Sunday, September 5, 2021

কবি নবকুমার -এর একটি কবিতা

 নাম নেই 

  


আমার কোন নাম নেই

কোন পরিচিতিও নেই

প্রকৃতির অপার শূন্যতা থেকে 

নাভি ছিঁড়ে আমার

উত্তরণ

তা-ই কোন নাম দেয়নি কেউ ।



এই যে দেখছ বিস্তৃত প্রাঙ্গণ --

এটাও আমার নয়  

মাঝে মাঝেই ভাবি,

এই শরীরও আমার নয় ।


এমন একটা দিন আসবে

তুমি-আমি কেউ থাকবো না

থাকবে এই ছলাত্ ছলাত্ নদী

দিগন্ত গন্ডীঘেরা এই প্রকৃতি ।


আমাকে যা খুশি নামে ডাকো-

আমিও মনোমতো নামে ডাকি--

ভালোবাসাহীন জীবন

শুধ ফাঁকি---আর ফাঁকি ----।

কবি ইমরান শাহ্ -এর একটি কবিতা

 অন্তর বেদন (১)



বোঝ না কেমন কইরা বাচিঁ

কেমন কইরা কাটে আমার এই–

দুই আনার জীবন; সবইতো জানো

যেহানে তাকাই শুধু তোমারে দেহি

স্নানে, গানে কবিতায় এমনকি জলপাত্রে।


এমনতর হইয়া গেলা কেমনে কও

মানুষ পাইবার পর বুঝি পাল্টায়–

ধ্যান-জ্ঞান অন্যখানে বিছাইয়া দেয়;

শষ্যদানার মত বিরান অফসলি জমিতে

অথচ আমিতো আছিলাম একদিন প্রাণভোমরা। 


সোনার পিনিস খানি ডুবাইলা ক্যান 

পাইলা কি ডুবাইয়া; সোনার জীবন?

আন্ধার রাইতে কুহুক ডাকে খালি

মাঝেমধ্যে কোকিল ডাকে বিষাদের সুরে

মানুষ বদলায় ক্যান, কইতে পারো!


সত্যি যদি ভালোবাইসা থাকো আমারে

তুমিও হোনো কণ্ঠের মামুলি চিৎকার–

সিন্দুরমতির মেলায় হারাইলা কোন আশায়

একটা মানুষের জীবনে কতখানি লাগে?

কি পাইবার পর ক্ষ্যান্ত হয়!

কবি মহীতোষ গায়েন -এর দুটি কবিতা

 হৃদয়-বাসর



আমার বাসর আমার একমুঠো আকাশ,

এ আকাশ আমার আশাপূরণের ঘর;

আমার অবকাশের বাৎসল‍্যহীন

আড়ম্বরহীন বাসর।


একান্তে,নির্জনতায়,নিভৃতে,নিরাপদ

নিরালাতে কবিতা লেখার ছাপোষা বাসর: 

খোলা জানালা দিয়ে নারকেল, 

সুপারি,আর কাঠাঁলের ছায়া 

ঘন হয়ে পড়ে বিছানায়, 

যখন পূব আকাশে সূর্য হাসে । 


এরাই আমার ভালোবাসা, 

এরাই আমার একান্ত প্রেম...

যেখানে কান্না ভেজা চোখে মেশে

জানালা দিয়ে আসা বৃষ্টি ফোঁটা।

 

এ-আমার ভূবনডাঙ্গার মাঠ...

রাজনীতিহীন কেয়া পাতার 

নৌকাগুলো হৃদমাঝারে ভাসে;

আমার বাংলা আমার বাংলা মায়ের কোল। 


_________________________________________



মেঘবালিকা ও পাহাড়ের গল্প



মেঘবালিকা সমুদ্রের টানে ঘর ছেড়েছিল

এই তার প্রথম,এই তার শেষ,এই তার শুরু;

