Sunday, January 29, 2023

শেষ - মতিউর রহমান ইবনে রোমজান || কবিতা || Poetry

 শেষ

মতিউর রহমান ইবনে রোমজান


তোমায় কাছে একটি প্রার্থনা কবুল কর মোরে,

মৃত্যুর ফারিস্তা দাঁড়ায়য়া আছে আমার গৃহের দ্বারে।

মৃত্যুর কষ্ট সহজ করে দাও -ওগো আল্লাহ দয়াময়

আমার মৃত্যু এমন হয় যেন- যেমন মায়ের শিশু ঘুমায়।

তোমার ফারিস্তার ভয়ংকর আকৃতি ,আমি বুঝতে নাহি যেন পারি,

আমায় জীবনাবসান যেন তোমায় পছন্দ হয়, মুখে যেন কলমা পড়ি।

কষ্ট আমায় দিও না প্রভু, পরীক্ষাতে ফেলো না আমায়,

আমি তোমায় পাপী বান্দা, আমায় করো ক্ষমায়।

মহামানব যেন আসে আমার কাছে, আমি যখন ঢলে পড়ব মৃত্যুর কোলে,

তানার দেখতে দেখতে আমার দেহান্ত হোক, আমি প্রার্থনা চাই কবিতার ছলে।

প্রিয় গোলাপ - অদিতি মন্ডল || কবিতা || Poetry

 প্রিয় গোলাপ

      অদিতি মন্ডল




যদি হারি এ প্রতারণা তে,

নিজেকে হারাই আক্ষেপ অপেক্ষাতে ;

ভিন্ন মানবতার ভিড়ে,


হই যদি সমাধি -


মিথ্যে হাসিতে এনো,


একমুঠো গোলাপ পাপড়ি।


মাটির ভিতরে কফিনে ঢাকা ,


দেহ যদি হয় নগ্ন ;


একটু মিথ্যে প্রেম আঁকা ,


শুকনো গোলাপ এনো আমার জন্য।


যদি রক্তে খুঁজি হারানো স্মৃতি ,


রজনীগন্ধার করুন প্রীতি,


মালা গেঁথে কোরো আলাপ -


আমার মিথ্যে দেহ ঘিরে ,


শত আলোকবর্ষ দূরে -


সমাধিতে দিও একটা গোলাপ।।

রাবণের চিতা - মাইসার মন্ডল || কবিতা || Poetry

 রাবণের চিতা

      মাইসার মন্ডল


হর্ষপারাবারের সৈকতভাঙা দুর্বার

আয়লা গড়ে নিত‍্যনতুন ইতিহাস ,

উদোর পিন্ডি চ'ড়ে বুদোর ঘাড়ে

হচ্ছে দেখ কতশত ন‍্যায়নীতি নাশ!


তার ফলে তিমিরাবৃত হয়েছে গণতন্ত্র 

ওটা আজ ভয়াবহ ষড়যন্ত্রের শিকার!!

নিদারুণ মর্মাহত চরমতম অবিচারে ;

ফলে বৃদ্ধি ছাড়া তার কমে না বিকার।


জ্ঞানগর্ভ-শিক্ষাক্ষেত্র‌ও ধুঁকছে যেন 

 আজ বন্দী হয়ে অস্বস্তির নাগপাশে,

জ্ঞানসিন্ধুর দুকূল তাই তো ব‍্যাকুল---

প্লাবিত বুক সুতীব্র বিষাদ-জলোচ্ছ্বাসে!!


