেলে। কথা শোনে না, স্কুলেও যায়না শুধু খায়। আসলে ওরা ভালো খাবার চোখেও দেখেনি,তাই জ্যেঠু বাবার পেয়ে এতদিনের ঘাটতি পূরণে খেয়েই যাচ্ছে। ধনঞ্জয় বড়ো হয়েছে, বিয়ে দিতে হবে । দ্বিজপদ মনস্থির করলেন যে শেষকালটা ছেলে বৌমার আদর যত্নে পার হ'য়ে যাবো।তাই তিনি প্রচার শুরু করলেন যে ছেলে ধনঞ্জয়ের বিয়ে দেবো। দূরবর্তী এক গ্রামের নিমাই দাস সম্পর্ক নিয়ে হাজির। সঙ্গে আরও জনা পাঁচেক লোক। উনাদের যথারীতি সম্মান করা হলো। জলখাবার খাওয়ার পর মধ্যাহ্ন ভোজ সেরে কথাবার্তা শুরু হলো। নিমাই দাস বললেন আপনার তো যথেষ্ট সুনাম আছে এই অঞ্চলে, নামকরা মিস্ত্রি মশাই আপনি।তা ছেলেকে ড

লেখক সত্যেন্দ্রনাথ পাইন -এর একটি নিবন্ধ

একবিংশ শতাব্দীর আরও এক লজ্জা         আমাদের পাশের স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশ থেকে ঘটে গেল এক লজ্জা জনক বীভৎস নারকীয় ধ্বংস। যে বা যারা ঘটালো সে বা তারা কোন সম্প্রদায়ের সেটা বড় নয়। বড় হলো ঘটানো হয়েছে। কিন্ত্ত কেন?     সারা বিশ্বে আমরা বাঙালিরা নিজেদের ধর্ম ও সংহতি এবং সংস্কৃতি নিয়ে বুক ফুলিয়ে চলি। কারণ, আমাদের ভাবনা-- ধর্ম যে যার ভগবান বা ঈশ্বর সবার!    সেখানে হিন্দু মন্দিরের ওপর ভাঙচুর বা ধ্বংস লীলা বাঞ্ছিত নয় নিশ্চয়ই। এখানে হিন্দু বা মুস্লিম বা শিখ খ্রীষ্টান নয় অত্যাচার হলে প্রতি বাদ ঘণীভূত হবেই। হয়েছে। সারা বিশ্বে ইসকনের বিভিন্ন সংগঠন থেকে ঝড় উঠেছে। উঠুক। আরও বেশি বেশি ঝড় উঠুক। যারা এরকম ন্যক্কারজনক কাজ করলো তারা কী চায়! বাঙালির উঁচু মাথাটা টেনে নিচে নামাতে? নাঃ। তা হতে দেয়া যাবে না। বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সেখ হাসিনা কড়া হাতে দমন করতে চেয়েছেন বলে খবর। উত্তম।      যদিও লেখিকা তসলিমা নাসরিন একে অন্যভাবে ব্যাখ্যা করে সরকারের ওপর দোষারোপ করেছেন। কিন্ত্ত নিরপেক্ষ ভাবে বলা যায় বাংলাদেশ সরকারের ভূমিকা এক্ষেত্রে সন্তোষজনক। আমরা পশ্চিম বঙ্গের বাঙালি হিন্দু রা হয়তো