Sunday, January 2, 2022

কবিতা || লাটেক্স ফিঙ্গার অথবা বদ্বীপের জবা || নিমাই জানা

 লাটেক্স ফিঙ্গার অথবা বদ্বীপের জবা




ভয়াবহ ইচ্ছামতী নারীর দুটি অলৌকিক চোখের পরিযায়ী গন্ধ অন্তর্বাসের মাথায় থাকা ছোপ ছোপ পরিচলন বৃষ্টিপাতের

আমি ডুয়ার্সের রডোডেনড্রন ধরে পর্ণমোচী হয়ে যাওয়ার পর একটি আগুনের স্ফুলিঙ্গ আর বরফের স্থানাঙ্ক জ্যামিতি খুঁজে বেড়াচ্ছি এক পক্ষকালের ও বেশি সময়

আমাদের কোন অস্থিগ্রন্থিতে রজনীগন্ধা গজিয়ে ওঠেনা আজকাল

আমার নারীকে ঈশ্বরীয় করে তোলে ৩০° ডিগ্রির আপতন কোণ , মরুঝড় দেখতে থাকি লিপস্টিক উধাও শারীরবৃত্তীয় কারুকাজ

নিয়ে , আমি কি তবে গোপনে ল্যাটেক্স ফিঙ্গারের ডগায় বিষের কৌটা খুলে অক্ষরের নাবিক হয়ে বিষের চারা গাছ রোপন করি, 

মূলত একটি অপার্থিব সঙ্গমের দাঁত লেগেছে ভুল কামড়ে

আমি নদীর বদ্বীপে এগিয়ে সাদা জবা পুঁতে আসি আমার শরীরে কোন রমনের চিহ্ন ছিল না প্রাগৈতিহাসিক কালেও

বিবস্ত্র চিহ্নের দেহজ ফসল আমি গলাবন্ধটির কাছে মেরু

প্রদেশের চিন্ময়ী রূপ দেখে পুলকিত হই

জোনাকির কথা মনে পড়ে এই প্রভাতে বশিষ্ট হেঁটে যাচ্ছেন সুধাময় কুটিরের দিকে , চিন্ময় আনন্দ চোখে

তাঁর বাশির ভিতরে তিনটি গোখুরের গোকুল গুণ বাসা বেধেছে।

কবিতা || ছিলাম তোমার অপেক্ষায় || বিমান প্রামানিক

 ছিলাম তোমার অপেক্ষায়




আজও আমি আছি তোমার অপেক্ষায় 

তুমি আমায় আসবো বলে কথা দিয়েছিলে তাই। 

আমি কি ঠিক চিনতে পেরেছি তোমায়! 

যেন আমি আছি এখনও শুধু তোমার অপেক্ষায়। 


যতই এসেছে ঝঞ্ঝা তুফান, যতই এসেছে বাধা 

কৃষ্ণ রূপে ছিলাম আমি, তুমিই আমার রাধা। 

মনের যত ভাবনা ছিল, সবই যেন নিল বিদায়

মনের দুঃখ ঘুচিল সব, শুধু তুমি এলে তাই। 


আমি জানিতাম, তুমি আসবে ঠিক একদিন 

তাই তো আমি স্বপ্নে তোমায় দেখি কোনোদিন। 

তোমায় ঘিরে কুটিল ভাবনা যত ছিল আমার মনে 

সব কিছু আজ দূরে গেল প্রতীক্ষার অবসানে। 


নতুন করে উঠবে ভরে তোমার আমার জীবন 

তুমি আসবে বলেই হয়নি আমার একা একা মরণ। 

সংসার যুদ্ধে জয়ী যেন আমি; তুমি এলে তাই 

সেদিনের সেই দুই মাসের আদরের মেয়েটি আমার কোথায়? 


তবে কি!পাঁচটি বছর পরেও বাবার উপর অভিমান!

নাকি তুমি এসেছো শুধুই একা নিতে কিছু প্রতিদান?