জনমানসপটে অতি ভাস্বর হয়ে ওঠে

সাম্রাজ‍্যবাদীদের হিংস্রনীতি চতুর্কূলে ,

বিভীষিকাময় সাইক্লোন ধেয়ে আসে;

সৈকতভাঙা লহরী তাই ওঠে যে ফুলে।


পুঁজিপতি ও শিল্পপতিরা মুনাফা লুটে

নিরেট পাষাণেতে মারে পাঁচ কিল ,

বিলাসিতার ভরা জোয়ারে ভাসায় "গা"

জমিয়ে গগনস্পর্শী ব্ল‍্যাকমানি -হিল।


দারিদ্রাঘাতে দ্রব‍্যমূল‍্যের ঊর্দ্ধগতিতে

অগণিত কিশোর হচ্ছে শ্রমের মিতা ,

ঘোর তিমিরেতে গণকণ্ঠ র‌ইলে নীরব

নির্বাপিত হবে কি গো রাবণের চিতা???



স্বদেশ প্রেমিক - পাভেল রহমান || কবিতা || Poetry

 স্বদেশ প্রেমিক

          পাভেল রহমান



এই দেশকে বিশ্ব সমুখে তুলে ধরিলে যারা উর্ধ্বে

তাহারাই স্বদেশ প্রেমিক,তারাই সব নরোর্ধ্বে।

  যারা বাঁচায় দেশের মান

দেশ সেবায় সপে দেয় প্রাণ

তারাই মহান , হৃদে স্থান

তাহারাই পায়; অপমান সয়, তবু না ছাড়ে দেশভক্তি

তারাই দেশের মান রক্ষক,তারাই দেশের চালিকা শক্তি।


আমাদের সুভাষ - নীতা কবি মুখার্জী || কবিতা || Poetry

 আমাদের সুভাষ

       নীতা কবি মুখার্জী



বীর, সাহসী, সিংহপুরুষ! আমাদের প্রিয় সুভাষ!

তাঁরই দৃপ্ত রণ-হুঙ্কারে বৃটিশের উঠেছে নাভিশ্বাস।


প্রভাবতী-দেবীর রত্ন-সন্তান পিতৃকূলকে ধন্য করেছে,

ধন্য করেছে দেশের মাটিকে রক্তলেখায় লেখা আছে। 


অসম সাহসী, অসম মেধাবী দেশের জন্য সব লুটায়,

কর্মবীরের কর্মকাণ্ড সবার প্রাণে দেশপ্রেম জাগায়!


ছিন্ন করবে মায়ের শিকল, ভিক্ষা চেয়ে স্বাধীনতা?

মারের বদলা মার দিতে হবে, ত্যাগ করো যত বাতুলতা।


"রক্ত দাও! স্বাধীনতা দেবো" মন্ত্রে কাঁপলো দেশ-বিদেশ,

ভারতমাতার শৃঙ্খল-মোচনে করলো তাদের জীবন শেষ। 


ভারতবর্ষের মীরজাফর আর চাটুকারী, ক্ষমতালোভীর দল,

সুভাষ নামের অগ্নিস্ফুলিঙ্গকে করতে পারেনি বিফল।


আজাদ হিন্দ ফৌজ, প্রমীলা বাহিনী, সুভাষের হাতে গড়া সৈন্যদল,

দেশের স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনে চক্রান্তকে করেছে বিফল।


তাতেও তারা ক্ষান্ত হয়নি, তোমায় করেছে চক্রান্তের শিকার,

মৃত্যুঞ্জয়ী সুভাষ আমাদের মরেও যে মানেনি হার।


"চলো দিল্লী"অভিযান দিয়ে গড়লে মুক্তি ভীত,

আপামর ভারতবাসী একই সুরে গাইলো স্বাধীনতার গীত।


নেতাজী তোমায় ভুলিনি আমরা, , ভুলবোনা কোনোদিন,

তোমার মত নেতা চায় দেশ!শোধ হবে মাতৃ-ঋণ।


আমার দেশের স্বাধীনতা আজ দিশাহীন এক তরী!

কে ধরবে হাল? কে দেখাবে পথ? শুধু স্বার্থের মাতব্বরি!


