Posts

A farmer's cow and calf - Md Mazharul Abedin || English poem || poem || Poetry

  A farmer's cow and calf  Md Mazharul Abedin The cow of the farmer is too obedient  It has been feeding him her milk for about ten years. She never complained Never protested Humble she remained Though sometimes her son, the white calf remained half-fed. The farmer called the cow’Bhutki’. The farmer's sons needed money For higher education. The farmer's seven bighas of wheat burnt fully Some people set fire. The farmer said,” Bhutki, I shall take you to Sombari Hat”. Bhutki stared at her master. Tears dropped. The farmer hid his eyes. ‘Sombari hat’ day came. Her master said, “Bhutki, get up,” Obedient as usual she began to walk Her white son tied far in a poll Began to cry repeatedly. Bhutki once looked back while walking behind her master. The farmer's wife comforted the calf “Don't cry more my son,I am here with you.

রবীন্দ্রনাথ - অভিজিৎ দত্ত || Rabindranath - Avijit Dutta || Bengali poem || Kobita || বাংলা কবিতা || কবিতা || poetry || Bengali poetry

  রবীন্দ্রনাথ   অভিজিৎ দত্ত  রবীন্দ্রনাথ, তুমি সত্যিই ছিলে  এক বিষ্ময়কর প্রতিভা  গান,নাটক, লেখা,ছবি ও কবিতা সবেতেই ছিল তোমার  বিষ্ময়কর প্রতিভার ছোঁয়া। তুমি ছিলে বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, দার্শনিক  তুমি ভীষণ ভালোবাসতে প্রকৃতিকে  চেয়েছিলে প্রকৃতির সঙ্গে সামঞ্জস্য  করে আমাদের গড়ে তুলতে।  তুমি বুঝেছিলে নগর সভ‍্যতার  ভয়াবহ পরিণামের কথা  তাই তো বলেছিলে,দাও ফিরে সে অরণ্য  লহ এ নগর। তুমি ছিলে ভারত তথা এশিয়ার  প্রথম নোবেল বিজেতা  বিশ্বভারতী,শান্তিনিকেতন সহ অনেক কিছুরই প্রতিষ্ঠাতা।  তুমি আমাদের আশা ও ভরসা  তোমার গান ও লেখা থেকেই পাই জীবনে এগিয়ে চলার প্রেরণা। তাই পঁচিশে বৈশাখ তোমার জন্মদিনে তোমাকে অন্তর থেকে জানাই  আমার প্রণাম, ভক্তি ও শ্রদ্ধা।

দেখি প্রিয়া চলে গেছে - অমল কুমার ব্যানার্জী || Dekhi Priya chole geche - Amal Kumar Banerjee || Bengali poem || Kobita || বাংলা কবিতা || কবিতা || poetry || Bengali poetry

  দেখি প্রিয়া চলে গেছে          অমল কুমার ব্যানার্জী আমার কাছে যখন তখন বায়না ধরে, জীবন মরণ পণ করে সে হাতড়ে মরে। যতো কাজের মাঝে নয়ন তারা টা যে, এদিক ওদিক খুঁজে মরে মনের মানুষ টা কে। আমি তখন আপন মনে, বসে নদীর বাঁকে, ঢেউয়ের মাঝে খুঁজে মরি ওগো প্রিয়া তোকে। ঢেউগুলি সব আছড়ে পড়ে নদীর তীরে, পাইনি তারে ঢেউয়ের পাহাড় মাঝে।  প্রিয়া আমার, প্রদীপ হাতে মোর সমাধি পরে, আজও খুঁজে সকাল সাঁঝে হিয়ার মাঝে মোরে, দাঁড়িয়ে আজও উদাস আমি অবাক চেয়ে দেখি, হয়তো তুমি বসে আছো আমার অপেক্ষাতে। আমি তখন উঠে এসে প্রিয়ার পানে চেয়ে, দেখি প্রিয়া চলে গেছে প্রদীপ খানা রেখে। 

এরা কারা - বিশ্বনাথ দাস || Era Kara - Biswanath Das || পর্ব - ৮ || part - 8 || Era Kara part 8 || Novel - Era Kara || Era Kara by Biswanath Das || উপন্যাস - এরা কারা

