প্রথা - তনিমা সাহা || Protha - Tonima Saha || গল্প || ছোট গল্প || Story || Short Story || Prose || বড় গল্প

প্রথা

তনিমা সাহা




সময়টা নব্বইয়ের দশক। কমলেশ মল্লিক আজ বহুবছর পর বাড়ি যাচ্ছে। এমন নয় যে বাড়ির সাথে তার কোন টান নেই। বাড়ির সাথে টান তার ষোল আনা। বাড়িতে তার বাবা, মা, ছোট বোন, ছোট ভাই, জ্যেঠু, জ্যেঠিমনি, জ্যাঠতুতো দুই যমজ দাদা এক দিদি সব মিলিয়ে জমজমাটি ব্যাপার! কিন্তু কিছু কিছু সময় ইচ্ছে থাকলেও উপায় থাকে না। ফি মাসে বাড়ি থেকে চিঠি যায় তার কাজের জায়গায়। সে চিঠির উত্তরটাও কমলেশ পাঠায়। এবার কমলেশের মা খুব করে বলেছে যে মল্লিক বাড়িতে প্রথমবার দুর্গাপুজোর আয়োজন করা হবে। এবার যেন অবশ্যই বাড়ি আসে। কমলেশ যেদিন বাড়ি পৌঁছায় সেদিন ষষ্ঠীর সন্ধ্যা। একচালা ঠাকুর হয়েছে এবার। কুমোর পাড়ার চন্দ্রকাকা মায়ের চক্ষু দান করছেন। চক্ষুদানের পর চন্দ্রকাকা মায়ের মুখের দিকে কিছুক্ষণ ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থেকে হঠাৎ ডুকরে কেঁদে উঠলেন। কমলেশ চন্দ্রকাকার দিকে এগিয়ে যেতেই জ্যেঠু বাধা দিয়ে বলেন, 'কাঁদতে দে তাকে। মনের ভারটা একটু হালকা করে নিক।'



কমলেশ বাড়ির বাইরে আজ প্রায় চারবছর। ভিনরাজ্যে কাজের সুবাদে বিভিন্ন লোকের সাথে মেলামেশার অভিজ্ঞতা হয়েছে তার। কিন্তু তার এইধরনের অভিজ্ঞতা নতুন। ছোট থাকতেই দেখেছে পাড়ার বা পাশের পাড়ার দুর্গাপুজো হতে…পঞ্চমী থেকে দশমীতে ভীষণ মজাও করেছে। কিন্তু পুজোগুলো তার বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে হওয়ায় কাঠামো তৈরিটা সেভাবে তার দেখে হয় নি। মায়ের প্রণাম সেরে ঘরে ঢুকে কমলেশ দেখে যে মা, জ্যেঠিমা, জ্যাঠতুতো দুই বৌদি, দিদি আর বোনকে সঙ্গে করে ষষ্ঠী পুজোর আয়োজনে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন। কমলেশ বইয়ের তাক থেকে একটা ম্যাগাজিন বের করে পড়তে লাগল। কাজের জায়গায় আর কোন অসুবিধা না থাকলেও এই বাংলা ম্যাগাজিনের আর মায়ের হাতের রান্নার ভীষণ ভাবে অভাব অনুভূত হত। 



বিছানায় আধশোয়া হয়ে কমলেশ বালিশে পিঠ ঠেকিয়ে হাতের ম্যাগাজিনটা উল্টেপাল্টে দেখছিল। ঠিক সেসময় কমলেশের ছোট ভাই অমলেশ এসে বলে, দাভাই চল, মায়ের আরতি শুরু হবে।'



ম্যাগাজিনটা পাশে রেখে বিছানা ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে কমলেশ বলে, 'আরে অমু তোর তো পাত্তাই পাওয়া যায় না। আমি তো এসে নিয়ে তোকে দেখতে পাই নি। কোথায় ছিলিস?'