একবার ফিরে এসো নেতাজী ভারতমায়ের কোলে,

সুন্দর একটা ভারতবর্ষ দাও স্বচ্ছ, স্বাধীন পতাকাতলে।



বালিকার দল - মুনমুন || কবিতা || Poetry

 বালিকার দল

     মুনমুন


 বালিকার দল ওই যায় সারিসারি।

  চুলে বেঁধে সাদা ফিতে।

   পরনেতে নীল শাড়ি।

   দেখতে, লাগে বেশ ভারী।

    বালিকার দল ওই যায় সারিসারি।


   দল বেঁধে যায় সবে মিলে স্কুলেতে।

   দল বেঁধে যায় তারা খেলার মাঠে।

   কবাডি, ছৌ - কিত, লাফ দড়ি, হোক

  কিংবা হাঁড়ি ভাঙ্গা থেকে দৌড় প্রতিযোগিতায়,

   তারা সবসময় জিতে ঘরে ফেরে।


  হাসি, মজা ঠাট্টায় বান্ধবীরা সবাই,

   মিলে থাকে একসাথে।

  আনন্দে, আনন্দে দিনগুলো,

  তাদের বেশ ভালো কাটে।

  বাগানে ফুটে ওঠা যেনো,

  তারা সব রঙিন পাপড়ি মেলা ফুল।

  কি যে মজা পায় দেখে,

  ভরে যায় মন সুখে।

  মনে পড়ে যায় তাদের দেখে,

  হারিয়ে যাওয়া নিজের সেই,

  বালিকা বেলাটাকে।

অন্তর্ধান - সত্যেন্দ্রনাথ পাইন || কবিতা || Poetry

 অন্তর্ধান

সত্যেন্দ্রনাথ পাইন



আকাশে রঙের খেলা

স্পর্শের চাঁদ যেন অস্তগামী।

পূবে নদী চলেছে এঁকে বেঁকে

কোনো বাধা ই যে আজ তাকে হার মানাতে পারেনি

সাগর তাকে যে ডাকছে। জলের ধাক্কা সামলে

বাধা এড়িয়ে বাঁধ টপকে সে চলেছে

         মাতাল যেন।।


   জোয়ার ভাটার বিশাল উচ্ছ্বলতায় সবুজ ফেলে

পুকুর ডোবা শাপলা ঠেলে চলেছে ভ্রমনের সুযোগ বুঝে

বর্ষার ঈষৎ আরতি উপেক্ষা করে এক পরিচিত

       আশ্রমের খোঁজে ।


আমি কি সেরকম ই চলবো

লোকাল ধরে গন্তব্যের ঠিকানায়

অন্তর্ধান রহস্যের দুনিয়ায়!

    আজ আমি কি যাযাবর না

এক অহেতুক অকারণ পর্যটক!??

   নাকি সিপাই কা ঘোড়া

   অন্তর্ধানে বুঝিয়ে দেবো

   মেদহীন ঔজ্বল্যে অটুট

     ধারাবাহিকের শিকড়!  