কবিতা || ছত্রখান || সৌমেন্দ্র দত্ত ভৌমিক

 ছত্রখান




যত না বিখণ্ড চুপটি শুয়ে পার হয়

              শব্দময় রাতগুলো,

তারও চেয়ে ভয়ানক ত্রিশূলের ভৌতিক নাচন

তুলে নিয়ে চলে ঘন অন্ধ গুহায়,

এবার নবমীর পাঁঠার বুকে গুরু গুরু রব

কান পেতে শুনি কিম্ভূত কিমাকার।

চোদ্দ পুরুষের দোষের মোড়কে নিজেই অবশেষে

                     শিখণ্ডির মতন,

অন্তরালে লক্ষ কোটি গলদ তমসাবৃত

নানা কারিগরী-কসরতে।

বলির স্বপ্নে বলীর অহেতুক ভাবনাগুলো

ভাসতে থাকে, ভাসতে ভাসতে ভাসতে

        পরিপূর্ণ আসমান বহাল তবিয়তে।

কবিতা || অ্যানড্রয়েড কাব‍্য || সোনালী মীর

 অ্যানড্রয়েড কাব‍্য




নেই কোন দরকার 

কাগজ কলমটার

কবিতারা এলে মনে

জঙ্গলে রণে বনে

চট্ করে ফেলো লিখে

পোস্ট করো দিকে দিকে;


হাটে মাঠে বাসে ট্রেনে

পাহাড়ের নির্জনে

মরুবুকে,সাগরে

বস যদি আহারে

চিন্তার নেই বাত্

বাঁ হাতেই বাজিমাত্

এক আঙুলের শ্রমে

লেখালেখি ওঠে জমে;

আলমারি ড্রয়ারে

দিস্তার পয়ারে

ঘুনপোকা বাসাতে

অক্ষর চষাতে

আর নেই দুঃখু

খুলে গেছে চক্ষু

এসে গেছে অ্যান্ড্রয়েড

লিখে লিখে করো সেভড্।


এই শুধু রেখো মনে

ডিলিটের বাটনে

হাত যদি যায় পড়ে

কবিতারা যাবে উড়ে।

অক্ষর খেলে ঘুনে

কিছু থাকে আস্ত

যন্তর হ‍্যাং হলে

ষোলোআনা পস্তো!

কবিতা || সাহিত্যের নগরকীর্ত্তন || বিশ্বেশ্বর মহাপাত্র

 সাহিত্যের নগরকীর্ত্তন





সু প্রভাতে সবারে করি গো বন্দন,
ওঠো জাগো সাহিত্যে ভরাও অঙ্গন৷
তৃষিত সাহিত্য রসে মোরা চিরদিন,
মুখিয়ে চায়ের সাথে সদাই প্রতিদিন৷
তপন কিরণ সম সাহিত্যের প্রভাকর,
ভরাক মোদের আজ স্মৃতির আকর৷
মোদের সে সাহিত্যের নগরকীর্ত্তন প্রতিদ্বারে,
আনুক জোয়ার আবার সুখ সমাচারে৷

কবিতা || থাবা || আবদুস সালাম

 থাবা




মানচিত্রের নদী গুলো জড়ো হয়েছে একদিকে

প্রোমোটরেরা খুঁজে চলেছে সমতল ভূমি

কালবৈশাখীর দাপটে লন্ডভন্ড সূর্যের দেশ

নক্ষত্রেরা প্রহর গুনছে আলো জ্বেলে

       উড়ে যাচ্ছে মেঘেদের ঘরবাড়ি


ব‍্যস্ত মানুষেরা জমা দিতে পারে না প্রিমিয়াম

অসুস্থ সব আসবাবপত্র

অন্ধকার নেমে আসছে গরীব ভূখন্ডে


নি্র্জনতম বিন্দুর মতো পরাজয় মাথা চাড়া দেয়

সব অবকাশ মুখ থুবড়ে পড়ে আছে

পড়ে আছে মহাকাল অনন্ত বারুদের বিছানায়


প্রমোটারের থাবায় হারাতে বসেছে বসত

বিষাক্ত নিঃশ্বাসে পুড়ে যায় গহীন অরণ্য

পুড়ে যায় পৃথিবীর হৃৎপিণ্ড

ঝরে পড়ে দ্বিধাহীন বিশ্বাস

মাথা চাড়া দিচ্ছে আকাশ চুম্বি ফ্ল্যাট বাড়ি।

কবিতা || অমূল্য রতন || চাতক পাখি

  অমূল্য রতন 

     