মাথাটা চুলকে অমলেশ বলে, 'ওই আর কি! একটু ব্যস্ত ছিলাম এদিক-ওদিক। ওই চ'। মা-জ্যেঠিমারা ডাকছে।'



কমলেশ ভাইয়ের কাঁধে হাত রেখে বলে, 'চল।'



পুজোর আরতির পর সব ভাইবোনেরা ছাদের ঘরে চা আর তেলেভাজা মুড়ির সাথে আড্ডা জমিয়েছে। কমলেশকে এতদিন পর পেয়ে তাদের গল্পের ঝুড়িই শেষ হচ্ছে না। কমলেশের জ্যাঠতুতো দাদারা অন্য শহরে থাকে। কমলেশ যেবছর চাকরি পেয়েছিল সেবছরই দুই দাদার বিয়ে হয়। ঠিক দুবছর পর জ্যাঠতুতো দিদি মল্লিকারও বিয়ে হয়। কিন্তু কিছু কারণ বশতঃ কমলেশ মল্লিকার বিয়েতে আসতে পারে নি। পুজো উপলক্ষ্যে দাদারা আসলেও দিদির বর কিছু কাজে আটকে যান। তিনি অষ্টমীর সকালে আসবেন।



কথা বলতে বলতে কমলেশ হঠাৎ বলে, 'আজ মায়ের চক্ষুদানের পর চন্দ্রকাকাকে কাঁদতে দেখলাম। কেন কাঁদল বলতো? কাকার কী আর্থিক কিছু অসুবিধা আছে নাকি! সেরকম হলে আমি কিছুটা সাহায্য করতে পারি।'



দু'বৌদি তখন বাড়ির সকলকে চা দিয়ে বাকিদের চা নিয়ে ছাদের ঘরটায় আসে। কমলেশের কথা শুনে বড়বৌদি বলে, 'চন্দ্র কাকার আর্থিক অবস্থা যথেষ্ট ভাল।'



কমলেশ অবাক হয়ে বলে, 'তাহলে অতবড় মানুষটা অমন করে কেঁদে উঠল কেন?'



ছোটবৌদি ফিক করে হেসে বলে, 'আমাদের কমল এতদিন বাইরে বাইরে থেকে সব ভুলে গেছে। চন্দ্রকাকা আবেগে কেঁদেছে। ও তুমি বুঝবে না। ভেতর থেকে ওই অনুভূতি না আসলে ঠিক বোঝা যায় না।'



সেদিন আরো কিছুক্ষণ গল্প করে সবাই উঠে পড়ল। জ্যেঠিমা, মা, বৌদিদের আবার কাল ভোরে উঠতে হবে। সপ্তমীপুজোর লগ্ন আগামীকাল ভোর পাঁচটায় লেগেছে। রাতে শুয়ে কমলেশ ভাইকে বলে, 'জ্যেঠুর হঠাৎ বাড়িতে দুর্গাপুজো করার মন কি করে হল রে!'



অমলেশ বলে, 'জানি না দাভাই। তবে বাড়িতে পুজো হচ্ছে। এটা কিন্তু বেশ লাগছে।'



কমলেশ একটু চুটকি হেসে বলে, 'হমম এই বেশ লাগাটা একটু বেশিই হচ্ছে মনে হচ্ছে। তা মেয়েটা কে? আড্ডার সময় তুই তো সারাক্ষণ ওদিকেই তাকিয়ে ছিলিস।'



অমলেশ একটু লজ্জা পেয়ে কথা ঘোরানোর চেষ্টা করে। কমলেশ মুচকি হেসে বলে, 'বল, বল বলে ফ্যাল দেখি।'



অমলেশ বলে, 'ও ছোটবৌদির মামাতো বোন। স্কুল ফাইনাল দিয়েছে।'



কমলেশ বলে, 'হমম, বিষয়টা তাহলে খতিয়ে দেখতে হচ্ছে।'



'না না, দাভাই। তুমি এখনই কিছু বলো না। ওর তো ক্যারিয়ার আছে। ক'টা দিন যাক। তাছাড়া আমিও তো এখনও সেভাবে..,' অমলেশ বলে।