Image
  গতস্য শোচনা নাস্তিঃ কিন্তু হিড়িম্ব মহারাজ কোন মতেই অসীম রায়ের অপমানের কথা ভুলতে পারলো না। সর্বদাই কানের মধ্যে বাজতে থাকলো। সর্বক্ষন মনে হচ্ছে বুকের বাম দিক টাতে একটা আলপিন যেন ফুটে আছে। একদিন ওর সাকরেদদের ডেকে পরিকল্পনা করলো, কি ভাবে নীলরতনকে ফাঁদে ফেলা যায়। একমাত্র পথ হলো স্কুলের হেডস্যারকে হাত করতে হবে। রাজনীতির প্রভাবে হেডস্যারকে সহজেই হাত করা সহজ হবে। তার চামচারা একমত। নেতাকে থাপ্পড় মারা মানে তাদের ও ল্যাজ কেটে দেওয়া। হঠাৎ হিড়িম্বর পোষাগুন্ডা গনশা এক সময় বলে উঠলো - টেন্সন নিওনা গুরু, তুমি বললে খালাস করে দেবো। হিড়িম্ব ও তার গোপাল বন্ধুরা মিলনদার দোকানে মাল ও কচি পাঁঠার মাংস খাচ্ছিল। হঠাৎ দাঁতের খাঁজে এক টুকরো হাড় আটকে যাওয়াতে মুখের ভেতরে পুরো কব্জিটা ঢুকিয়ে বের করতে করতে বললো - পারবি খালাস করতে? গনশা বললো- পারবো গুরু পারবো, হুকুম করলে দেখবে কাজ হাসিল। হঠাৎ গনশা বিকট চিৎকার করে বললো, -এই জোগা, একটা ট্যাংরা নিয়ে আয় নেশাটা জমাতে হবে। এমন সময় হিড়িম্ব বললো- উঠে পড় গনশা, একটা নয়া চিজ খেয়ে আসি। বলা মাত্র ট্যাংরী না খেয়ে উঠে পড়লো। এবার আপনাদের কাছে দু লাইন বক্তব্য রাখছি, এই গনশা কে? কি তা

এপ্রিল সংখ্যা ২০২৪ || April Sonkha 2024

Image
সম্পাদকীয়: নদীর বুকে নিজেকে জড়িয়ে নিন। বিকেলের পড়ন্ত রোদের বিকেলে দুদন্ড শান্তি নিন নদীর প্রান্তে। এ এক অমায়িক সুখ। হৃদয়ে প্রেমের সঞ্চার হোক‌। জানি সে প্রেম তাৎক্ষণিক। তবুও এই দুদন্ড শান্তি প্রত্যেক প্রহরের অক্লান্ত পরিশ্রম দূর করার এক নিবিড় প্রয়াস মাত্র। পৃথিবীর বুক ফেটে বের হয়ে আসে লাভা, এই তপ্ত দুপুরের পরিশ্রম যেন ঐ গলিত লাভাকে স্পর্শ করেছে। তাই সুখের খোঁজে বের হোন। নদীর প্রান্তে শীতল বাতাস খুঁজে নিন। সঙ্গে নিন সাহিত্য চর্চার সমস্ত সামগ্রী। অন্তত নিজের মোবাইল সাথে রাখুন। প্রশান্তির আদলে শুরু করুন সাহিত্য চর্চা। লেখালেখির জগতে প্রবেশ করাতে শিখুন। ওয়ার্ল্ড সাহিত্য আড্ডা ব্লগ ম্যাগাজিন আপনার সুদৃঢ় প্রয়াসকে অবশ্যই কুর্নিশ জানাবে। আসলে বিনামূল্যে সাহিত্য চর্চায় প্রশান্তি আনতে পারে একমাত্র ওয়ার্ল্ড সাহিত্য আড্ডা ব্লগ ম্যাগাজিন। তাই নিজের মোবাইল এর স্পর্শে ঘেঁটে ফেলুন আপনার প্রিয় লেখক এর লেখা গুলো। নদীর প্রান্তে শীতল বাতাসের প্রশান্তি আর সাহিত্য চর্চার প্রশান্তিকে করে ফেলুন এককার। ওয়ার্ল্ড সাহিত্য আড্ডা ব্লগ ম্যাগাজিন সর্বদা সকলের পাশে ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। তাই সাহি

স্বর্ণমণি - সিদ্ধার্থ সিংহ || Sawarna moni - Sidhartha singha || Story || Short Story || Bengali Story || Bengali Short Story || গল্প || ছোট গল্প || অনুগল্প