তুমি তোমার ও সুন্দর 

চাহনি খানি

চাহিওনা আমার পানে।


আমি যে পারিনে

চোখ সরাতে

দেখেই চলি একমনে।


আর তোমার ঐ কালো 

ভোমরার মতো 

চোখের তারায়।


আমার যে সব স্বপ্ন সুখ,

যায় তৃষ্ণা বাড়িয়ে 

আর আমায় খালি জাগায়।


আর রাতের আঁধারে 

ঘুমের ঘোরে

নিয়ে যায় সে স্বর্গ পুরে।


যেথায় মনের সুখে

ঘুমপাড়ানি গান গেয়ে যায়

কোকিল কুহু সুরে।


আর আমি 

সেই সুমধুর কণ্ঠ শুনে

ঘুমিয়ে পড়ি অঘোর ঘোরে।


ওমনি ঘুম থেকে 

উঠতে হয় দেরি,

সূর্য উঠে হাসে চুপটি করে।


তাই তুমি তোমার ও সুন্দর

চাহনি খানি 

চাহিও না আমার পানে।


আমি যে এক অদ্য পাগল

স্বপ্ন বুনি যখন তখন,

বলো, এ অমূল্য রতন রাখবো কোনখানে ।

কবিতা || দৈন্যতা || আশীষ কুন্ডু

 দৈন্যতা 



দৈন্যতা ঢাকা যায় না 

সাময়িক দোলাচল কিংবা ভ্রম

মুখোশের আস্তর খসে পড়ে 

পিছিয়ে পড়া মানুষের ভিড়ে 

আমার একাকিত্বই সম্বল!


জগতে রঙ পাল্টায় আকাশ

আমি না পাল্টালে বেমানান

অনধিকারে অধিকার নেই 

আমি অন্তর্মুখী এক বিড়ম্বনা 

তবু পথ চলা থামে না আমার। 


যীশুকে খুঁজেছি একটুকু ভিড়ে

পথের ধারে বাতাসে বাঁশি বাজায় 

অদৃশ্য পালনহার , প্রাঞ্জল শব্দের 

আমি ব্যতিক্রমী হবার চেষ্টা করে 

একান্ত আপন পাইনি এখনও

কবিতা || ক্ষমতার অপব্যবহার || অরবিন্দ সরকার

 ক্ষমতার অপব্যবহার

    