কমলেশ খুশি হয়ে বলে, 'ভাইটা আমার বড় হয়ে গেল। ঠিক আছে আমার কোন সাহায্য লাগলে বলিস।'



অষ্টমী পুজোর সকালে জামাইবাবু আসেন বাড়িতে। জামাইবাবুর নাম সুতনু বোস। পেশায় সরকারি কর্মচারী। বিয়ের সময় কমলেশের জামাইবাবুর সাথে আলাপ হয় নি। এই প্রথম দেখা হল। কমলেশের সাথে তিনি দুনিয়ার গল্প জুড়ে দেন। আড্ডার আসরে কমলেশের দুই দাদা অজিতেশ আর অমিতেশও এসে যোগ দেয়। বিভিন্ন গল্পে গল্পে ছোটবেলার কথা ওঠে। 



অমিতেশ হাসতে হাসতে বলে, 'জানো তো সুতনু..কমলটা ছোটতে একদম মেয়ে মেয়ে দেখতে ছিল। কাকিমা ওকে প্রায়ই মেয়েদের জামা পড়িয়ে রাখতেন। পরে অবশ্য ওই জামাগুলো বোনকেই পড়ানো হয়। আমরা যখন একটু বড় হলাম তখন সেসময় নতুন ধারা শুরু হয়েছিল। দোকান থেকে একই রঙের বা একই ডিজাইনের থান কাপড় কিনে এনে বাড়ির বাচ্চাদের জন্য জামা বানিয়ে পড়ানো। দুই বোনের জন্য জামা আর আমাদের তিন ভাইয়ের জন্য শার্ট। সেই চকরা-বকরা ডিজাইন, ফুল ফুল ডিজাইন, বড় বড় ববি প্রিন্ট ডিজাইন…এমন কত যে কাপড়ের ডিজাইনের শার্ট পড়েছি। একবার কে একজন ভাইকে ক্ষেপানোর জন্য পুজোর জামাকে বলে দিয়েছিল ইউনিফর্ম। ব্যস ভাই সেই ঘরে এসে হাত পা ছড়িয়ে সে যে কী কান্না করেছিল, বাপরে বাপ! তবে ভাইয়ের সেই কান্নার জন্য পরের বছর থেকে থান কাপড় কিনে পুজোর জামা বানানোর ধারাটাও বন্ধ হল।'



সুতনু কথাটা শুনে হো হো করে হেসে উঠল। এমনসময় মল্লিক বাড়ির সবচেয়ে ছোট সদস্যা অমলেশদের সবচেয়ে ছোট বোন চন্দ্রা এসে অভিমানী গলায় কমলেশকে বলে, 'দাভাই, আমি তোর ওপর খুব রাগ করে আছি।'



চন্দ্রা বাড়ির ছোট হওয়ায় সবার খুব আদরের। চন্দ্রার এবছর ক্লাস এইট হল। কমলেশ আদর করে বোনকে পাশে বসিয়ে বলে, 'কেন রে! কী করেছি আমি!'



চন্দ্রা অভিমানী স্বরে বলে, 'আমাকে সবাই পুজোতে গিফ্ট দিয়েছে। শুধু তুই একমাত্র দিস নি।'



কমলেশ বলে ওঠে, 'একদম ভুল হয়ে গেছে রে! এবার একদম মনেই ছিল না।'



চন্দ্রা মুখটা ফুলিয়ে বলল, 'সেই..ওই এককথা বলেই হয়ে গেল। গত চারবছরের ভাইফোঁটার গিফ্টগুলোও পাওনা আছে।'



কমলেশ চন্দ্রার গালটা টিপে বলে, 'ঠিক আছে পরের বছর থেকে পাক্কা গিফ্ট আনবো। আর এ'বছরের জন্য চিকেন রোল পার্টি হোক।'



তারপর সবার দিকে তাকিয়ে সে বলে, 'কী রাজি তো সবাই।'



বৌদিরা বলে, 'রাজি মানে…এই লোভনীয় প্রস্তাবে রাজি না হয়ে উপায় আছে!'



