ভয়ের কুঁড়ি
তুমি আমার যুদ্ধ গোলাপ
আকাশের শান্ত কন্ঠস্বর
স্থাপত্যের ভিত্তি থেকে শুরু হয় বৃষ্টি
শুরু হয় অজস্র রক্তপাত
তোমার চোখে চোখ রেখে স্বপ্ন আঁকি
রোদ্দুর লিখি অক্ষরে অক্ষরে
তবু আজও ঝরে পড়ে আগুন
হাওয়ায় হাওয়ায়
শান্ত রূপসী সন্ধ্যা ঝুপ অন্ধকারে
ভীষণ অবিশ্বাস ফুটিয়ে তুলছে কুঁড়ি।।
______________________________________
প্রজাপতি জন্ম
পুড়িয়ে দিচ্ছে আমার দুটো সোনালী ডানা
তোর ছায়ার আগুন
মেঘের উৎসব থেকে মুখ ফিরিয়ে
আমি গেছিলাম তোর কাছে
আজ নিরুৎসাহে ঝুঁকে পড়ে আমার শরীর
শূণ্যে যেন ছুঁড়ে দিলি আমায়
আমি মাটির ওপর মুখ থুবড়ে
আমার সৌন্দর্য পাঁজর
ডুবে যাচ্ছে কান্নায় হাড় থেকে শিরায়
গুঁজে গুঁজে আছে ক্লান্ত শব্দ
কোনও অবসরের শ্লোকে গেঁথে গেছি আমি
কত সুদীর্ঘ দুঃখ নিয়ে,
আমি উড়ে যেতে চাই রেশমি হাওয়ায়
আমার সোনালী ডানায় দুরন্ত প্রশ্রয়
ছায়ার শৃঙ্খলদের আজো জড়ো করি
বৃষ্টির ভেজা দাগ তুলে আনি মায়ার প্রাচীরে
আমি হাওয়ায় হাওয়ায় লিখে দিলাম
পুড়ে পুড়ে খাঁক হওয়ার গাঁথা।।
No comments:
Post a Comment