  স্বর্ণমণি সিদ্ধার্থ সিংহ বাগানবাড়ির চৌহদ্দির মধ্যে পা রাখতেই সৌম্য বুঝতে পারল, স্বর্ণমণিকে কত লোক ভালবাসত। না হলে এইটুকু সময়ের মধ্যে এত লোক এসে জড়ো হয়! গোটা বাড়ি জুড়ে থিকথিক করছে লোক। তার মধ্যে আশপাশের মেয়ে-বউই বেশি। ও যে সবাইকে চেনে বা ওকেও যে সবাই চেনে, তা নয়। তবে স্বর্ণমণিকে নিশ্চয়ই এরা সবাই চেনে। ও তখন মেজদির বাড়িতে রাখী পরতে গেছে। জামাইবাবুর আনা মটন বিরিয়ানি খেতে খেতেই শুনল মেজদির ফোনে রিং হচ্ছে। মেজদির কথা শুনেই বুঝতে পারল মাধুকাকা ফোন করেছে। মা মারা যাওয়ার পর তাদের এই অকৃতদার কাকাই তাদের বারুইপুরের বাগানবাড়িতে থাকেন। পঁচাত্তর পেরিয়ে গেলেও শরীর এখনও যথেষ্ট সুঠাম। কিন্তু তিনি ওখানে একা থাকবেন কী করে! রান্নাবান্না কে করে দেবে! তাই খুব ছোটবেলা থেকেই তাদের সংসাররের যাবতীয় কাজকর্ম যে দু'হাতে একাই সামলাচ্ছে, সেই স্বর্ণমণিকেই পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল ওখানে। খুব ছোটবেলায় বাপ-মা মরা পলাশীর এই মেয়েটিকে তার বৌদি এত অত্যাচার করত যে, সে একদিন বাড়ি থেকে পালিয়ে কলকাতার ট্রেনে চেপে বসেছিল। সেই ট্রেনে ছিলেন সৌম্যর মা। সে বহু যুগ আগের কথা। সৌম্য তখন ফাইভ কি সিক্সে পড়ে। ওর ম

বৈশালী পাড়ার প্রতিমারা - শাশ্বত বোস || Baishali parar protima ra - Saswata Bose || Story || Short Story || Bengali Story || Bengali Short Story || গল্প || ছোট গল্প || অনুগল্প

বৈশালী পাড়ার প্রতিমারা       শাশ্বত বোস মফস্বলের ঝিম ধরা বিকেলের চলন্তিকা রোদ, প্রিজম তর্জনীর বর্ণালী ছাড়িয়ে, রাহুরেখা বেয়ে তির্যক ভাবে আলো আঁধারির মায়াজাল বুনেছে পাড়াটায়| আদুর গায়ের ছায়া শরীর আর গলনাঙ্কে ফুটতে চাওয়া তেঁতুল বিচির আঠার রং, যেন কুলহারী বেদব্যাসের স্বমেহ পিন্ডদানের আবহে, খড় –মাটি-রোদ-বৃষ্টির গল্প বলে চলেছে নিরন্তর| গলিটার গা বেয়ে তখন উদলা কাঠামো, নিটোল স্তন আর উর্বীমুখি নিতম্বের সারি| এটা স্থানীয় “কুমোরপাড়া”| আশেপাশের প্রায় তিন চারটে ছোটোখাটো শহরের মাঝে, প্রান্তিক, ক্লেদাক্ত, কস্তুরীয়, ম্রিয়মান প্লবতার নামাবলী গায়ে জড়িয়ে, রক্তাভ ঈশানে, এখানে এক শ্রেণীর মনুষ্যসম জীব, খড়কুটো দিয়ে কাঠামো বাঁধে, সেই বৈরী নগ্নতার গায়ে মাটি চাপায়, বানায় “প্রতিমা”| শাড়ি-গহনা-ডাকের সাজের আড়ালে, নিজের শিল্পসত্তার ফ্যালাসিকে কবর দিয়ে, মূর্তি বিক্রির মৈত্রী চুক্তিতে সায় দিয়ে, দূরে দাঁড়িয়ে যন্ত্রনার সুরহারীর ছেঁড়া তারে, আগমনীর সুর তোলে, আর অনাড়ম্বর সম্যক দৃষ্টির স্থিতিস্থাপকতায় অনুভব করে, সেই প্রতিমার পৃথু দেহজুড়ে লেপন হতে চলেছে, নির্জিত প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনশ্বর অসিয়তনামা| আমাদের গল্পটা শুরু হয় এই পাড়া