কমলেশ বলে, 'তবে আগামীকাল বিকেলে হবে চিকেন রোল পার্টি।'



ঠিক এমন সময় জ্যেঠিমা এসে খবর দেয় যে কমলেশের সাথে কে একজন দেখা করতে এসেছে। নিচে নেমে কমলেশ দেখে শ্রীতমা এসেছে। শ্রীতমা কমলেশের স্কুলের বন্ধু। শ্রীতমা এখন কলেছে পড়ায়। এবছরই কলেজ সার্ভিস কমিশনে চাকরিটা হয় তার। পুরোনো বন্ধুকে পেয়ে নানারকম কথা হয় দুজনের মধ্যে। আর বেশকিছু না বলা কথাও হয়। 




পরপর কয়েকটা দিন পুজোতে বেশ কাটলো কমলেশের। ছোটবেলার পুজোর স্মৃতি বারবার মনের গুহরে জেগে উঠছে। ছোটবেলার বন্ধুরা এখন কোথায় আছে কে জানে! পড়াশোনার পর চাকরি করতে বাইরে গিয়ে আর সেভাবে কারোর সাথে যোগাযোগই নেই। কমলেশের বড্ড আফশোস হয়। আজ দশমী। বাড়ির মেয়ে-বৌ'রা, পাড়ার কাকিমা, মাসিমারা এসেছেন মা'কে বরণ করার জন্য। পুজোর এই ক'টা দিন বাড়িটা বেশ গমগম করছিল। এতদিন পর বাড়ি আসা। বাড়ির আদর আর এরকম একটা পুজোর আমেজ! সব মিলিয়ে দিনগুলো বেশ কাটছিল। কিন্তু আজ কেন জানি সকাল থেকেই কমলেশের মনটা খারাপ। কিন্তু ঠিক কী জন্য খারাপ তা সে বুঝতে পারল না। যথা সময়ে‌ নিয়ম মেনে মায়ের কাঠামো ওঠে ট্রাকের পেছনে। ট্রাক গিয়ে থামে বুড়িনদীর পাড়ে। এই নদীটা খুব গভীর আর চওড়া। কমলেশের জ্যেঠু, বাবা, দাদারা, জামাইবাবু, দিদি, বোন, ভাই সবাই এসেছে প্রতিমা বিসর্জন দেখতে। নদীপাড়ে কিছু দূরে একদল ছেলে দাঁড়িয়ে আছে। হয়তো কাঠামো টানবে! হঠাৎ সবাই সমস্বরে বলে ওঠে, 'জয় দুর্গা মাই কী! আসছে বছর আবার হবে।'



শ্রীতমাও আজ বিসর্জনের সময় ছিল। বলে, 'কী চাইলি মায়ের কাছে?'



কমলেশ ভরা গলায় বলে, 'তোকে।'



কথাটা বলে নিয়েই মায়ের প্রতিমাটা নদীর জলে ফেলে দেয়। প্রায় সঙ্গে সঙ্গে ওপাশের দাঁড়ানো ছেলেগুলো নদীতে ঝাঁপ দেয়। হাত দিয়ে কাঠামোটা টেনে অন্যদিকের পাড়ে ওঠে। দেবী প্রতিমাকে যখন বিসর্জন দেওয়া হচ্ছিল তখন কেন জানি কমলেশের বুকটা মুচড়ে উঠেছিল। আরো কিছুক্ষণ কমলেশরা নদীপাড়ে কাটায়। এর মাঝে আরো দুটো ঠাকুরের বিসর্জন হয়। নদীপাড়ে ভীড়ের মধ্যেই কমলেশের এক পুরোনো বন্ধুর সাথে দেখা হয়। বেশ কিছুক্ষণ গল্প করে সবাই ফিরে আসে। বাড়িতে ঢুকতেই পুজোর জায়গাটা বড় ফাঁকা ফাঁকা লাগে কমলেশের। কিছুক্ষন আগের জনরব আর নেই। এক অদ্ভুত শূণ্যতা রয়েছে যেন! প্রতিমাটা যেখানে ছিল সেখানে এখন বড় একটা ঘীয়ের প্রদীপ জ্বালানো রয়েছে। পুরো পরিবেশটা কমলেশের মনে এক অজানা অনুভূতির সৃষ্টি করে। চাপা একটা কষ্ট হয় তার। কমলেশ তাড়াতাড়ি ঘরে চলে আসে। ঘরে তখন কেউ ছিল না। হঠাৎ কমলেশের খুব কান্না পায়। অকারণেই কেঁদে ওঠে সে। কিছুক্ষণ পর সে কাঁধে একটা স্নেহসুলভ নরম স্পর্শ অনুভব করে। চোখ মুছে ঘাড় ঘুরিয়ে তাকাতেই কমলেশ দেখে ছোটবৌদি দাঁড়িয়ে আছে।



