Sunday, March 6, 2022

কবিতা || বসন্ত তুমি এলে তাই || চাতক পাখি

 বসন্ত তুমি এলে তাই...






আজ থেকে 


আর নয় 


এসেছে সে সময়।


সারাদিনের অপেক্ষার 


বুঝি হলো অবসান,


হলো কি তবে ভালোবাসারই জয়।




তাই বুঝি না জানি 


কোথা থেকে হটাৎই  


 একরাশ বসন্তের আলো এসে।


 ফুটিয়ে দিয়ে গেলো ফুল


 মনের কোণে গহীন বনে,


 তাই বুঝি তারই গন্ধ আসে ভেসে।


 


আর ঝরিয়ে গেলো তা 


 দমকা হওয়ায়


একরাশ ঝরা পাতা।




আর তুলে গেলো ঝড়


 বাম অলিন্দের খোলা জানালায় 


 দিয়ে গেলো একরাশ সরলতা।




আমি চাঁপার গন্ধে 


মুগ্ধ হলাম


বেলির মালা গেঁথে পড়লাম গলে।


বসন্ত তুমি এলে তাই এসব হলো


তাই বুঝি এ মন


 যখন তখন গুনগুনিয়ে কথা বলে।

কবিতা || শিব‍রাত্রী || নীতা কবি মুখার্জী

 শিব‍রাত্রী





শিবরাত্রি, শিবের বিয়ে, গাই যে শিবের গান


সবাই মিলে চলো রে ভাই শিব- বাবারই স্থান,


বর আসবে, বরযাত্রী আসবে, আসবে নন্দী ভৃঙ্গি


আরো সবাই সাঙ্গোপাঙ্গো বাবার যত বিরিঙ্গী।




রাত জাগবো গান গাইবো মালা বদল হবে


চারটি প্রহর জাগতে হবে তবেই বিয়ে হবে,


আকন্দ ফুল,ধুতুরা আর এনো জোড়া বেল


ঘি, মধু,গঙ্গাজল আর আনবে সুগন্ধি তেল।




কলকে গাঁজা এনো যদি পারো ছিলিম দুই 


কাঁচা দুধ আর গঙ্গা মাটি লাগবে টাটকা দই।


শিব-দুর্গার মিলন হবে আজ রাতেরই শেষে


মাকে নিয়ে যাবেন বাবা কৈলাসেরই দেশে।




বাবা আমাদের দয়াল ঠাকুর নামেই ভোলাভালা


বাবার পূজো করলে ভরে আশীর্বাদের ডালা।


এসো এবার সবাই মিলে করি বাবার নাম


বাবার প্রসাদ পেলে সবার পূরবে মনষ্কাম।




বাবা ভোলানাথ ভোলেভালা, অল্পে তুষ্ট হয়


রাগলে বাধবে দক্ষযজ্ঞ, কারো বাপের নয়।




নটরাজের নৃত্য যখন করেন বাবা-শুরু


স্বর্গ, মর্ত্য, পাতাল কাঁপে, বুক যে দুরু-দুরু।


শিব-দূর্গার মিলন রাতে জয়ধ্বনি দিই


হর-হর, ব্যোম-ব্যোম বলে বাবার প্রসাদ নিই।

কবিতা || আফতাব অ্যাভিনিউ || রথীন পার্থ মণ্ডল

 আফতাব অ্যাভিনিউ





আজও বয়ে চলে আফতাব অ্যাভিনিউ


নদী হয়ে বুকে 


অথবা রক্তস্রোতে 


জানতে পারে না কেউ... 


পায়ে পায়ে সাজে কত গল্পের চলা


মুখে মুখে বাজে কত দিবসের বলা


কত প্রেম, কত বিচ্ছেদ 


কত বন্ধুতা, কত বিপ্লব 


সাজিয়ে দিয়েছে জীবনের হরবোলা... 


শুধু জানতে পারে না কেউ 


বন্ধুর মত, বন্ধুর যাতায়াতেও


আজও বয়ে চলে আফতাব অ্যাভিনিউ...

কবিতা || ব্যথার বিরহ || রবীন বসু

 ব্যথার বিরহ





নদীর জলে জ্যোৎস্না পড়ে, আকুল হৃদয় তার


সঙ্গোপনের অনেক কথা জলের তলায় যায়;


ফিসফিসিয়ে কানের কাছেই তাবৎ কথার ভার


নদীর মনে বান ডেকেছে, পরান কোথায় হায়!