তাল পাতার চটাই বা চট্ পাতি

   মুখে বিড়িতে সুখটান,

ভাগাভাগি ক'রেখাওয়া দাওয়া,                  

  মাথে তেল বিনা স্নান।

মেহনতী মানুষের মুক্তির লড়াই 

    পথের দিশা নিশান,

এক ছত্র ছায়ায় - শ্রমিক কৃষক

    গেয়ে সাম্যের গান।

বিড়ি ফুঁকোরা - ক্ষমতায় এসে,

    সিগারেট, মুখে পান,

চটাই আসন যাদু ঘরে রক্ষিত,

    তৈরি ময়ূর সিংহাসন।

আন্দোলন ভুলে,গরীবকে ভুলে

    চাকুরী স্বজন পোষন,

আখের গোছাতে নেতারা ব্যস্ত

 গরীবের পেটে লাথি পণ।

রদবদল সরকার জগা খিচুড়ী,

    পন্থা তাদের অবলম্বন,

ক্ষমতা গেছে, স্বাদ রয়েই গেছে

    মানুষেরা সব সাবধান।

চটাই এর অভ্যাস গেছে চলে

    উঁচু ধাপে রক্ষা নিমন্ত্রণ,

ভুলতে সে পারেনি গাড়ি চাপা

     খানা পিনা আয়োজন।

ঝাচকচকে বাড়ি চারচাকা তার,

    রাজনীতি ব্যবসা মূলধন,

নিজে নেতাকর্মী নয়তো সাংসদ,

  বৌয়ের চাকুরী প্রয়োজন।

এখনও মিথ্যা আশ্বাস ও বানী,

   কূচক্রী কূটচাল ভরা মন,

দল ভেঙে ছড়াছড়ি, হামাগুড়ি,

    হিসাব চাই সম্পত্তি ধন।

কবিতা || গণতন্ত্রের গল্প || মহীতোষ গায়েন

 গণতন্ত্রের গল্প



ভেতরে কারা আছো? দরজা খোলো,

ভীষণ দরকার,দরজা খোলো,ওরা

পিছু নিয়েছে,ধরলে শেষ করে দেবে,

খোলো দরজা,গণতন্ত্র নিরাপদ নয়।


রাত্রি এখন গভীর,বাইরে বরফ পড়ছে

দরজা খোলো,সব তথ্য সামনে আসবে,

সামনে আসবে প্রতিরোধ ও প্রতিশোধ,

বাইরে সাইরেন পুলিশ অথবা মৃত্যুর।


শেষে দরজা খুলে যায়,ভেতরে অন্ধকার,

অন্ধকারে টিমটিমে আলোয় বসে আছে

গুটিকতক লোক,একজন বক্তৃতা দিচ্ছে,

বিপন্ন গণতন্ত্রে বিপ্লব বা সংগ্রাম আসন্ন।

কবিতা || জবাব || তৈমুর খান

 জবাব



স্মৃতিময়ীর কাছে

 আমার সমস্ত স্মৃতি গচ্ছিত আছে। 

কিছু স্মৃতি রোজ চেয়ে নিয়ে

শব্দে শব্দে ওদের বিয়ে দিই। 

বাইরে শুধু কোলাহল রক্তময় বর্ষাকাল

দাদুরির মৈথুনে রাজনীতি ছয়লাপ। 

সম্প্রদায়ের বাঁশ ঝুঁকে ঝুঁকে নেয় শ্বাস

হরদম দেখি তারা বিলি করে উচ্ছ্বাস।


ছোট্ট বাতায়নে উপলব্ধির গান

ঘুমহীন জাগরণে সারারাত ভিজে গেছে—

কে দেবে করুণা তাকে?

রাষ্ট্রযন্ত্রের কাছে প্রলুব্ধ আন্ধার আছে

সময় মোচড় খায় নষ্ট ইতিহাসে।


পাশ ফিরি। উদাসীন হই।

আমার প্রেমিকা শুধু একান্ত নিরিবিলি।

২২ তম সংখ্যার সম্পাদকীয়





 সম্পাদকীয়:



পুরাতন জীর্ণ তা ও ত্রুটি বিচ্যুতি মন থেকে মুছে ফেলুন। নতুন বছরের আর্দ্রতা হৃদয় অন্তরালে শুভ চিন্তা দিক। ভাসমান সমুদ্রে মনের যত মলিনতা সব ভেসে যাক। খেজুর গুড়ের মিষ্টতা সহকারে বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে উঠুক। নতুন বছর যেন হাসি দিয়ে ভরে প্রকৃতি। উচ্চাভিলাসী সবুজ আভা অতিমারী কাটিয়ে তুলক‌ । আর আপনাদের সকলের নজর থাকুক আমাদের ওয়েবসাইট ম্যাগাজিনে। ভালো থাকবেন সবসময়। নতুন বছর কাটুক সুখে। পড়তে থাকুন আমাদের ওয়েবসাইট ম্যাগাজিন world Sahitya Adda.



                                ধন্যবাদান্তে

                             সম্পাদকীয় বিভাগ


______________________________________________________________________________________________________

##Advertisement (বিজ্ঞাপন):


১)


______________________________________________________________________________________________________

২)



______________________________________________________________________________________________________

৩)




##বইটি পাবেন- National Book house, Soma Book Store, Amor pustakaloy, Tarama Book Store , The Elegant publications(16B Sitaram Ghosh Street, kol 9.), 63no Saha book stall. এবং Amazon and Flipkart -এ।



##বইটি সরাসরি পেতে-- 9831533582 / 9433925262 দেবে।


______________________________________________________________________________________________________

৪)


______________________________________________________________________________________________________

৫)