প্রজাপতি - ঝুমা দত্ত || কবিতা || Poetry

 প্রজাপতি 

           ঝুমা দত্ত 


আজ মন বলছে আমি প্রজাপতি হয়ে

 রঙিন পাখনা মেলে উড়ে যাব,

স্বপ্নমাখা যত ইচ্ছে গুলো তোমার কাছে 

সব রেখেই যাব।


 ঐ দূর আকাশে মেঘের কানে বলবো 

কথা বন্দীশালার,

গড়ে দেব অবয়ব সুপ্ত মনের বুঝে নিও তুমি তোমার মত করে, 

মাখবো এবার ফুলের পরাগ রামধনু রঙে সাজব আবার।


 নিজের পাখনা ভরে উড়ব আমি,জোনাকির

 মতো জ্বালবো বাতি।

অন্ধকারের ঐ কালো রঙে এঁকে দেব

 শত আলোর বাণী।


 শিশির মাখা ভোরের আলোয় হাসবে 

কত ফুলের কুঁড়ি,

 বাঁধন গুলো সব ছিন্ন করে আকাশ 

ছুঁবে তারা দেখতে দেখতে পারি।


 ভ্রমরের গুঞ্জন,পাখির কূজন তাদের

 সাথে বেশ কাটবে জীবন,

মায়া ভরা জীবনের অনুশাসন মানবো

 না আর কোনো বাঁধন।


 বাঁচবো এবার নিজের মত, রঙিন পাখনা

 মেলে উড়ে যাব,

 ইচ্ছেমাখা কত স্বপ্নগুলো সবুজ মাঠে 

ছড়িয়ে দেব।

 আজ মন বলছে আমি প্রজাপতি হয়ে রঙিন পাখনা মেলে উড়ে যাব...


Saturday, January 28, 2023

নীল পরিযায়ীর জরাথ্রষ্ট চোখ ও পাঞ্চজন্য ফুল - নিমাই জানা || কবিতা || Poetry

  নীল পরিযায়ীর জরাথ্রষ্ট চোখ ও পাঞ্চজন্য ফুল

              নিমাই জানা


জরাথ্রুষ্ট তরবারি রাখলেই জানালার পাশে লুকানো সিংহাসনটির হঠাৎ করেই প্রজনন নেশা জেগে উঠল ,


মৃত্যুর মুখে অসংখ্য এক একটা লোমশ ছিদ্রের সাইট্রিক ফুলেরা জেগে উঠলেই আমাদের বিশুদ্ধ তনয়া ক্ষেত্রে নিয়ে যায় একদল কৌরব পুরুষ , শ্বেত জবার কোন ভগাঙ্কুর নেই


আর কোন ক্ষুধার্ত অসুখ নেই আমাদের মানসিক বিকার ছাড়া , মধ্যরাতে সকলেই পাঞ্চজন্য বাজাতে পারে অথচ মহাশূন্য পারের দিগন্ত বিস্তৃত শুন্য বাহুময় নীলাক্ষর পুরুষটি রক্তাক্ত অন্ধকারকে সেলাই করে করে সংক্রামক ব্যাধি রেখে যায় আমাদের অষ্টোত্তর পুরাণ সমগ্রের তৃতীয় শান্তনু পুরুষদের জন্য


পরমানন্দপুরে বসে থাকা মানুষদের কত রাতে স্বয়ংবর সভা বসে মিথিলা প্রদেশ থেকে ঘুরে আসার পর , ল্যাটেরাইট চোখের জ্যামিতিক অসুখটি ক্রমশ পর্ণমোচী হয়ে উঠছে

চাঁদের আধখানা মুখের ভেতর থেকে বেরিয়ে আসা কপর্দকশূন্য মানুষটি অ্যালকোহলিক হয়ে যাওয়ার আগে বিছানার মাংসাশী খাদকদের নিয়ে নীল মেরুর দিকে চলে গেল


আমাদের কোনো পরিচ্ছদের তৃতীয় ভগ্নাংশ নেই বলে ব্রহ্মাণ্ড খন্ডগুলো চিরহরিৎ হয়ে যাচ্ছে সমগ্ৰ পাপাচার ছেড়ে , ঈশ্বর এসো ভূমধ্যের ফেনোটাইপ কবিতা পড়ি