পরান যেথায় যাক না রে ভাই, ঢেউয়ের মাথা


নদীর জলে স্নান করে যে অপার তাহার হিয়া,


প্রেমের বানে ভেসেছে আজ সকল করুণ ব্যথা


ঘাট মানে না আঘাটাও না, চলে শুধু পরকীয়া।



নদীর সাথে জ্যোৎস্না হাঁটে, যুগলে কী চমৎকার


চোখ পুড়লো মন পুড়লো আকাশের মুখ ভার,


বুকের ব্যথা সামলাবে সে কোন তাবিজের ফল

কবিতা || ঝরে এক পশলা বৃষ্টি || রানা জামান

 ঝরে এক পশলা বৃষ্টি


 


খাতা কলমে বসলে

বৃক্ষ পোয়াতি হয়

নীলাকাশে ছিটেফোঁটা

গর্ভবতী মেঘ দেখা দেয়

চৈত্রের আকাশে এ এক

অমূল্য সম্পদ; পাথরে পাথর

ঘষতে ঘষতে কালো গহ্বরে

ক্ষীণ আলো দেখা দেয়

পছন্দের শব্দে পুরো মালা

গাঁথা হলে ঝরে পশলা বৃষ্টি।

কবিতা || মধ্যবিত্ত || দীপান্বিতা পান্ডে দীক্ষিৎ

 মধ্যবিত্ত 




মধ্যবিত্ত আসলে এমন একটি শব্দ ,

যার মধ্যে আছে অনেক অর্থের সম্ভার |

দুঃখসুখ ভালবাসা ঈর্ষা হিংসা আনন্দের উপাচার |

মধ্যবিত্ত হল অনেক কষ্টের কুমভাড়, 

ভালোমন্দের মেলামেশাই দিন যাপনের আধার।

একটু একটু করে জমানো অনেক বড় সুখের আশা ,

সেলাই করা রঙিন চটি রিক্সা ছেড়ে পায়ে হেঁটেই একটু ফুচকার ভালবাসা ৷

বারবার হাত দিয়ে রেখে দেওয়া পছন্দ

সামনের সারিতে বেমানান বড় তবুও সশব্দে ঘোষণা আনন্দের অভিযান ৷

এক কাপ চা আর মুড়ি স্বর্গ সুখের সমান ৷

সুখের বালিশে পূর্ণিমার যোছনা,

ভরে দেয় গরবের বুক |

সব থেকেও খুঁজে সুখের নূতন ভাষা

ঈর্ষার আগুনে জ্বলে জ্বলে অঙ্গার সুখ ৷

তবুও ঝলসানো ভালবাসা নিয়ে এক সাথে হাঁটা,

মধ্যবিত্তের স্বপ্ন পূরণের ছবি জ্বলজ্বলে এখনও মধ্যবিত্তের মনের ক্যানভাসে আঁটা |

কবিতা || বাংলার পাণ্ডুলিপি || সুব্রত মিত্র

 বাংলার পাণ্ডুলিপি

                            


         পড়াশোনা সব বন্ধ; বাকি সব চলছে

      রাজ্যটা হবে বৃদ্ধাশ্রম নেতারা তাই বলছে,

         নেই চাকরি-বাকরি ; নেই কর্মসংস্থান

রাজ্যজুড়ে আছে শুধু সাদা নীল নেতাগণের অবদান।


উৎসব প্রিয় বাংলা আমার ;এখানে হয় কত দাদা দিদির গান।।

         এখানে ভোটের পরে হয় হানাহানি---

                হয় নানান রং ধরে টানাটানি

     এই রাজ্যের স্বাধীন ভোটারদের কপালে---

     জোটে ভোট দেওয়ার ফলে এমনই প্রতিদান।


স্বাধীনতা সংগ্রামের মুখ্য চরিত্রে ছিলে তুমি এই বঙ্গভূমি

বাঙালি নামের এই মহা মানবজাতির বিশ্বজোড়া ছিল কত সুনাম;ছিল কত সম্মান...।


নিজের স্বার্থে আজ আমরা হয়েছি ভিজে বিড়াল

           অর্থের কাছে হয়েছি কুপোকাত

     বাঙালি জাতটার নেই কিছু আজ আর

এই বাঙালিরাই করছে আজ সেই বাঙালির অপমান

    আজকে কোথায় সেই বিবেকানন্দ;ক্ষুদিরাম;     

   শ্যামাপ্রসাদ; নেতাজির মত সরল মনের মানুষ?

আজ কোথায় সেই মাতঙ্গিনী হাজরা চিত্তরঞ্জন বিনয় বাদল দীনেশ?

                আজ আর নেই সেই বাঙালি ----

নেই এই রাজ্যের রাজনীতির বিরুদ্ধে কোন প্রতিবাদী মতবাদ।


     আজকের উন্নয়নমুখী বাংলার একটাই স্লোগান

                  একটাই ভাষণ এবং আয়োজন,

                           তা হল খেলা হবে।

                 খেলা ;খেলা ;খেলা খেলা হবে

    এভাবেই এই বাংলার দিন; মাস; বছর যুগ

               সব একে একে পার হয়ে যাবে।  

কবিতা || অধিকার || অরবিন্দ সরকার

 অধিকার

           

       

আকাশে বাতাসে আজ বারুদের গন্ধ,

পৃথিবী কি মানুষের, তারা করে দ্বন্দ্ব?