সমুদ্র তার অর্পণ ফিরিয়ে দিয়েছিল,চোখের

জল সমুদ্রে মিশলেও সমুদ্রের হৃদয়ে মেশে নি ।


মেঘবালিকা আর ঘরে ফেরে নি,ঘুরতে ঘুরতে 

নির্জন,নিরিবিলি প্রকৃতিকে সমর্পণ করতে যায়

তার নির্মল নিষ্পাপ দেহ,আচমকাই পাহাড় এসে

বাধসাদে,পাহাড়ে ভর করে আবর্তিত হয় জীবন।


মেঘবালিকা পাহাড়ের কাছ থেকে শেখে জীবনের

মানে,আনন্দ আর বেঁচে থাকার রহস‍্য;ফিরে পাওয়া

জীবনের বন্ধনে আবদ্ধ হয়,পাহাড়ের শিরায় শিরায়

ফুল ফোটে,পাহাড়ের ফুলে হারিয়ে যায় মেঘবালিকা।


সমুদ্রের অপ্রাকৃত প্রণয় পিপাসা,তর্জন,গর্জন

হৃদয় থেকে উৎপাটিত করে সে,স্থিতধী হয় মন,

তার ঘরে ফেরার গান রচে পাহাড়,বহুদিন পরে 

আবার নাড়ির সম্পর্কের বন্ধনে সঁপে দেয় সে।


মিলনোচ্ছ্বাসের লগ্ন আসে,এবার ঘরে ফেরার পালা,

মেঘবালিকা সব জানতে পারে,পাহাড় প্রত‍্যাখ‍্যান করে

তাকে ফেরানোর পুরস্কার,ঈশারা হৃদয় আবদ্ধ করে;

মেঘবালিকার তনুমনপ্রাণ চির সমর্পিত হয় পাহাড়ে।

কবি জয়িতা চট্টোপাধ্যায় -এর দুটি কবিতা

 ভয়ের কুঁড়ি



তুমি আমার যুদ্ধ গোলাপ

আকাশের শান্ত কন্ঠস্বর

স্থাপত্যের ভিত্তি থেকে শুরু হয় বৃষ্টি

শুরু হয় অজস্র রক্তপাত

তোমার চোখে চোখ রেখে স্বপ্ন আঁকি

রোদ্দুর লিখি অক্ষরে অক্ষরে

তবু আজও ঝরে পড়ে আগুন

হাওয়ায় হাওয়ায়

শান্ত রূপসী সন্ধ্যা ঝুপ অন্ধকারে

ভীষণ অবিশ্বাস ফুটিয়ে তুলছে কুঁড়ি।। 

______________________________________


প্রজাপতি জন্ম



পুড়িয়ে দিচ্ছে আমার দুটো সোনালী ডানা

তোর ছায়ার আগুন

মেঘের উৎসব থেকে মুখ ফিরিয়ে

আমি গেছিলাম তোর কাছে

আজ নিরুৎসাহে ঝুঁকে পড়ে আমার শরীর

শূণ্যে যেন ছুঁড়ে দিলি আমায়

আমি মাটির ওপর মুখ থুবড়ে

আমার সৌন্দর্য পাঁজর

ডুবে যাচ্ছে কান্নায় হাড় থেকে শিরায়

গুঁজে গুঁজে আছে ক্লান্ত শব্দ

কোনও অবসরের শ্লোকে গেঁথে গেছি আমি

কত সুদীর্ঘ দুঃখ নিয়ে, 

আমি উড়ে যেতে চাই রেশমি হাওয়ায়

আমার সোনালী ডানায় দুরন্ত প্রশ্রয়

ছায়ার শৃঙ্খলদের আজো জড়ো করি

বৃষ্টির ভেজা দাগ তুলে আনি মায়ার প্রাচীরে

আমি হাওয়ায় হাওয়ায় লিখে দিলাম 

পুড়ে পুড়ে খাঁক হওয়ার গাঁথা।। 

কবি তাপস মাইতি -এর একটি কবিতা

 ঘরই খোঁজে পথ 



এখানে অনেকদূর পথ 

                 ভূমিকার মতো দাঁড়ায় ।

দৈন্যমুখ দিয়ে তার সমান্তরাল 

বক্তৃতার রেখায় এক একটি 

         দুঃসহ জীবন বড়োই কৌতুক ।

আমি তার দৃঢ় নির্বাচন করি 

অথচ সে কঠিন নয় 

কাদার মতো কতক স্পৃশ্য কথা নিয়ে

                   সবাইকে ভাবায় ।


সেই বিস্তৃত বাঁকে 

সহস্র মন শুধু বলে , 

আহা --- কী সবুজ, সবুজ না দেখায় ।


সব বৈঠার সামাজিক মাস্তুলের পিঠে 

অথচ হতশ্রী কাক  

                       ডানা ঝাপটায় ।


পথের ধারেই ঘর 

                       তবুও যে   

                               ঘরই খোঁজে পথ ... 