এ জীবন - বাপী নাগ || কবিতা || Poetry

 এ জীবন 

        বাপী নাগ




জীবনের এই সংসার থেকে

হারিয়ে যাবো একদিন।

সাঙ্গ হবে যে এই রঙ্গ শালা

চিন্তা রবে না কোনদিন।


অজানা পথের পথিক আমি 

আজ পথ হারাবো।

পথের মাঝেই জীবন গড়বো

নিজের মত চলবো।


ছুটবো না আমি আজ আর

মহের পিছে পিছে।

বুঝেছে আমার মন দুনিয়ার 

এই মায়া সবই মিছে।


এ জীবনের প্রদীপ নিভে যাবে 

কিছুই যে থাকবে না।

আজ চোখ বুঝলে হবে দু-দিন 

কিছুই সঙ্গে যাবেনা।


তবু যে আমাদের বাঁচতে হয়

বাঁচার জন্য বাঁচা নয়।

এই জীবনের বেশিরভাগ টাই  

আনন্দ নয় দুঃখেই রয়। 


জীবনের বাস্তবতা দেখলাম 

আবেগের নেই যে দাম।

এ জীবনের তিক্ত পরিবেশে

বেঁচে থাকার নেই দাম।


আমাদের এই জীবনটা হতো 

যদি চাঁদের আলো।

জোস্নার আলোয় দিন কাটতো

লাগতো কত ভালো।

স্বাধীনতার স্বপ্ন - মিঠু বিশ্বাস || কবিতা || Poetry

 স্বাধীনতার স্বপ্ন

 মিঠু বিশ্বাস


মারাত্মক মহামারী

যদি পুরুষের মগজে ছড়িয়ে যায়

পাগল কুত্তার মত 

বিষাক্ত আঙ্গ নিয়ে ছুটে আসে

তাইতো আমি ঘোমটার আড়ালে বসে থাকি

 গভীর অন্ধকারে

এই অন্ধকার কবরের থেকেও গাঢ়।


শীতের সকালে গা ছড়িয়ে বা

দক্ষিণের হাওয়ায় চুল খুলে উড়তে পারেনি

হ্যাঁ স্বাধীনতার পরও

বৃষ্টির জল মুক্ত হাওয়া খুজেঁ পাইনী এই মুখ

প্রত্যাশার চোখে পাপ, বিষ, আগুন

তাইতো কালো কাগজে মোড়ে থাকি

যাতে বীরপুরুষ কাপুরুষ না হয়ে ওঠ।


আমি বেঁচে আছি কবরে

কবরে থেকে খুবলে নিতে 

যমদূতের হাত ভেদকরে গোপন অঙ্গে।



 আমি স্বপ্ন দেখি এক নবজাত সমুদ্রের 

যার ঢেউ সুনামি হয়ে

আমার যন্ত্রণার কালো কাপড় ভাসিয়ে নিয়ে 

সংকেত - অঞ্জন ব্যানার্জ্জি || কবিতা || Poetry

 সংকেত

অঞ্জন ব্যানার্জ্জি


আমার মধ্যাহ্নে কোন রোদ নেই

পাহাড়ের নিশ্চলতা,বনের নিস্তব্ধতা

এক বিস্তৃত ছায়া অবসন্ন অবসাদ

সংখ্যাহীন বিজ্ঞাপনে 

ঢাকা নিঃশব্দ আঁধার।

উদভ্রান্ত অনিকেত হাওয়ায় ধ্বংসের গন্ধ

ভিক্ষাবৃত্তি,স্বরহীন ক্ষুধার শব্দ

আনাচে কানাচে নিঃসাড়ে চমকানি

ক্ষত চিহ্ন ভরা নিকষ অন্ধকার।

প্রতিরোধে মানুষের হাঁটা পথ, বিদ্রোহী সম্বোধন

আড্ডার বারান্দা,চায়ের দোকান, সাংস্কৃতিক মন

প্রশ্নবিদ্ধ প্রাত্যহিক;দুর্যোধনের দম্ভ সম্প্রচার

এ কি অদৃষ্ট আভাস সংকেত হারবার!

নক্রচরিত - ঋষিকা মন্ডল || কবিতা || Poetry

 নক্রচরিত

ঋষিকা মন্ডল


পৃথিবীর একটা দিকে পচন ধরছে

পচন ছড়িয়ে দিচ্ছে...

দিনশেষে ব্যর্থ জোকারের প্রতিচ্ছবি।

রং মাখো

খুশি থাকো

সান্তনা পাও যে যার মতন।

হা নক্র!