পশুপাখি জীবজন্তু আমরা না অন্ধ!

বাঁচা মানুষের হাতে মোরা মুখ বন্ধ।


স্থলে জলে অন্তরীক্ষে সর্বত্র লড়াই,

মানুষের পরিচয়ে তাদের বড়াই,

অমানুষ নই মোরা এ বিশ্ব ধরায়,

মানুষ বাগে আনতে প্রকৃতি গড়াই।


পিঁপড়ের পাখা মেলে উড়বার তরে,

জাহান্নামে যাবে ওরা নিজে রাস্তা খুঁড়ে,

পৃথিবী নিস্তব্ধ হবে খাঁক্ জ্বলেপুড়ে,

শান্তির বাতাবরণে জন্ম নেবো নীড়ে।


অধিকার মাত্রাহীন পাশবিক বলি,

বিধিনিষেধ উপেক্ষা গায়ে নামাবলী।

কবিতা || বিচারসভার চিত্র || মহীতোষ গায়েন

 বিচারসভার চিত্র



নির্মেঘ যে ঝড়টি উঠলো তা অপ্রত্যাশিত ছিল, 

তীব্র আঘাতে বিদীর্ণ করেছে হৃদয়ের অনুভব;

ক্ষতস্থান থেকে ঝরে চলেছে অভিমানের রক্ত

সুচিকিৎসার কি ব‍্যবস্থা আছে,না শুধুই বিষাদ?


সম্পর্কের দ‍্যোতনা ছিঁড়ে সান্ত্রীদলের বিচারসভা- 

কিছু না বলা কথা ও যন্ত্রণার চিত্র চাপা পড়লো...

অকুণ্ঠ নিবেদিত প্রাণ অভিমান প্রকাশে তিরস্কৃত,

নাবিক দ্বিধাগ্রস্থ,যাত্রীরা অংশত গড়ে হরিবোল।


সময়ের শরশয‍্যায় মানুষ বিদ্ধ,চেতনায় মরিচা,

তাঁবেদারি আর তোয়াজনামার শিকার হলেই

মানুষ ভুলে যায় অতীতের কীর্তি,প্রীতি,সৌহার্দ্য-

ডুবে যাওয়ার আগে এসো ঐক্যবদ্ধ হই মননে।


কবিতা || সর্বনাশ || তৈমুর খান

 সর্বনাশ

 



খুব ভালো ভালো অস্ত্র তৈরি হচ্ছে এখন

অস্ত্র চালনার ট্রেনিংও হচ্ছে

কী করে মানুষ মারা হবে

তাও বলে দেওয়া হচ্ছে


আমাদের রাষ্ট্রের নাম সর্বনাশ

আমাদের শাসকের নাম সর্বনাশ

আমাদের পুলিশের নাম সর্বনাশ


কী করে মরতে হয় 

আমরা এখন তার অভ্যাস করছি

কী করে চিৎকার করতে হয় 

আমরা এখন তার অভ্যাস করছি

২৮ তম সংখ্যার সম্পাদকীয়


                            অঙ্কন শিল্পী- তন্ময় পাল
 

সম্পাদকীয়:




মুক্তি আছে মুক্তি যুদ্ধ ছাড়াই। এটা ক'টা লোক ই বা আঁকড়ে ধরে আছে? নিভৃতে বসে থাকাতেই শান্তি - এটা শুধু কবি ও কবিতার কাছেই পরিচিত। বাকিরা ভাবুক থেকে ভাবুকতর হয়ে লিখতে পারে না। বাকিরা সবাই ভাঙচুর করে। রাজনীতি করে। দর্শন চিন্তা তাদের কাছে অর্বাচীন। তাই মোক্ষলাভ তাদের কাছে ভাবনার অতীত। দুমুখো সাপ পোষে যেসব মানুষ তাদের কাছে জীবন দূর্বিসহ হয়ে ওঠা টা অস্বাভাবিক কিছু নয়। জানিনা মুক্তির হাওয়া যে নিগূঢ় সাহিত্য চর্চার মধ্যে নিহিত সেটা কতজন ই বা অনুভব করেন। আমি ছড়িয়ে দিয়েছি মুক্তির বাতাস‌ আমাদের ওয়েবসাইট ম্যাগাজিন world Sahitya Adda blog magazine এর মধ্যে দিয়ে। তাই পড়ুন, লিখুন আমাদের ওয়েবসাইট ম্যাগাজিন।


        
                                  ধন্যবাদান্তে
                              সম্পাদকীয় বিভাগ

_________________________________________________

বিজ্ঞাপন-



Saturday, March 5, 2022

২৮ তম সংখ্যার সূচিপত্র (৩৮ জন)