কবি স্বপ্না বনিক -এর একটি কবিতা

 অপেক্ষা



ভোরের আবছা ধোঁয়াশায়

দূর থেকে দেখা না যায়, 

আসছো তুমি হরিণীর মতো

হৃদয়ে দোলা দেয় আগের মতো। 


আধেক ঘুমে কাটে সারারাত,

কখন আসবে রাঙা প্রভাত

সোনালী ভোরের প্রতীক্ষায়

প্রহর কেটে যায় আজানা শঙ্কায়। 


বাতাসে ওড়ে আঁচল তোমার

নীলাম্বরী সাড়িতে রূপের বাহার

এলায়িত কেশরাজি দোলে

উজ্জ্বল তোমার মসৃণ ভালে। 


আবেগে কাঁপে দেহ তোমার

খোলো মৌনতার রূদ্ধ দুয়ার। 

তুমি কি জানো বন্ধু

কতভোর কেটেছে তোমার অপেক্ষায়।

কবি অভিজিৎ হালদার -এর একটি কবিতা

 কবিতাই জীবন কবিতাই মরণ



আমার মরণ হবে কবিতার পাতায়

বিরহের কলমে কতই যন্ত্রণা

লিখতে গিয়ে আমার অদ্ভুত চোখ

কিছু যেন একটা খুঁজতে চাই!

আমার যত আশা ভালোবাসা

কবিতাই জীবন কবিতাই মরণ।



আমি মরে যাবো মনের সুখে

আমার যাবতীয় লেখার ভাবনা

কী যেন একটা খুঁজতে চাই!

আমার লেখার অজান্তেই।



আমি সত্যকে আকাশ ছুঁয়ে

দেখতে চায় হৃদয়ের ঘরে।

অসম্ভবকে সম্ভব করে

লিখতে চাই কবিতার মানে।



আমার মরণ হবে বিরহের কলমে

তবুও এ জীবন চলে যাবে

ফাগুনে ফোঁটা নতুন ফুলে,

আমার গোপনীয় রক্ত ক্ষরণে

গোলাপের পাপড়ি কেঁদে ওঠে

গ্রীষ্মের উষ্ণ ভরা দুপুরে।



আমি মরে যাবো বিষ পান করে

তবু মিথ্যা অপমানকে বুকে নিয়ে

ভেসে যাবো নদীর জলে

দিনেদিনে প্রতিদিনে।



আমি প্রকৃতির যন্ত্রণা দেখে

নিয়েছি গলায় ফাঁসির দড়ি,

বেদনার কলমকে সঙ্গী করে

কবিতায় বাঁচবো কবিতায় মরবো।

কবি সুব্রত মিত্র -এর একটি কবিতা

 ছদ্মবেশী প্রতিবেশী



অমন করে কিছু বলনা কখনো

আমি সব বুঝি ,নেই কিছু তোমার বোঝানোর

জীবন যখন যুদ্ধে মরে

প্রাণ বাঁচাতে গিয়ে জ্ঞানীদের হাত ধরে ।


কে ? কে এসেছিল সেদিনের ঝড় ঝঞ্ঝার দিনে ?

তুমি কি জান ?

কিসের প্রত্যাশায় আমি আগত হয়েছিলাম ?

তবে কেন দেও জ্ঞান ?

অমন করে কিছু বলনা কখনো

আমি সব বুঝি ,নেই কিছু তোমার বোঝানোর


কেন লিখবনা ? কেন বলবনা ?