হাসি হাসি মুখে ছোটবৌদি বলে, 'কমল তাহলে উত্তরটা পেলে তো!'



কমলেশের মুখে আর কোন কথা জোটে না। 



ছোটবৌদি হাসিহাসি মুখে বলে, 'কমল আমরা আমাদের পুরোনো প্রথার সঙ্গে এমনভাবে জড়িয়ে আছি যে মনে হয় যেন এগুলো সব আমাদের জীবনেরই অঙ্গ। এই প্রথা ভিন্ন আমরা আলাদা কেউ নই। আমাদের প্রতিটি বিশ্বাসে, রীতিনীতিতে ওতপ্রত ভাবে মিশে আমাদের সভ্যতার প্রথা। তাই এই প্রথাগুলো সাথে যে আমাদের আবেগ অনুভূতি বাঁধা থাকবে সেটাই তো স্বাভাবিক।'



কমলেশ শুধু মাথা নাড়ে। তারপর খুব ধীর স্বরে বলে, 'চন্দ্রকাকা সেদিন খুব আবেগী হয়ে পড়েছিলেন; তাই না ছোটবৌদি।'



ছোটবৌদি কিছু না বলে মিষ্টি করে হেসে বলে, 'চলো, সবাই ও'ঘরে তোমার জন্য অপেক্ষা করছে। চা পকোরার সংযোগে আড্ডাটা শুরু হল বলে।'



ও'ঘরে ঢুকতেই কমলেশ দেখে বড়বৌদি বিছানার এককোণে মাথায় হাত রেখে শুয়ে আছে। বাকিরাও বেশ উদ্বিগ্ন হয়ে বসে আছে।



কমলেশ বেশ চিন্তিত হয়ে মল্লিকাকে জিজ্ঞেস করে, 'বড়বৌদির কী হয়েছে রে দিভাই।'



মল্লিকা দুঃশ্চিন্তা নিয়ে বলে, 'জানি না ভাই। বড়বৌদি হঠাৎই মাথা ঘুরিয়ে পড়ে যায়। বড়দাভাই গেছে ডাক্তার ডাকতে।'



একটু পরেই ডঃ পাল এসে বড়বৌদিকে চেক করে বললেন, 'সবই মায়ের আশির্বাদ। যেতে যেতে তোমাদেরকেও আশির্বাদ করে গেছেন। কইসব মিষ্টি খাওয়াও। ঘরে যে নতুন অতিথি আসতে চলেছে!'


Comments

Popular posts from this blog

শারদীয়া সংখ্যা ১৪৩০ || সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র || World Sahitya Adda Sarod sonkha 1430

TATA Steel Job Recruitment 2024 || টাটা স্টিল কোম্পানিতে নতুন করে 6000 শূন্যপদে কর্মী নিয়োগ || TATA company job

মাধ্যমিক পাশেই ভালো মাইনের চাকরি,জলের ট্যাঙ্কি দেখাশোনার স্থায়ী কাজ || Jal Jeevan Mission Registration 2024