সম্পূর্ণ সূচিপত্র



বাংলা কবিতা ও ছড়া---


তৈমর খান, মহীতোষ গায়েন, অরবিন্দ সরকার, সুব্রত মিত্র, দীপান্বিতা পান্ডে দীক্ষিৎ, রানা জামান,  রবীন বসু, রথীন পার্থ মণ্ডল, নীতা কবি মুখার্জী, চাতক পাখি, সত্যেন্দ্রনাথ পাইন, অশেষ গাঙ্গুলী, জয়িতা চট্টোপাধ্যায়, রানু রায়, বন্দনা বিশ্বাস, চিরঞ্জিত ভাণ্ডারী,আব্দুস সাত্তার বিশ্বাস, পাভেল রহমান, ওমর খালেদ রুমি, উদয়ন চক্রবর্তী , বলাই দাস, সৌমেন্দ্র দত্ত ভৌমিক, আশীষ কুন্ডু , রাজীব দত্ত, চাঁদ রায়, নবকুমার, বদ্রীনাথ পাল, অভিজিৎ দত্ত।



বাংলা গল্প--

সিদ্ধার্থ সিংহ, আব্দুস সাত্তার বিশ্বাস


বাংলা গদ্য তথা রম্য রচনা---


সত্যেন্দ্রনাথ পাইন, সামসুজ জামান।


Composition---

Kunal Roy

Photography---


Amit pal, Nilanjan de, Sohini Shabnam, Dr Atef kheir, Tanmay pal

__________________________________________



Thursday, March 3, 2022

West Bengal Gram Panchayat GRS Recruitment 2022 || পশ্চিমবঙ্গে গ্রাম পঞ্চায়েতে নিয়োগ || GRS Recruitment 2022



##West Bengal Gram Panchayat GRS Recruitment: 

 

রাজ্যে জেলায় জেলায় কর্মী নিয়োগ করা হবে গ্রাম পঞ্চায়েতে। গ্রাম রোজগার সহায়ক (GRS) পদে  নিয়োগ করা হবে। নিয়োগটি হবে উত্তর দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জ ব্লকের অধীনের একটি গ্রাম পঞ্চায়েতে।
নিয়োগ সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য নীচে আলোচনা করা হল-





আবেদন প্রক্রিয়া:-  অফলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।  


 
পদের নামঃ  গ্রাম রোজগার সহায়ক (GRS)



মাসিক বেতনঃ  12 হাজার টাকা 


বয়সসীমাঃ  বয়স 18 থেকে 35 বছরের মধ্যে হওয়া বাঞ্চনীয়। 
 


শিক্ষাগত যোগ্যতা-  ফিজিক্স এবং কেমিস্ট্রি বিষয় নিয়ে উচ্চমাধ্যমিক পাশ (55% নম্বর) । অথবা স্বীকৃতিপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান থেকে ভোকেশনাল পাশ। 


টেকনিক্যাল যোগ্যতা- সরকারি স্বীকৃতিপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান থেকে কম্পিউটার কোর্স করা থাকতে হবেকমপক্ষে ৬ মাসের।


বিশেষ যোগ্যতা-  আবেদনকারীকে অবশ্যই উত্তর দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জ ব্লকের স্থায়ী বাসিন্দা এবং ভোটার হতেই হবে। অন্যথায় আবেদন করার সুযোগ পাবেন না।


শুন্যপদঃ  2 টি 

নিয়োগের স্থানঃ  উত্তর দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জ ব্লকের কামলাবাড়ি-1 গ্রাম পঞ্চায়েতে।
 

নিয়োগ প্রক্রিয়াঃ  উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের বিচারে মেরিট লিস্ট বের করে নিয়োগ হবে।



আবেদন পদ্ধতি-

ফর্ম পুরন করার পর সাথে দরকারি কিছু ডকুমেন্টের জেরক্স সাথে জুড়ে দিতে হবে এবং সেগুলিকে একটি খামে ভরতে হবে।  আবেদনপত্র সহ খামটিকে রায়গঞ্জ বিডিও (BDO) অফিসের ড্রপ বক্সে জমা করতে হবে।  



গুরুত্বপূর্ণ নথি:

(1) মাধ্যমিকের অ্যাডমিট কার্ড 

(2) উচ্চমাধ্যমিকের মার্কশীট এবং সার্টিফিকেট

(3) কম্পিউটার কোর্সের সার্টিফিকেট 

(4) আঁধার কার্ড 

(5) ভোটার কার্ড 




গুরুত্বপূর্ণ তারিখ:

আবেদন শুরু হয়েছে -  21.02.2022
আবেদন শেষ হবে - 08.03.2022



  Official Website:- 





______________________________________________
_______________________________________________