কবির গহন জ্বালার বাতি গোপনে জ্বলে দিবানিশি

চালাক প্রহরী নীরবে শোনে কবির মরণ গান

মরতে মরতে কবি বেঁচে উঠবে একদিন

নীল আকাশেও আগুন লাগে ,

ঝলসানো মেঘেও বৃষ্টি হয় কখনো

বিষাদের বিবরণ মেখে চাঁদও হাসে এখনো

অমন করে কিছু বলনা কখনো

আমি সব বুঝি ,নেই কিছু তোমার বোঝানোর


তুমি ভাই ভালো প্রতিবেশী , কিন্তু বেশ ধরো বড় বেশি

মিটকে শয়তান যদি বলি তবে তুমি একজন

সাথে পাছে থাকনা বিপদে কেটে পরো

আপন মনের প্রত্যক্ষে দেখা জীবনের তুমিই মহাদর্পন


আমারতো ওসবই মনে পরে

কবি হয়ে কেমনে থাকি চুপ করে

আসলে আমার চোখ ,মাথা ,কান ,বুদ্ধি একটু বাঁকানো

অমন করে কিছু বলনা কখনো

আমি সব বুঝি ,নেই কিছু তোমার বোঝানোর ।

কবি সত্যেন্দ্রনাথ পাইন -এর একটি কবিতা

 নাগরিক আকাশ



 আকাশটা চুরি হয়ে গেছে, বিজ্ঞাপন আর ফেস্টুনে

বাঁশ নারকেল তাল তমাল সবুজ বন ঘেরা

দিগন্ত যেন আজ পরিযায়ী। 

বড় বড় অট্টালিকা, বাতি স্তম্ভ, সুউচ্চ বন্ধন

 হিমালয় সম চিমনি ঢাকা আকাশ হারিয়েছে নাগরিকত্ব। 

মহামান্য আদালত, মনুমেন্ট হয়ে উপহাসের ছলে বিদ্রুপ করে তাকে। 

আকাশ পথে ড্রোন, রকেট, বিমান, নকল সৌরজগতের নৈশভোজের আড়ম্বরে ম্রিয়মান। 


এখন আকাশকে কে দেবে বিমল নাগরিকত্ব? 

কি নামে পরিচিত হবে নতুন করে নতুনভাবে?

কবি তীর্থঙ্কর সুমিত -এর একটি কবিতা

 রুপদলের গল্প



আকাশের দিকে তাকিয়ে মেঘকে দেখলাম

যে মেঘ আমায় প্রথম কদম ফুলের গল্প শুনিয়েছিলো

পাশাপাশি দুটো হাত ---

আজ বদলের নেশায় আভিজাত্য বাড়িয়েছে

রূপবদলে আকাশ আজ নীল

ঘনীভূত হয়েছে সময়


ব্যর্থতার জলাশয়ে আজ কচুরিপানার বাস।

কবি তৈমুর খান -এর একটি কবিতা

 লক্ষণাক্রান্ত 



মরে যাচ্ছে 

যেতে যেতে কান্নার বিলম্ব কিছুটা সয়ে নিচ্ছে 

ভাতের গন্ধ এখনও ঘরময় 

কথাবার্তায় কোনও গরল নেই 

ফাঁকা জলের গ্লাস সান্নিধ্য চাইছে 


এক পলক চেয়ে দেখা 

যেদিকে জীবন যায় 

দিঘির পাড়ে রাতের সরীসৃপ 

রাত্রির কালো পাড়ে আকাশ থ হয়ে আছে


খবর দাও 

জল আনো 

ঈশ্বরের নাম 

ডাকো 

কম্বল আলগা করো 

ঘাম… 

কে দুয়ার ধাক্কায় ? 

এখন চুপচাপ 

পতন শুরু হল 

বেরিয়ে পড়ল দীর্ঘশ্বাস… 

অষ্টম সংখ্যার সম্পাদকীয়

 আনন্দ সংবাদ। আনন্দ সংবাদ। আনন্দ সংবাদ।

___________________________________________________

সম্পাদকীয়:


হাজার বছরের পথ হেঁটে বনলতার খোঁজ পাওয়া নিয়ে জীবনানন্দের পর্যালোচনা ও সমালোচনা অনেক তো হয়েছে কিন্তু এই পরিশ্রমের ক্লান্তি খোঁজ পাওয়ার তীব্র আকাঙ্ক্ষা কল্পনা পিয়াসী কবির মনে কতটা গভীরতা এনে দিয়েছিল সেই নিয়ে কি কেউ পর্যবেক্ষণ করেন? ফেলে আসা দিনগুলি থেকে শিক্ষা নিয়ে কতজনই বা দু'কলম লিখেছেন!