##ছাপানো জীবনী গ্রন্থের জন্য-লেখকের জীবনী সংগ্রহ করা হচ্ছে।




" লেখকদের আত্মজীবনী" গ্রন্থ তৃতীয় খন্ডের জন্য, লেখকদের কাছে থেকে জীবনী সংগ্রহ করা হচ্ছে। আপনার মূল্যবান জীবনী 300 শব্দের মধ্যে লিখে পাঠিয়ে দেন। বইটি ছাপানো অক্ষরে প্রকাশ করা হবে। কিন্তু কোন সৌজন্য কপি দিতে পারবে না।



বইটির সাথে সম্মানিক হিসাবে দেওয়া হবে।




1/ সাম্মানিক সার্টিফিকেট।* (বাঙালি লেখক সংসদের পক্ষ থেকে।)



2/ "লেখক পরিচয়পত্র কার্ড"। লেখকের ছবিসহ সংক্ষিপ্ত পরিচয় বহন করবে। (বাঙালি লেখক সংসদের পক্ষ থেকে।)





3/ সম্মানিত পদক (মেডেল)* {বাঙালি লেখক সংসদের পক্ষ থেকে।}




বইটির বুকিং মূল্য 300 টাকা দিয়ে কিনে, বাঙালি লেখক সংসদ কে অর্থনৈতিক ভাবে সাহায্য করতে হবে। ডেলিভারি সার্ভিস চার্জ আলাদাভাবে দিতে হবে না।





গ্রন্থের কভার পৃষ্ঠায় আপনার ছবি দিতে আগ্রহী হলে, যোগাযোগ করুন।




টাকা পাঠানোর একাউন্ট




শংকর হালদার




(1) ফোন পে 8926200021




(2) পেটিএম 8926200021




( 3) ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে। 




স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ( S.B.I.)



SANKAR HALDER


Account No : 34681068289


IFSC :SBIN 0015960




টাকা পাঠানোর পর রশিদের স্ক্রিনশট কপি করুন এবং জীবনী লেখা পাঠিয়ে দেবেন।


হোয়াইট অ্যাপস নম্বরে :-




 8926200021




যে কোন বিষয়ে যোগাযোগ :- শংকর হালদার শৈলবালা।  


মোবাইল :- 8926200021


বাঙালি লেখক সংসদ, দত্তপুলিয়া, নদীয়া, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত।



______________________________________________



**বি.দ্র- বিজ্ঞাপন এর সব দায়িত্ব বিজ্ঞাপন দাতার।

Saturday, January 1, 2022

২২ তম সংখ্যার সূচিপত্র (৪৪ জন)

সম্পূর্ণ সূচিপত্র:




বাংলা কবিতা ও ছড়া---




তৈমুর খান, মহীতোষ গায়েন, অরবিন্দ সরকার, আশীষ কুন্ডু, চাতক পাখি, আবদুস সালাম, বিশ্বেশ্বর মহাপাত্র, সোনালী মীর, সৌমেন্দ্র দত্ত ভৌমিক, বিমান প্রামানিক, নিমাই জানা, নবকুমার, অভিজিৎ দত্ত, সত্যেন্দ্রনাথ পাইন, শ্যামল চক্রবর্ত্তী, অমল কুমার ব্যানার্জী, জয়িতা চট্টোপাধ্যায়, ক্ষুদিরাম নস্কর, সুব্রত মিত্র, তাপস কুমার বেরা, প্রদীপ কুমার লাহিড়ী, সামসুজ জামান, নমিতা বোস, ফরমান সেখ, চিরঞ্জিত ভাণ্ডারী, চাঁদ রায়, দিলীপ কুমার মধু।





বাংলা গল্প---


সিদ্ধার্থ সিংহ, রথীন পার্থ মণ্ডল, ডঃ রমলা মুখার্জী।




নিবন্ধ -----

শিবাশিস মুখোপাধ্যায়।





বাংলা গদ্য তথা রম্য রচনা---

অরবিন্দ সরকার।





ইংরেজি কবিতা--

Pavel Rahman, Sourav Bagchi.




Prose--

Kunal Roy





Photography---


Amit pal, Nilanjan de, Moushumi chandra, Sohini Shabnam, Dr Atef kheir.