মুক্তির ডাক নিয়ে ভরে উঠুক মনের খাতা। সাহিত্যচর্চার আকুল আকাঙ্ক্ষা ও বেদনা মসি হয়ে নেমে আসুক। পাঠকরাও হয়ে উঠুক ভাবুক। পাঠকের পঙ্গু মন গভীর সাহিত্যচর্চায় নিমগ্ন হোক। তাই প্রয়োজন সঠিক অধ্যায়ন। ওয়ার্ল্ড সাহিত্য আড্ডা পত্রিকাটি এমন একটি ম্যাগাজিন যার লেখা মানুষের মনের অন্তরালকে নাড়া দেয়। তাই লিখুন, পড়ুন হয়ে উঠুন এই পত্রিকার উপযুক্ত পাঠক।



                                  ধন্যবাদান্তে

                       World sahitya adda


___________________________________________________


আনন্দ সংবাদ

***World sahitya adda youtube চ্যানেলে শারদ উৎসব উপলক্ষে চারদিনের (সপ্তমী, অষ্টমী, নবমী ও দশমী) জন্য আবৃত্তি প্রতিযোগিতার আহ্বান করা হচ্ছে।


##শারদ উৎসব ১৪২৮ উপলক্ষে যেকোনো স্বরচিত কবিতা ও ছড়া, এছাড়া গান, রম্য রচনা পরিবেশন করতে পারেন। বিষয়- দুর্গাপুজো।


##চার দিনব্যাপী এই আবৃত্তি প্রতিযোগিতা টি হবে 5 জনের গ্রুপ হিসেবে অর্থাৎ প্রতিদিন পাঁচজনের আবৃত্তি একটি অনুষ্ঠানের মধ্যেই সম্প্রচারিত হবে এইভাবে 4 দিনে মোট ২০ জন আবৃত্তিকার আবৃত্তি করবেন।


##প্রতিটি গ্রুপে পাঁচজন করে আবৃত্তিকার থাকবেন তারা নিজেরাই গ্রুপ করতে পারেন কিংবা আমার সাহায্য নিতে পারেন আমি গ্রুপ করে দেব।


##নিজের নিজের আবৃত্তি ভিডিও আকারে করবেন এবং আলাদা আলাদাভাবে পাঠাবেন।


##চারদিনের আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় যে এই গ্রুপটি প্রথম হবেন সেই গ্রুপের 5 জনকেই পুরস্কৃত করা হবে।


##তাই দেরি না করে পাঠিয়ে দিন নিজ নিজ আবৃত্তি এই হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে- 8016962754।

সময়সীমা- মহালয়ার দিন রাত ১২টা পর্যন্ত।


##যে কোনো প্রয়োজনে- 8016962754


Saturday, September 4, 2021

অষ্টম সংখ্যার সূচিপত্র(২৯জন)

 সম্পূর্ণ সূচিপত্র




বাংলা কবিতা ও ছড়া---


তৈমুর খান, তীর্থঙ্কর সুমিত, সত্যেন্দ্রনাথ পাইন, সুব্রত মিত্র, অভিজিৎ হালদার, স্বপ্না বনিক, তাপস মাইতি,জয়িতা চট্টোপাধ্যায়, মহীতোষ গায়েন, ইমরান শাহ্, নবকুমার, আশীষ কুন্ডু, মায়া বিদ, ক্ষুদিরাম নস্কর, মিলি দাস, কাজী রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ, চিরঞ্জিত ভাণ্ডারী, উদয়ন চক্রবর্তী, অমিত পাল।


বাংলা গল্প--


রানা জামান, আশীষ কুন্ডু।



বাংলা প্রবন্ধ---


রামপ্রসাদ সরকার, তৈমুর খান।




ইংরেজি কবিতা--


Soumendra Dutta Bhowmick.

Sunanda mondal



Photography----


Soura dip pal, ARISHNA SARKAR.